অনামিকা (২০১৪-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Khalid Hasan Shohag (আলোচনা | অবদান)
Khalid Hasan Shohag (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে/লক্ষ্য এবার লক্ষ}}
'''অনামিকা [[শেখর কাম্মুলা]]''' পরিচালিত ২০১৪ সালের একটি দোভাষী থ্রিলার চলচ্চিত্র। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন [[নয়নতারা (অভিনেত্রী)]]। এটা একইসাথে তেলেগু এবং তামিলে '''নী ইংগে এন আঁবে ('''কোথায় তুমি, প্রিয়''')''' নামে নির্মিত হয়েছে। এই সিনেমা হিন্দিতে [[কাহানি]] নামে নির্মিত হয়েছে।
 
== কাহিনী ==
হায়দ্রাবাদের পিপলস প্লাজায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। ছয় মাস পর, অনামিকা ([[নয়নতারা (অভিনেত্রী)]]) একজন তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, হায়দ্রাবাদে আসেন তার হারানো স্বামীর খোঁজে। হায়দ্রাবাদ পৌঁছানোর সাথে সাথেই তিনি স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়িতে যান এবং অভিযোগ দায়েরের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। পুলিশ কর্মকর্তার সেদিকে কোন নজরই নেই এবং তিনি ক্রমান্বয়ে হতাশ হয়ে পড়ছেন। সারাথি ([[ভৈভব রেড্ডি]]) নামের ফাঁড়ির এক পুলিশ তার অবস্থা বুঝতে পেরে তাকে সাহায্য করতে রাজী হলেন এবং তার হারানো স্বামীর খোঁজ চালানো শুরু করলেন। অনামিকা হোটেলে গেলেন যেখানে তার স্বামীকে সর্বশেষ দেখা গেছে। সেখানে থাকাকালে রাজু নামে তার স্বামীর পরিচিত এক ছেলের সাথে দেখা করেন এবং রাজু তাকে সব বলে।
 
এরপর তিনি সারাথির খোঁজকৃত জায়গায় যান। এক জায়গায় তিনি দেখেন তার স্বামী তার ভারতে আসার ২ সপ্তাহ আগেই চাকরী ছেড়ে দিয়েছেন। তিনি খুনের পরপরই মসজিদের ইমামের সাথে দেখা করতে যান যেখানে তিনি তার স্বামীকে খোঁজার চেষ্টা করেন। তিনি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জায়গায় তার স্বামীর খোঁজ চালিয়ে যান। এক সময় পুলিশ ইন্সপেক্টর তাকে তার সাথে ঘনীষ্ঠ সম্পর্কে জড়ানোর প্রস্তাব দেন তার স্বামীকে খঁজে দেবার বিনিময়ে। কিন্তু তিনি তা না করে দেন এবং একই সময়ে ইন্সপেক্টর অনামিকাকে তার গেস্টহাউজে আসতে বলেন। এরপরই তিনি রহস্যজনকভাবে (ইন্সপেক্টর) খুন হন। ধারণা করা হয়, তারা (ইমাম এবং ইন্সপেক্টর) অনামিকার হারানো স্বামীর ব্যাপারে কিছু জানতেন।
 
পুলিশ বুঝতে পারে অনামিকা তাদের থেকে কিছু লুকাচ্ছে এবং সারাথি কে বলা হয় সে যাতে তাকে আর সহায়তা না করে। অনামিকার কাছে যতই সেই ষড়যন্ত্রে কাহিনী পরিষ্কার হতে থাকে, তিনি বুঝতে পারে হয়ত তৃতীয় খুনের শিকার সে হতে যাচ্ছে। সিবিআই কর্মকর্তা খান ([[পাসুপাথি]]), যিনি বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত করছিলেন অনামিকাকে বলেন যে, তার স্বামী জঙ্গী হিসেবে নতুন নাম মিলান দামজি ধারণ করেছে যে পিপলস প্লাজায় বোমা বিস্ফোরণের প্রধান কারণ। কিন্তু অনামিকা তাকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয় বোমা বিস্ফোরণের সময় তার স্বামী তার সাথেই ছিলেন। সেই রাতে, খুনি অনামিকাকে মৌমাছির দ্বারা খুন করতে আসে।
 
এইসবসূত্র এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে অনামিকা কীভাবে তার স্বামীকে খুঁজে পায় এবং কি কি রহস্য লুকিয়ে আছে তাই এই গল্পের শেষে দেখানো হয়েছে। {{তথ্যছক চলচ্চিত্র
| name = অনামিকা
[[File:Anaamikaঅনামিকা poster(২০১৪-এর চলচ্চিত্র) পোস্টার.jpgjpeg|thumb|right|প্রকাশিত পোস্টার তেলেগুতে]]
| caption = প্রকাশিত পোস্টার তেলেগুতে
| director = [[শেখর কাম্মুলা]]
| producer = দীপক ধর<br />সমীর গোগাটে<br />রাজনিশ খানুজা<br />সমির রাজেন্দ্রান
৩২ ⟶ ২১ নং লাইন:
| চিত্র = Anaamika poster.jpg
}}
 
'''অনামিকা [[শেখর কাম্মুলা]]''' পরিচালিত ২০১৪ সালের একটি দোভাষী থ্রিলার চলচ্চিত্র। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন [[নয়নতারা (অভিনেত্রী)]]। এটা একইসাথে তেলেগু এবং তামিলে '''নী ইংগে এন আঁবে ('''কোথায় তুমি, প্রিয়''')''' নামে নির্মিত হয়েছে। এই সিনেমা হিন্দিতে [[কাহানি]] নামে নির্মিত হয়েছে।
 
== কাহিনী ==
হায়দ্রাবাদের পিপলস প্লাজায় বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। ছয় মাস পর, অনামিকা ([[নয়নতারা (অভিনেত্রী)]]) একজন তথ্য প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, হায়দ্রাবাদে আসেন তার হারানো স্বামীর খোঁজে। হায়দ্রাবাদ পৌঁছানোর সাথে সাথেই তিনি স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়িতে যান এবং অভিযোগ দায়েরের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। পুলিশ কর্মকর্তার সেদিকে কোন নজরই নেই এবং তিনি ক্রমান্বয়ে হতাশ হয়ে পড়ছেন। সারাথি ([[ভৈভব রেড্ডি]]) নামের ফাঁড়ির এক পুলিশ তার অবস্থা বুঝতে পেরে তাকে সাহায্য করতে রাজী হলেন এবং তার হারানো স্বামীর খোঁজ চালানো শুরু করলেন। অনামিকা হোটেলে গেলেন যেখানে তার স্বামীকে সর্বশেষ দেখা গেছে। সেখানে থাকাকালে রাজু নামে তার স্বামীর পরিচিত এক ছেলের সাথে দেখা করেন এবং রাজু তাকে সব বলে।
 
এরপর তিনি সারাথির খোঁজকৃত জায়গায় যান। এক জায়গায় তিনি দেখেন তার স্বামী তার ভারতে আসার ২ সপ্তাহ আগেই চাকরী ছেড়ে দিয়েছেন। তিনি খুনের পরপরই মসজিদের ইমামের সাথে দেখা করতে যান যেখানে তিনি তার স্বামীকে খোঁজার চেষ্টা করেন। তিনি প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জায়গায় তার স্বামীর খোঁজ চালিয়ে যান। এক সময় পুলিশ ইন্সপেক্টর তাকে তার সাথে ঘনীষ্ঠ সম্পর্কে জড়ানোর প্রস্তাব দেন তার স্বামীকে খঁজে দেবার বিনিময়ে। কিন্তু তিনি তা না করে দেন এবং একই সময়ে ইন্সপেক্টর অনামিকাকে তার গেস্টহাউজে আসতে বলেন। এরপরই তিনি রহস্যজনকভাবে (ইন্সপেক্টর) খুন হন। ধারণা করা হয়, তারা (ইমাম এবং ইন্সপেক্টর) অনামিকার হারানো স্বামীর ব্যাপারে কিছু জানতেন।
 
পুলিশ বুঝতে পারে অনামিকা তাদের থেকে কিছু লুকাচ্ছে এবং সারাথি কে বলা হয় সে যাতে তাকে আর সহায়তা না করে। অনামিকার কাছে যতই সেই ষড়যন্ত্রে কাহিনী পরিষ্কার হতে থাকে, তিনি বুঝতে পারে হয়ত তৃতীয় খুনের শিকার সে হতে যাচ্ছে। সিবিআই কর্মকর্তা খান ([[পাসুপাথি]]), যিনি বোমা বিস্ফোরণের তদন্ত করছিলেন অনামিকাকে বলেন যে, তার স্বামী জঙ্গী হিসেবে নতুন নাম মিলান দামজি ধারণ করেছে যে পিপলস প্লাজায় বোমা বিস্ফোরণের প্রধান কারণ। কিন্তু অনামিকা তাকে বিশ্বাস করাতে সক্ষম হয় বোমা বিস্ফোরণের সময় তার স্বামী তার সাথেই ছিলেন। সেই রাতে, খুনি অনামিকাকে মৌমাছির দ্বারা খুন করতে আসে।
 
এইসবসূত্র এবং বিশৃঙ্খল পরিস্থিতিতে অনামিকা কীভাবে তার স্বামীকে খুঁজে পায় এবং কি কি রহস্য লুকিয়ে আছে তাই এই গল্পের শেষে দেখানো হয়েছে। {{তথ্যছক চলচ্চিত্র
 
<references />