ঈসা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahmed2Maruf (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Ahmed2Maruf (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৩ নং লাইন:
[[কুরআন|আল কুরআনে]] অন্যান্য [[নবী]]দের মতো ঈসাকেও "আল্লাহ্‌র (একেশ্বরের) বাণী", "আল্লাহ্‌র ভৃত্য", "আল্লাহ্‌র বার্তাবাহক", ইত্যাদি নামে ডাকা হয়েছে। কিন্তু যে কারণে ঈসা ব্যতিক্রম, তা হল তার অলৌকিক জন্মগ্রহণ। কুরআনে ঈসার জন্মকে ইতিহাসের প্রথম মানব আদমের সৃষ্টি প্রক্রিয়ার সাথে তুলনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে ঈসার প্রতিকৃতি ছিল [[আদম|আদমের]] প্রতিকৃতির মতো। আদমের মতোই ঈসাও আল্লাহর "হও" আদেশে জন্মগ্রহণ করেন। তবে ইসলামে বর্ণিত ঈসার জন্মকাহিনী [[খ্রিস্ট ধর্ম|খ্রিস্টধর্মে]] বর্ণিত [[যিশু]]র জন্মকাহিনী থেকে ভিন্ন। কুরআনের ভাষ্য অনুযায়ী [[মরিয়ম|বিবি মরিয়ম]] মরুভূমিতে গিয়ে একটি পামবৃক্ষের ছায়ায় অনেক কষ্টস্বীকার করে ঈসার জন্ম দেন।
 
==আল্লাহরআল্লাহ তায়ালার দাস ঈসা (আ:)==
কুরআনে ঈসার জন্মকে অলৌকিক বলা হলেও তার দেবত্ব বা "ঈশ্বরের পুত্রসন্তান" জাতীয় বৈশিষ্ট্য সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। ইসলামে একেশ্বর আল্লাহ্‌ ছাড়া অন্য কাউকে উপাস্য মনে করা একটি গুরুতর পাপ, যার নাম "[[শির্‌ক (ইসলাম)|শির্‌ক]]" ("ঈশ্বরের অংশীদারিত্ব" পাপ)। যদিও [[খ্রিস্টান]]দের ধর্মগ্রন্থ [[বাইবেল|বাইবেলে]] ঈশ্বরের তিন রূপের কথা বলা নেই ([[পিতা (বাইবেল)|পিতা]], পুত্র ও [[পবিত্র আত্মা]]), তা সত্ত্বেও খ্রিস্টধর্মের একটি অন্যতম বিশ্বাস ঈশ্বরের [[ত্রিত্ববাদ]]কে কুরআনে কঠোর ভাষায় "ঈশ্বরনিন্দা" হিসেবে তিরস্কার করা হয়েছে। ঈসাকে প্রায়শই আল কুরআনে আল্লাহর দাস ও মরিয়মের পুত্র হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে এবং এর মাধ্যমে ঈসার মানবত্বকে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। ঈসার বংশপরিচয় তার মা মরিয়মের মাধ্যমে [[সূরা বনী-ইসরাঈল|ইসরায়েলি]] গোত্রের [[ইব্রাহীম|ইব্রাহিমের]] পুত্র [[ইসহাক|ইসহাকের]] সাথে সম্পর্কিত করা হয়েছে।
 
'https://bn.wikipedia.org/wiki/ঈসা' থেকে আনীত