শহিদ (ইসলাম): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Imo0on-এর করা 4351557 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪২ নং লাইন:
 
===আধুনিক যুগ পূর্ববর্তী ব্যবহার===
অষ্টাদশ শতাব্দিতে মুসলিম বিশ্বে মাতৃভুমিকে স্বাধীন করার জন্য ঔপনিবেশিক শোষণ ও শাসনের বিরুদ্ধে কয়েকটি যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিলো। এসব যুদ্ধে যারা মৃত্যুবরণ করেছিলো। তাদের অধিকাংশকেই শহিদ উপাধিতে ভূষিত করা হয়।<ref>[http://www.oxfordislamicstudies.com/article/opr/t243/e209 "Martyrdom". In ''The Islamic World: Past and Present''. Ed. John L. Esposito. Oxford Islamic Studies Online. 5 December 2012.]</ref>
 
===বিংশ শতাব্দিতে ধারণা===
[[ইরান|ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ইরানের]] ''ইসলামিক বিপ্লব'' (১৯৭৮/১৯৭৯) এবং [[ইরাক–ইরান যুদ্ধ|ইরাক–ইরান যুদ্ধের]] (১৯৮০-১৯৮৮) সময়ে শহিদের গুরত্ব ও মর্যাদা সম্পর্কে সৈন্যদের সম্মুখে বার বার তুলে ধরা হতো। ফলে বিপ্লবে ও যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যপক প্রভাব পড়ে। যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়েছিলো।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=PnSsF-hADhUC&pg=PA64|শিরোনাম=Sacred Rage: The Wrath of Militant Islam|শেষাংশ=Wright|প্রথমাংশ=Robin|তারিখ=2001-12-04|প্রকাশক=Simon and Schuster|ভাষা=en|আইএসবিএন=978-0-7432-3342-2}}</ref> ১৯৭৯ সালের ইরানের ইসলামিক বিপ্লবের সময় অনেক সৈন্য, ইসলামিক ব্যক্তিত্ব ও সাধারণ জনগণ যুদ্ধে নিহিত হয়। তাদের প্রত্যেককে বিশেষ কবর স্থানে দাফন করে এবং তারা দেশের পক্ষ থেকে শহিদ হিসেবে বিশেষ মর্যাদা ও সম্মান পায়।
১৯৬৫ সালে [[ম্যালকম এক্স]]কে হত্যা অন্যায়ভাবে করা হয় {{By whom|date=December 2015}}। তাকে শতাব্দির শ্রেষ্ট শহিদ হিসেবে গণ্য করা হয়েছিলো।
 
[[ইরান|ইসলামি প্রজাতন্ত্রী ইরানের]] ''ইসলামিক বিপ্লব'' (১৯৭৮/১৯৭৯) এবং [[ইরাক–ইরান যুদ্ধ|ইরাক–ইরান যুদ্ধের]] (১৯৮০-১৯৮৮) সময়ে শহিদের গুরত্ব ও মর্যাদা সম্পর্কে সৈন্যদের সম্মুখে বার বার তুলে ধরা হতো। ফলে বিপ্লবে ও যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যপক প্রভাব পড়ে। যুদ্ধ দীর্ঘস্থায়ী হয়েছিলো। ১৯৭৯ সালের ইরানের ইসলামিক বিপ্লবের সময় অনেক সৈন্য, ইসলামিক ব্যক্তিত্ব ও সাধারণ জনগণ যুদ্ধে নিহিত হয়। তাদের প্রত্যেককে বিশেষ কবর স্থানে দাফন করে এবং তারা দেশের পক্ষ থেকে শহিদ হিসেবে বিশেষ মর্যাদা ও সম্মান পায়।
১৯৮০-৮৮ সাল পর্যন্ত ইরানের শিয়া ও ইরাকের সুন্নি মুসলিমদের যুদ্ধে সেনা কমান্ডাররা শাহাদাতের স্বাদ সর্বোচ্চ সম্মানের ও তাদের জন্য আল্লাহ্‌র নিকট জান্নাতুল ফেরদৌস প্রাপ্তি হবে। ইত্যাদিভাবে সৈন্যদের উৎসাহ ও প্রেরণা প্রদান করা হতো। ঐ সময়ে [[রুহুল্লাহ্‌ খামেনেই|আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খমেনি]] শহিদ হওয়ার জন্য জনগণের ভিতরে ব্যাপক উৎসাহ প্রাদান করতে থাকে। ফলে প্রায় ১০হাজার তরুণ যোদ্ধা ও অনেক সাধারণ জনগণ ও শিশুরা ইরাকের অগ্রাসনকে পবিত্র প্রতিরোধ হিসেবে মানব ঢাল তৈরি করে। সেনা বাহিনীকে স্বেচ্ছাসেবক দল হিসেবে অস্ত্র বহনে সাহায্য করে। মাঝে-মধ্যে [[ইরাক|ইরাকি সেনাবাহিনীর]] বিরুদ্ধে মানব স্রোত ব্যবহৃত হয়। যারা এ যুদ্ধে নিহত হয় তারা প্রত্যেকে শহিদ হিসেবে গণ্য হয়।
 
৭৭ ⟶ ৭৫ নং লাইন:
== অতিরিক্ত সংযোগ ==
* {{Wikiquote-inline|Martyrdom in Islam}}
 
[[বিষয়শ্রেণি:Muslim martyrs| ]]
[[বিষয়শ্রেণি:Arabic words and phrases]]
[[বিষয়শ্রেণি:Islamic terminology]]