জমদগ্নি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Arghaya Ray (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Arghaya Ray (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র যোগ
৪৬ নং লাইন:
 
একদিন যখন পরশুরাম আশ্রমের বাইরে ছিলেন, তখন কার্তবীর্যার্জুনের পুত্ররা জমদগ্নির আশ্রমে এসে তপস্যারত মহর্ষিকে হত্যা করে। আশ্রমে ফিরে এসে ভ্রাতাদের মুখে পিতৃহত্যার সংবাদ শুনে, ক্রোধিত  পরশুরাম মহিষ্মতী [[কার্তবীর্যার্জুন|কার্তবীর্যার্জুনের]] পুত্রদের মস্তক ছেদন করে হত্যা করেন। এরপর পরশুরাম ক্রমাগত একুশবার পৃথিবীকে ক্ষত্রিয়শূন্য করেন।{{Refn|মহর্ষি জমদগ্নি স্বভাবে অত্যন্ত শান্ত হলেও আত্মরক্ষায় অক্ষম ছিলেন বলে মনে হয় না । ছত্র এবং পাদুকার উপত্তি ইতিকথাতেও জমদগ্নিকে শরসন্ধান অভ্যাস করতে দেখা গিয়েছে । এবং এটাও ভাবতে হবে , ভৃগুবংশীয় ঋষিদের যে ইতিহাস আমরা মহাকাব্য-পুরাণে পাই তা থেকে বোধ হয় যে শুধুমাত্র ঔর্ব কিংবা পরশুরাম নন , ভৃগুবংশীয় ঋষিরা প্রায় সকলেই অস্ত্রবিদ্যা বিশারদ ছিলেন । জমদগ্নিও অস্ত্রবিদ্যায় যথেষ্ট পারদর্শী ছিলেন এটা ভৃগুবংশীয়দের ইতিহাস থেকেই অনুমান করা যায় । তবে স্বভাবতই শান্ত এই ঋষির কার্তবীর্যার্জুনের পুত্রদের প্রত্যাঘাত করবার মানসিকতা একেবারেই ছিল না । ফলে জীবনের অন্তিমসময়েও নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা তিনি করেননি ।
রামায়ণে কার্তবীর্যাজুনের পুত্রদের হাতে জমদগ্নির হত্যার ঘটনাটি সংক্ষেপে উল্লিখিত হয়েছে । তবে জমদগ্নির ধনুর্বিদ্যায় অতি পারদর্শী ছিলেন। রামায়ণে বলা হয়েছে যে তিনি পরম্পরাক্রমে বৈষ্ণবধনু লাভ করেছিলেন। কাজে এটা অনুমান করা যায় যে, নিজের সমকালে জমদগ্নিও অন্যতম শ্রেষ্ঠ ধনুর্ধর ছিলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=..ইহাই সেই পরপুর বিজয়ী বৈষ্ণব ধনু। মহাতেজস্বী ঋচীক সেই দিব্য ধনু...মহাত্মা জমদগ্নিকে প্রদান করেন।আদিকাণ্ড, সর্গ_৭৫, শ্লোক_২২-২৩|শেষাংশ=পঞ্চানন তর্করত্ন বঙ্গানুবাদিত|প্রথমাংশ=রামায়ণ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
|group=টীকা}}<ref name=":0">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=এবং দেখিল অগ্নিগৃহের মধ্যে রামজনক জমদগ্নি মুনি ভগবানে চিত্তনিবেশ করিয়া বসিয়া আছেন।নবম স্কন্ধ, অধ্যায়_১৬, শ্লোক_৮-১২|শেষাংশ=শ্রী রামনারায়ণ বিদ্যারত্ন বঙ্গানুবাদিত|প্রথমাংশ=শ্রীমদ্ভাগবত পুরাণ|বছর=|প্রকাশক=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=|আইএসবিএন=}}</ref>
 
== অন্যান্য ==