খিলাফতে রাশিদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
পরিষ্করণ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৫ নং লাইন:
|flag_type = [[ইসলামি পতাকা|পতাকা]]
|image_map = Mohammad adil-Rashidun-empire-at-its-peak-close.PNG
|image_map_caption = ৬৫৪ সালে খলিফা হযরত উসমান গণি (রাঃ) এরউসমানের শাসনামলে খিলাফতে রাশিদাহ সর্বোচ্চ সীমায় পৌছায়।
|
|capital = [[মদিনা]] (৬৩২–৬৫৬)<br>[[কুফা]] (৬৫৬–৬৬১)
৩৩ নং লাইন:
|
|title_leader = [[আমিরুল মুমিনিন]]¹
|leader1 = [[হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)]]
|year_leader1 = ০৮-০৬-৬৩২/২৩-০৮-৬৩৪
|leader2 = [[হযরত উমর ফারুক (রাঃ)]]
|year_leader2 = ২৩-০৮-৬৩৪/০৩-১১-৬৪৪
|leader3 = [[হযরত উসমান গণি (রাঃ)]]
|year_leader3 = ০৬-১১-৬৪৪/১৭-০৬-৬৫৬
|leader4 = [[শের-ই-আল্লাহ হযরত আলী (রাঃ)]]
|year_leader4 = ২০-০৬-৬৫৬/২৯-০১-৬৬১
|
৮৪ নং লাইন:
{{History of the Arab States}}
 
খিলাফতে রাশিদাহ ({{lang-ar|الخلافة الراشدية}}; [[ইংরেজি ভাষায়]]:''al-khilāfat ar-Rāshidīyah''; সময়কালঃ ৬৩২ - ৬৬১) বলতে [[ইসলাম|ইসলামের]] পাঁচ খলিফার শাসনকালকে বুঝানো হয়। ৬৩২ সালে (হিজরি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী ১০ হিজরি) [[মুহাম্মাদ|বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)মুহাম্মাদের]]-এর শাহাদাতেরমৃত্যুর পর এই খিলাফত প্রতিষ্ঠিত হয়। সর্বোচ্চ সীমায় উপনীত হওয়ার পর এটি সমগ্র [[আরব উপদ্বীপ]], [[লেভান্ট]] থেকে উত্তর [[ককেসাস]], পশ্চিমে [[মিসর]] থেকে বর্তমান [[তিউনিসিয়া]] ও পূর্বে [[ইরানীয় মালভূমি]] থেকে [[মধ্য এশিয়া]] পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।
 
== উৎপত্তি ==
৯০ নং লাইন:
[[File:Map of expansion of Caliphate.svg|thumb|left|225px|
'''খিলাফতের''' সম্প্রসারণ, ৬২২-৭৫০{{legend|#a1584e|[[মুহাম্মাদ|মুহাম্মদ]] এর অধীনে সম্প্রসারণ ৬২২–৬৩২/১-১১ হিজরী}}{{legend|#ef9070|রাশিদুন খিলাফতের অধীনে সম্প্রসারণ ৬৩২–৬৬১/১১-৪০ হিজরী}}{{legend|#fad07d|[[উমাইয়া খিলাফত|উমাইয়া খিলাফতের]] অধীনে সম্প্রসারণ ৬৬১–৭৫০/৪০-১২৯ হিজরী}}|alt=খিলাফতের সম্প্রসারণ, ৬২২-৭৫০ &nbsp;&nbsp;মুহাম্মদ এর অধীনে সম্প্রসারণ ৬২২–৬৩২/১-১১ হিজরী &nbsp;&nbsp;রাশিদুন খিলাফতের অধীনে সম্প্রসারণ ৬৩২–৬৬১/১১-৪০ হিজরী &nbsp;&nbsp;উমাইয়া খিলাফতের অধীনে সম্প্রসারণ ৬৬১–৭৫০/৪০-১২৯ হিজরী]]
৬৩২ খ্রিষ্টাব্দে [[মুহাম্মদ|বিশ্বনবী হযরত মোহাম্মদ(সাঃ)মুহাম্মাদের]]-এর ইন্তেকালেরমৃত্যুর পর তাঁরতার পরিবারের সদস্যরা যখন তাঁরতার দাফনের কাজে ব্যস্ত ছিলেন তখন মদিনার আনসারদের মধ্যে তাঁর উত্তরসুরি নিয়ে, মতপার্থক্য দেখা দেয়। [[উমর ইবনুল খাত্তাব|হযরত উমর ফারুক (রাঃ)]] ও [[আবু উবাইদা ইবনুল জাররাহ|হযরত আবু উবাইদা ইবনে জাররাহ (রাঃ)]] দুজনেই [[আবু বকর|হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ)]] এর প্রতি তাঁদের আনুগত্য প্রকাশ করেন। মদিনার [[আনসার]] ও [[মুহাজির|মুহাজিররা]] অচিরেই তাদের অনুসরণ করে। হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) এভাবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে প্রথম খলিফা রাসূলুল্লাহ (আল্লাহর রাসুলের উত্তরাধিকারী) হিসেবে অভিষিক্ত হন এবং ইসলামের প্রচারের জন্য কাজ শুরু করেন। প্রথমে তাকে বিদ্রোহী আরব গোত্রগুলোকে দমন করতে হয় যারা ইসলাম ত্যাগ করে পূর্ব ব্যবস্থায় ফিরে গিয়েছিল। হযরত আবু বকর সিদ্দিক (রাঃ) সম্রাট ছিলেন না এবং এমন কোনো উপাধি কখনো দাবি করা হয়নি। তার চার উত্তরসুরিও একই পন্থা অবলম্বন করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=Azyumardi Azra|শিরোনাম=Indonesia, Islam, and Democracy: Dynamics in a Global Context|তারিখ=2006|প্রকাশক=[[Equinox Publishing (London)]]|আইএসবিএন=9789799988812|পাতা=9}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=C. T. R. Hewer|লেখক২=Allan Anderson|শিরোনাম=Understanding Islam: The First Ten Steps|তারিখ=2006|প্রকাশক=Hymns Ancient and Modern Ltd|আইএসবিএন=9780334040323|পাতা=37|সংস্করণ=illustrated}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|সম্পাদক১-শেষাংশ=Anheier|সম্পাদক১-প্রথমাংশ=Helmut K.|সম্পাদক২-শেষাংশ=Juergensmeyer|সম্পাদক২-প্রথমাংশ=Mark|শিরোনাম=Encyclopedia of Global Studies|তারিখ=9 Mar 2012|প্রকাশক=SAGE Publications|আইএসবিএন=9781412994224|পাতা=151}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|লেখক১=Claire Alkouatli|শিরোনাম=Islam|ইউআরএল=https://archive.org/details/islam0000alko|তারিখ=2007|প্রকাশক=Marshall Cavendish|আইএসবিএন=9780761421207|পাতা=[https://archive.org/details/islam0000alko/page/44 44]|সংস্করণ=illustrated, annotated}}</ref>
 
==ইতিহাস==