অনামিকা (২০১৪-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
২৬ নং লাইন:
== কাহিনী ==
হায়দ্রাবাদের পিপলস প্লাজায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। ছয় মাস পর, অনামিকা ([[নয়নতারা (অভিনেত্রী)]]) একজন তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, হায়দ্রাবাদে আসেন তার হারানো স্বামীর খোঁজে। হায়দ্রাবাদ পৌঁছানোর সাথে সাথেই তিনি স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়িতে যান এবং অভিযোগ দায়েরের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। পুলিশ
এরপর তিনি সারাথির খোঁজকৃত জায়গায় যান। এক জায়গায় তিনি দেখেন তার স্বামী তার ভারতে আসার ২ সপ্তাহ আগেই চাকরী ছেড়ে দিয়েছেন। তিনি খুনের পরপরই মসজিদের ইমামের সাথে দেখা করতে যান যেখানে তিনি তার স্বামীকে খোঁজার চেষ্টা করেন। তিনি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জায়গায় তার স্বামীর খোঁজ চালিয়ে যান। এক সময় পুলিশ ইন্সপেক্টর তাকে তার সাথে ঘনীষ্ঠ সম্পর্কে জড়ানোর প্রস্তাব দেন তার স্বামীকে
পুলিশ বুঝতে পারে অনামিকা তাদের থেকে কিছু লুকাচ্ছে এবং সারাথি কে বলা হয় সে যাতে তাকে আর সহায়তা না করে। অনামিকার কাছে যতই সেই ষড়যন্ত্রে কাহিনী পরিষ্কার হতে থাকে, তিনি বুঝতে পারে হয়ত তৃতীয় খুনের শিকার সে হতে যাচ্ছে। সিবিআই কর্মকর্তা খান ([[পাসুপাথি]]), যিনি বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত করছিলেন অনামিকাকে বলেন যে, তার স্বামী জঙ্গী হিসেবে নতুন নাম মিলান দামজি ধারণ করেছে যে পিপলস প্লাজায় বোমা বিস্ফোরণের প্রধান কারণ। কিন্তু অনামিকা তাকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয় বোমা বিস্ফোরণের সময় তার স্বামী তার সাথেই ছিলেন। সেই রাতে, খুনি অনামিকাকে মৌমাছির দ্বারা খুন করতে আসে।
|