ইস্টবেঙ্গল ক্লাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Heliophilous (আলোচনা | অবদান) Syedsadi387681-এর করা 4691983 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে: Vandalised ip edits have removed। (টুইং) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
Heliophilous (আলোচনা | অবদান) সংশোধন, সম্প্রসারণ, পরিষ্কারকরণ, তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন, বিষয়বস্তু যোগ |
||
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
{{Infobox football club
| clubname =
| image = ইস্টবেঙ্গল ফুটবল ক্লাবের লোগো.png
| image_size = 240px
| caption = ক্লাব লোগো
| fullname = স্পোর্টিং ক্লাব ইষ্টবেঙ্গল <ref name="ISL01"/>
| nickname = ''লাল - হলুদ ব্রিগেড''
| short name = EB, SCEB
| founded = {{start date and years ago|1920|8|1|df=yes}}
| ground =
| capacity = {{nobreak|
| owntitle =
| owner = শ্রী সিমেন্ট
| chrtitle =
| chairman =
| mgrtitle =
| manager = [[রবি ফাউলার]]<ref>{{cite web|url=https://www.the-afc.com/news/afcsection/fowler-becomes-coach-at-indian-side-east-bengal|title=Fowler becomes coach at Indian side East Bengal}}</ref>
▲| season = [[২০১৯–২০ আই-লীগ|২০১৯–২০]]<br />[[২০১৯–২০ কলকাতা প্রিমিয়ার ডিবিশন|২০১৯–২০]]
▲| position = [[আই-লিগ]], একাদশে ২য়
▲[[কলকাতা ফুটবল লিগ|সিএফএল]],দ্বাদশে ৩য়<br />
| website = https://eastbengalclub.com/
| current = 2020–21 SC East Bengal season
৪৬ ⟶ ৪১ নং লাইন:
| socks3 = 000000
}}
'''ইষ্টবেঙ্গল''' বা '''স্পোর্টিং ক্লাব ইষ্টবেঙ্গল''' [[কলকাতা|কলকাতাস্থিত]] শতবার্ষিকী প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী [[ভারত|ভারতের]] পেশাদারী [[ফুটবল|ফুটবল ক্লাব]]। [[পূর্ব বাংলা|পূর্ববঙ্গের]] [[বাঙালি জাতি|বাঙ্গালী]] ভাবাবেগকে প্রাধান্য দিয়ে ১৯২০ সালের ১লা আগষ্ট [[সুরেশচন্দ্র চৌধুরী]] [[জোড়াবাগান|জোড়াবাগানের]] নিমতলা ঘাট স্ট্রিটের তার বাড়িতে ইষ্টবেঙ্গল ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২২ সালে [[ভারতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন|ভারতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের]] সভ্য হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয়ে ১৯২৪ সালে [[কলকাতা ফুটবল লিগ|কলকাতা ফুটবল লিগে]] প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। ১৯৪২ সালে সর্বপ্রথম লীগ জয় লাভ করে এবং বর্তমানে ৩৯টি লীগ জয় করে শীর্ষ স্থান অধিকার করেছে। ইষ্টবেঙ্গল [[জাতীয় লীগ|জাতীয় লীগের]] (NFL) প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং তিন বার জাতীয় লীগ জয় করেছে। এছাড়াও ৮ বার [[ফেডারেশন কাপ]] (ফেড কাপ), তিনবার [[সুপার কাপ]], রেকর্ড সংখ্যক ২৯বার [[আইএফএ শীল্ড|আই এফ এ শীল্ড]] ও রেকর্ড সংখ্যক ১৬ বার [[ডুরান্ড কাপ]] জয় করেছে।
ইষ্টবেঙ্গল ক্লাব মূলত ১৯৪৭ সালে ভারত স্বাধীনের প্রাক্কালে দেশ ভাগের সময় পূর্ববঙ্গের উদ্বাস্তু [[বাঙালি হিন্দু|বাঙ্গালী হিন্দুদের]] (মূলত [[বাঙাল]] নামে অধিক পরিচিত) সমর্থিত ক্লাব। তাদের কাছে ইষ্টবেঙ্গল ক্লাব পরিচিতি ও আশার প্রতীক। [[পূর্ববঙ্গের শরনার্থী|পূর্ববঙ্গের শরনার্থীরা]] [[ভারত বিভাজন|দেশভাগ]] ও ধর্মীয় অত্যাচারের কারণে [[পশ্চিমবঙ্গ|পশ্চিমবঙ্গে]] চলে আসলে পশ্চিমবঙ্গের আর্থ-সামাজিকতাতেও প্রভাব পরে। শরণার্থীরা পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরী ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ পদ অধীনস্থ করলে এবং তাদের সন্তানেরা পশ্চিমবঙ্গের স্থানীয় বিদ্যালয়ে ভর্তি হলে পশ্চিমবঙ্গের অধিবাসীরা মনক্ষুণ্ন হয় এবং সেখান থেকেই বাঙাল-ঘটি প্রতিদ্বন্দ্বীতা শুরু হয়, যা ফুটবল মাঠেও ইষ্টবেঙ্গল - মোহনবাগান প্রতিদ্বন্দ্বিতা ([[কলকাতা ডার্বি]]) হিসাবে পরিস্ফুটিত হয়। কলকাতা ডার্বি [[এশিয়া|এশিয়ার]] প্রাচীনতম ডার্বি এবং ইষ্টবেঙ্গল জয়ের নিরীখে ১২৯টি ম্যাচে জয়লাভ করে মোহনবাগানের (১২১টি জয়) থেকে এগিয়ে রয়েছে। মোহনবাগান ছাড়াও মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সমর্থিত মহামেডান ক্লাবের সাথেও প্রতিদ্বন্দ্বীতা হয়। কলকাতার এই তিন ক্লাবের ''তিন প্রধান'' নামে বেশি পরিচিত। ক্লাবের জার্সির লাল হলুদ রঙের জন্য ইষ্টবেঙ্গল ক্লাব '''''লাল - হলুদ ব্রিগেড''' নামেও সমধিক পরিচিত।''
=== প্রতিষ্ঠা ===
২৮ শে জুলাই ১৯২০ সালে কোচবিহার কাপের একটি ম্যাচে মোহনবাগান ও জোড়াবাগান ক্লাব পরস্পর প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছিল। সেই ম্যাচে জোড়াবাগান অন্তিম দলে এক অজানা কারণে তাদের ডিফেন্ডার শৈলেশ বসুকে না নিয়েই মাঠে টিম নামায়। দলের তৎকালীন সহ-সভাপতি সুরেশ চৌধুরী দলের কর্মকর্তাদের কাছে শৈলেশ বসুকে দলে না নেওয়ার কারণ জিজ্ঞেস করেন এবং শৈলেশ বসুকে দলে নেওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু তার কথা রাখা হয়নি। তিনি ও শৈলেশ বসু বুঝতে পারেন শৈলেশ বসু পূর্ববঙ্গীয় হওয়ার কারণেই বিদ্বেষ বসতই তাকে দলে নেওয়া হয় নি। এরপরই সুরেশ চৌধুরী, রাজা মন্মথ নাথ চৌধুরী, রমেশ চন্দ্র সেন, অরবিন্দ ঘোষকে নিয়ে ক্লাব ত্যাগ করেন এবং বাঙাল (পূর্ববঙ্গীয়) ভাবাবেগকে প্রাধান্য দিয়ে তিনদিনের মধ্যে ১লা আগষ্ট ১৯২০ সালে ক্রীয়া এবং সাংস্কৃতিক ক্লাব হিসাবে ইষ্টবেঙ্গল ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন। <ref name="RiseofEastBengal">{{cite web |last= |first= |date= |title=The Rise of East Bengal Club |url=http://eastbengalfootballclub.com/legacy.php|url-status=dead|archive-url=https://web.archive.org/web/20120818124203/http://eastbengalfootballclub.com/legacy.php|archive-date=18 August 2012 |accessdate=10 August 2012 |work=East Bengal Football Club}}</ref><ref>{{Cite web |last= |first= |date=2 May 2010 |title=History of East Bengal |url=http://www.thehardtackle.com/2010/an-eventful-journey-through-red-gold-trails-the-east-bengal-story-part-1/|url-status=live|archive-url=https://web.archive.org/web/20200608132423/http://www.thehardtackle.com/2010/an-eventful-journey-through-red-gold-trails-the-east-bengal-story-part-1/|archive-date=8 June 2020|access-date=6 June 2020 |website=Thehardtackle.com |language=en-US}}</ref><ref name=":7">{{Cite web|last=|first=|date=|title=Club Day: East Bengal – The History|url=https://www.goal.com/en-india/news/136/india/2008/09/17/869244/club-day-east-bengal-the-history#:~:text=Chaudhary%20alongwith%20Raja%20Manmatha%20Nath,of%20Bengal%20(present%20Bangladesh).&text=Soon%20after%20its%20inception,%20the,have%20red%20and%20gold%20jerseys.|url-status=live|archive-url=https://web.archive.org/web/20200608074539/https://www.goal.com/en-india/news/136/india/2008/09/17/869244/club-day-east-bengal-the-history#:~:text=Chaudhary%20alongwith%20Raja%20Manmatha%20Nath,of%20Bengal%20(present%20Bangladesh).&text=Soon%20after%20its%20inception,%20the,have%20red%20and%20gold%20jerseys.|archive-date=8 June 2020|access-date=8 June 2020|website=Goal.com}}</ref>
সারদা রঞ্জন রায় নব প্রতিষ্ঠিত ক্লাবের প্রথম সভাপতির দ্বায়িত্বভার গ্রহণ করেন, অন্যদিকে সুরেশ চন্দ্র চৌধুরী ও তড়িৎ ভূষণ রায় ক্লাবের প্রথম যুগ্ম-সম্পাদকের পদ গ্রহণ করেন।<ref name=":8">{{Cite web |last=Sportstar |first=Team |title=100 years of East Bengal: A timeline |url=https://sportstar.thehindu.com/magazine/east-bengal-100-years-indian-football-ifa-shield-cfl-calcutta-football-league-mohun-bagan-kolkata-derby/article32241569.ece|access-date=1 August 2020 |website=Sportstar |language=en}}</ref> নগেন কালী, এম. তালুকদার, বি. সেন, এন. গোঁসাই, গোষ্ঠ পাল, পি. বর্ধন, এস. ঠাকুর, জে. মুখার্জী, রমেশ চন্দ্র সেন, এস. বসু, সি. বসু, এ. রায় এবং এ. ব্যানার্জী ক্লাবের প্রথম দল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। <ref name=":0">{{Cite web |title=Team Archives of Quess East Bengal FC {{!}} Official Website|url=https://www.eastbengalfootballclub.com/team-archives.php|access-date=29 August 2019|website=eastbengalfootballclub.com|archive-url=https://web.archive.org/web/20190609144422/https://www.eastbengalfootballclub.com/team-archives.php|archive-date=9 June 2019|url-status=live}}</ref>
▲== ক্লাব গঠনের ইতিহাস ==
== সম্মান ==
|