প্রফুল্ল চন্দ্র রায়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
G C Dey (আলোচনা | অবদান)
৪১ নং লাইন:
 
== অবদান ==
* নিজের বাসভবনে দেশীয় [[ভেষজ]] নিয়ে গবেষণার মাধ্যমে তিনি তার গবেষণাকর্ম আরম্ভ করেন। তার এই গবেষণাস্থল থেকেই পরবর্তীকালে [[বেঙ্গল কেমিক্যালস এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যালস|বেঙ্গল কেমিক্যাল কারখানার]] সৃষ্টি হয় যা ভারতবর্ষের শিল্পায়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করে। তাই বলা যায় বিংশ শতাব্দীর গোড়ার দিকে ভারতীয় উপমহাদেশের শিল্পায়নে তারতাঁর ভূমিকা অনস্বীকার্য।
* ১৮৯৫ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে তিনি [[মার্কারি (I) নাইট্রেট|মার্কারি (I) নাইট্রেট (মারকিউরাস নাইট্রাইট)]] [Hg<sub>2</sub>(HgNONO<sub>2</sub>)<sub>2</sub>] আবিষ্কার করেন যা বিশ্বব্যাপী আলোড়নের সৃষ্টি করে। এটি তারতাঁর অন্যতম প্রধান [[আবিষ্কার]]। তিনি তারতাঁর সমগ্র জীবনে মোট ১২টি যৌগিক [[লবণ]] এবং ৫টি [[থায়োএস্টার]] আবিষ্কার করেন।
* সমবায়ের পুরোধা স্যার পিসি রায় ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে নিজ জন্মভূমিতে একটি কো-অপারেটিভ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০৩ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী পি সি রায় পিতার নামে [[আর,কে,বি,কে হরিশ্চন্দ্র স্কুল]] প্রতিষ্ঠা করেন।
* বাগেরহাট জেলায় ১৯১৮ সালে তিনি [[সরকারী পি.সি কলেজ|পি, .সি কলেজ]] নামে একটি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। যা আজ বাংলাদেশের শিক্ষা বিস্তারে বিশাল ভূমিকা রাখছে।
 
== সম্মাননা ==
* শিক্ষকতার জন্য তিনি সাধারণ্যে ‘‘আচার্য’’ হিসেবে আখ্যায়িত।
* '''সি আই ই:''' ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে [[কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়|কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে তৃতীয়বারের মত তিনি [[ইংল্যান্ড]] যান এবং সেখান থেকেই সি আই ই লাভ করেন।
* '''সম্মানসূচক ডক্টরেট:''' ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে [[ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়]] তাকে এই ডিগ্রীডিগ্রি দেয়। এছাড়া ১৯৩৬ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়]] এবং পরবর্তীকালে [[মহীশুর বিশ্ববিদ্যালয়|মহীশুর]] ও [[বেনারস বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকেও তিনি ডক্টরেট পান।
* '''নাইট:''' ১৯১৯ খ্রিষ্টাব্দেখ্রিস্টাব্দে তিনি ব্রিটিশ সরকারসরকারের প্রদত্বথেকে [[নাইট উপাধি]] লাভ করেন ।
 
== ব্যক্তি হিসেবে আচার্য ==
৫৯ নং লাইন:
কিছু সূত্র মতে, তিনি অসাম্প্রদায়িকই শুধু ছিলেন না বরং সাম্প্রদায়িক চিন্তাধারার মূলোৎপাটনের জন্যও চেষ্টা করেছেন সবসময়। ১৯২৫ খ্রিষ্টাব্দে ড. [[মুহম্মদ কুদরাত-এ-খুদা|কুদরত-এ-খুদাকে]] প্রেসিডেন্সী কলেজে থেকে রসায়নে প্রথম বিভাগ দেয়া হয়। অনেকের বিরোধিতা সত্ত্বেও প্রফুল্লচন্দ্র নিজের সিদ্ধান্ত মোতাবেক কুদরত-এ-খুদাকে প্রথম বিভাগ দেন। এরকম ব্যাপার শোনা যায় [[আবুল কাশেম ফজলুল হক|শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুক হকের]] জীবনী থেকেও।
 
== গ্রন্থাবলি ==
== গ্রন্থাবলী ==
* ''India Before and After the Sepoy Mutiny'' (ভারত : সিপাহী বিদ্রোহের আগে এবং পরে)
* সরল প্রাণিবিজ্ঞান, বাঙ্গালী মস্তিষ্ক ও তার অপব্যবহার