হাফিজুর রহমান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nadzik (আলোচনা | অবদান)
58.145.189.227-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে Miad I Mahbub BD-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক ক্রিকেটার
ইসলামিক স্কলার
| name = হাফিজুর রহমান
 
| image =
 
| country = বাংলাদেশ
| batting = -
| bowling = -
| deliveries = balls
| columns = 2
| column1 = [[টেস্ট ক্রিকেট|টেস্ট]]
| matches1 = -
| runs1 = -
| bat avg1 = -
| 100s/50s1 = -
| top score1 = -
| deliveries1 = -
| wickets1 = -
| bowl avg1 = -
| fivefor1 = -
| tenfor1 = -
| best bowling1 = -
| catches/stumpings1 = -/-
| column2 = [[একদিনের আন্তর্জাতিক|ওডিআই]]
| matches2 = 2
| runs2 = 8
| bat avg2 = 8.00
| 100s/50s2 = -/-
| top score2 = 8
| deliveries2 = -
| wickets2 = -
| bowl avg2 = -
| fivefor2 = -
| tenfor2 = -
| best bowling2 = -
| catches/stumpings2 = 2/-
| date = ১৬ এপ্রিল
| year = ২০১৭
| source = http://content-aus.cricinfo.com/ci/content/player/55907.html ক্রিকইনফো
}}
'''হাফিজুর রহমান''' (জন্ম: ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৯) সাবেক প্রথিতযশা [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশী]] আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। [[বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল|বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের]] অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ [[উইকেট-রক্ষক|উইকেট-রক্ষণের]] দায়িত্বে ছিলেন। ১৯৮৬ সালে ২টি [[একদিনের আন্তর্জাতিক|একদিনের আন্তর্জাতিকে]] অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন।
 
== প্রারম্ভিক জীবন ==
১৯৮৪ সালের অনানুষ্ঠানিক যুবদল ‘বাংলাদেশ টাইগার্সের’ সদস্যরূপে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ান ক্রিকেট কাপে খেলেন। [[সিঙ্গাপুর জাতীয় ক্রিকেট দল|সিঙ্গাপুরের]] বিপক্ষে ৭৫ রান তুলেছিলেন। ১২৯ রান করা [[Rafiqul Alam (cricketer)|রফিকুল আলমের]] সাথে জুটি গড়ে ২০৮ রান তুলেন তিনি। পরবর্তী দুই বছরে কেনিয়া, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে খেলেন। ১৯৮৫ সালে শ্রীলঙ্কা ও ১৯৮৬ সালে পাকিস্তানের ওমর কুরেশি একাদশের বিপক্ষে খেলেন তিনি। সীমিত ওভারের খেলায় লাহোর ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের বিপক্ষে ৬ ক্যাচ নেন।
 
== আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ==
৩১ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে [[পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দল|পাকিস্তানের]] বিপক্ষে তার ওডিআই অভিষেক হয়। মোরাতুয়ার টাইরোন ফার্নান্দো স্টেডিয়ামে ‘জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি’ নামে পরিচিত [[এশিয়া কাপ|এশিয়া কাপের]] দ্বিতীয় আসরের দ্বিতীয় খেলায় [[গাজী আশরাফ]], [[গোলাম নওশের]], [[গোলাম ফারুক]], হাফিজুর রহমান, [[জাহাঙ্গীর শাহ]], [[মিনহাজুল আবেদীন নান্নু|মিনহাজুল আবেদীন]], [[নূরুল আবেদীন নোবেল|নুরুল আবেদীন]], [[রফিকুল আলম]], [[রকিবুল হাসান (ক্রিকেটার, জন্ম ১৯৫৩)|রাকিবুল হাসান]], [[সামিউর রহমান]] ও [[শহীদুর রহমান|শহীদুর রহমানের]] ওডিআইয়ে একযোগে অভিষেক ঘটে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/ci/engine/match/65672.html |শিরোনাম=John Player Gold Leaf Trophy (Asia Cup), 2nd Match: Bangladesh v Pakistan at Moratuwa, Mar 31, 1986 |কর্ম=ইএসপিএন ক্রিকইনফো |সংগ্রহের-তারিখ=30 December 2016|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=জন প্লেয়ার গোল্ড লীফ ট্রফি (এশিয়া কাপ), ২য় খেলা: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান মোরাতুয়া, ৩১ মার্চ, ১৯৮৬}}</ref> এ খেলাটিই যে-কোন [[আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের সদস্যদের তালিকা|আইসিসি পূর্ণাঙ্গ সদস্যের বিপক্ষে]] বাংলাদেশের প্রথম ওডিআই খেলা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.espncricinfo.com/wisdenalmanack/content/story/150618.html |শিরোনাম=Asia Cup: †BANGLADESH v PAKISTAN 1985-86 |কর্ম=ইএসপিএন ক্রিকইনফো |সংগ্রহের-তারিখ=30 December 2016|ভাষা=ইংরেজি|অনূদিত-শিরোনাম=এশিয়া কাপ: বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তান ১৯৮৫-৮৬}}</ref> খেলায় তিনি ২৪ বল মোকাবেলা করে ৮ রান তুলে [[ইমরান খান|ইমরান খানের]] বলে বোল্ড হন। [[উইকেট|উইকেটের]] পিছনে অবস্থান করে [[গাজী আশরাফ|গাজী আশরাফের]] বলে [[জাভেদ মিয়াঁদাদ|জাভেদ মিয়াঁদাদের]] ক্যাচ নেন। তবে তার অভিষেক পর্বটি সুখকর হয়নি। পাকিস্তান দল ৭৭ বল হাতে রেখেই ৭ উইকেটে জয় পায়। এরপর ২ এপ্রিল স্বাগতিক [[শ্রীলঙ্কা জাতীয় ক্রিকেট দল|শ্রীলঙ্কার]] বিপক্ষে [[ক্যান্ডি (শ্রীলঙ্কা)|ক্যান্ডিতে]] অনুষ্ঠিত পরবর্তী ও নিজস্ব শেষ খেলায় অংশ নেন।
 
== অবসর ==