সুচন্দা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) |
||
১৭ নং লাইন:
'''কোহিনূর আক্তার সুচন্দা''' (১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৪৭) [[যশোর|যশোরে]] জন্ম নেয়া [[বাংলাদেশী]] চলচ্চিত্র [[অভিনেত্রী]] ও পরিচালক। তিনি ১৯৬০-এর দশকে অভিনয় জীবন শুরু করেন। তার ছোট বোন [[ববিতা]] ও [[চম্পা (অভিনেত্রী)|চম্পা]] [[বাংলাদেশের চলচ্চিত্র|ঢালিউডের]] দুই অভিনেত্রী। অভিনেতা [[রিয়াজ]] তার চাচাত ভাই। ২০০৮ সালে ''[[হাজার বছর ধরে (চলচ্চিত্র)|হাজার বছর ধরে]]'' চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেছিলেন। এছাড়া ২০১৯ সালে তাঁকে [[আজীবন সম্মাননা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|আজীবন সম্মাননা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] প্রদান করা হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সেরা অভিনেতা তারিক আনাম, সেরা অভিনেত্রী সুনেরা; ন ডড়াই সেরা চলচ্চিত্র |ইউআরএল=https://www.kalerkantho.com/online/entertainment/2020/12/03/981943 |সংগ্রহের-তারিখ=৩ ডিসেম্বর ২০২০ |কর্ম=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]] |তারিখ=৩ ডিসেম্বর ২০২০}}</ref>
==প্রাথমিক জীবন==
[[চিত্র:Riaz, Suchanda, Bobita, Tina and Champa.jpg|thumb|[[রিয়াজ]], সুচন্দা, [[ববিতা]], তিনা ও [[চম্পা (অভিনেত্রী)|চম্পা]] কক্সবাজারে ২০১৪ সালে]]
সুচন্দার আসল নাম কোহিনুর আখতার, ডাক নাম চাটনি। ১৯৪৭সালের ১৯শে সেপ্টেম্বর [[যশোর|যশোরের]] সাতক্ষীরায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা এ.এস.এম নিজামউদ্দীন আইয়ূব একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। পাশাপাশি সাহিত্যচর্চাও করতেন। মা ডাঃ বেগম জাহান আরা ছিলেন একজন হোমিও চিকিৎসক। তিন বোন ও তিন ভাইয়ের মধ্যে সুচন্দা সবার বড়। সুচন্দা যশোর মোমেন গার্লস স্কুলে ও যশোর মাইকেল মধূসূদন কলেজে পড়ালেখা করেন। স্কুল কলেজের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে তাঁর অংশগ্রহণ ছিল। তিনি যশোরে কিশোরী নৃত্যশিল্পী হিসাবে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিলেন। পিতার চাকুরী বদলীর কারণে ঢাকায় চলে আসেন এবং ঢাকা সিটি কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। যশোরে থাকাকালীন শকুন্তলা নাটকে অভিনয় করে খ্যাতি অর্জন করেন।<ref>{{cite news|url=http://www.dainikazadi.org/details2.php?news_id=1714&table=january2014&date=2014-01-16&page_id=25|title=সুঅভিনেত্রী সুচন্দা|author=ইলা মুৎসুদ্দী|date=১৬ জানুয়ারি ২০১৪|newspaper=দৈনিক আজাদী|accessdate=৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬}}</ref>
==পারিবারিক জীবন==
১৯৬৭ সালে [[বেহুলা (চলচ্চিত্র)|বেহুলায়]] অভিনয় করার সময় চিত্র পরিচালক [[জহির রায়হান|জহির রায়হানের]] সাথে তাঁর ভাব বিনিময় হয় এবং ১৯৬৮ সালে তাকে বিয়ে করেন। জহির রায়হান ১৯৭২ সালের ৩০শে জানুয়ারি বড় ভাই শহীদুল্লাহ কায়সারকে খোঁজ করতে গিয়ে নিখোঁজ হন। তাঁদের দুই ছেলে ছিল, আরাফাত রায়হান ও অপু রায়হান। ১৯৭৬ সালে সুচন্দা ব্যবসায়ী এম. রেজাউল মালিককে বিয়ে করেন। তাদের দুই মেয়ে রয়েছে, রাফাইয়াৎ মালিক ও রাফাইয়া মালিক।<ref>{{cite news|url=http://www.dainikpurbokone.net/2045/%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%8B-%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%82%E0%A6%B2/|title=হারানো দিনের নায়িকা বাংলার বেহুলা সুচন্দা|author=|date=৯ জানুয়ারী ২০১৫|newspaper=দৈনিক পূর্বকোণ|accessdate=৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৬}}</ref>
==অভিনয় জীবন==
| |||