কনস্টান্টিনোপল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎ইতিহাস: বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
১৩ নং লাইন:
দীর্ঘকাল ধরে এই শহরের মূল গুরুত্ব ছিল বাণিজ্যবন্দর হিসেবে। দ্বিতীয় শতকের শেষ দিকে সম্রাট সেপ্তিমিয়াস সেভারাস তার প্রতিদ্বন্দ্বী পেসিনিয়াস নিগারকে হারানোর পর এই শহরের অনেক ক্ষতি সাধন করেন। কন্সটান্টাইন যখন রোমান সাম্রাজ্যের নতুন রাজধানীর জন্য জায়গা অনুসন্ধান করছিলেন তখন শুরুতে আরও অন্যান্য শহরের কথাও চিন্তা করেছিলেন। ৩২৪ খ্রিষ্টাব্দেও এটি গ্রামের মত ছিল। অনেকটা হঠাৎ করেই তিনি এখানে রাজধানী স্থাপন করেন। খ্রিষ্টান ঐতিহাসিকগণ অলৌকিক প্রভাবের কথা বলেছেন।
 
রাজধানী হবার পরই এই শহরের অভুতপুরব উন্নতি ঘটে। চতুর্থ শতকের শুরুতে এখানে দুই লক্ষাধিক লোক বাস করত। [[বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য|পূর্ব রোমান সাম্রাজ্য]] যতদিন গুরুত্বপূর্ণ ছিল ততদিন এই শহরও জৌলুশময় ছিল। কিন্তু ১২০৪ সালে [[চতুর্থ ক্রুসেড]]ের সময় ক্রুসেডাররা এই শহরের ব্যাপক ক্ষতি করে। পরবর্তী ২০০ বছর এই শহর অধঃপতনের দিকেই ছিল। তবে খ্রিষ্টান ধর্মের একটি প্রধান শহর হিসেবে এর গুরুত্ব সবসময়ই ছিল। এই শহরের প্রতিরক্ষা পদ্ধতিও ছিল অত্যন্ত দৃঢ়। তাই আরব ও তুর্কিরা বহু শতাব্দী ধরে চেস্টাচেষ্টা করেও এই শহর জয় করতে পারেন নি। [[মুহাম্মাদ|মুহাম্মাদ(সাঃ)]] এর ভবিষ্যৎবাণী অনুযায়ী ১৪৫৩ সালে [[দ্বিতীয় মুহাম্মদ (উসমানীয় সুলতান)|ফাতিহ সুলতান মুহাম্মদ]] এই শহরটি জয় করার মাধ্যমে ১১০০ বছরের খ্রিষ্টীয় রোমান বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্যের পতন ঘটে এবং তিনি এটিকে [[উসমানীয় সাম্রাজ্য]]ের রাজধানী হিসেবে ঘোষণা করেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=History of the Byzantine Empire, 324-1453|শেষাংশ=Alexander|প্রথমাংশ=Vasiliev|প্রকাশক=|বছর=|আইএসবিএন=|অবস্থান=|পাতাসমূহ=}}</ref>[https://muse.jhu.edu/book/31109]
 
==তথ্যসূত্র==