পৌষমেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Anindya Mondal 2001 (আলোচনা | অবদান)
সম্প্রসারণ, বিষয়শ্রেণী, ট্যাগ যোগ/বাতিল
২৮ নং লাইন:
১৮৪৩ সালের ২১ ডিসেম্বর (১২৫০ [[বঙ্গাব্দ|বঙ্গাব্দের]] ৭ পৌষ) [[দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর]] কুড়ি জন অনুগামীকে নিয়ে [[রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশ|রামচন্দ্র বিদ্যাবাগীশের]] থেকে [[ব্রাহ্মধর্ম]] গ্রহণ করেন। এটিই শান্তিনিকেতনের ''পৌষ উৎসবে''র মূল ভিত্তি। <ref name=Basak>Basak, Tapan Kumar, ''Rabindranath-Santiniketan-Sriniketan (An Introduction)'', p. 36, B.B.Publication</ref>
 
১৮৯১ সালের ২১ ডিসেম্বর (১২৯৮ বঙ্গাব্দের ৭ পৌষ) শান্তিনিকেতনে একটি ব্রাহ্মমন্দির স্থাপিত হয়। ১৮৯৪ সালে ব্রাহ্মমন্দিরের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী স্মরণে মন্দিরের উল্টোদিকের মাঠে একটি ছোটো মেলা আয়োজন করা হয়েছিল। পরবর্তীকালে শান্তিনিকেতনের সেই পৌষমেলা শুধুমাত্র বীরভূম জেলার নয়, অন্যান্য অঞ্চলের পর্যটকেদেরও আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে।<ref>Ghosh, Swapan Kumar, ''Santiniketan-Visva Bharati &ndash; Birbhumer Srestha Tirtha'',''Paschim Banga'', February 2006, (in Bengali), Birbhum special issue, p. 250, Information and Culture department, Govt. of West Bengal</ref>
 
১৮৯৪ সাল থেকে ধারাবাহিক ভাবে আয়োজিত হয়ে আসছে পৌষমেলা। ১২৬ বছরের ইতিহাসে মোট দু’বার বন্ধ থেকেছে পৌষমেলা। ১৯৪৩ সালে দেবেন্দ্রনাথের দীক্ষাগ্রহণের শতবর্ষে [[Bengal famine of 1943|মন্বন্তরের]] কারণে এবং ১৯৪৬-এ [[কলকাতা দাঙ্গা|সাম্প্রদায়িক অশান্তির]] কারণে মেলা আয়োজন সম্ভব হয়নি। এই বছর [[কোভিড-১৯ অতিমারি|কোভিড]] পরিস্থিতির জন্য পৌষমেলা বন্ধ থাকছে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.anandabazar.com/state/this-year-poush-mela-of-shantiniketan-will-be-not-organize-dgtld-1.1226499|শিরোনাম=শান্তিনিকেতনে পৌষমেলা বন্ধ এ বার, তবে পালিত হবে পৌষ উৎসব|শেষাংশ=সংবাদদাতা|প্রথমাংশ=নিজস্ব|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-12-13}}</ref>
 
প্রথম দিকে ব্রাহ্মমন্দিরের (যা কাঁচমন্দির নামেও পরিচিত) উত্তর দিকের মাঠে মেলা আয়োজিত হত। সেই দিন সান্ধ্য উপাসনার পর বাজি পোড়ানো হত। পরে মেলার আয়তন বৃদ্ধি পেলে শান্তিনিকেতনের পূর্বপল্লীর মাঠে মেলার আয়োজন শুরু হয়।