ইস্পাহানী পাবলিক স্কুল ও কলেজ, কুমিল্লা সেনানিবাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
৬৯ নং লাইন:
করেন। তিনি সব কথা শুনে সবচেয়ে বয়োঃজ্যেষ্ঠ শিক্ষক জনাব আব্রু মিয়াকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের দায়িত্ব দিয়ে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করার নির্দেশ দেন।<ref name="শৈলাচল-১৯" />
 
তারা ঢাকায় ফিরে [[কুমিল্লা সেনানিবাস|কুমিল্লা সেনানিবাসের]] তৎকালীন ব্রিগেড কমান্ডার [[জিয়াউর রহমান|কর্নেল জিয়াউর রহমানের]] (পরবর্তীতে [[বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি|রাষ্ট্রপতি]]) কাছে কর্নেল রেজার দেওয়া একটি পত্র তুলে দেন। পত্রপাঠ করা মাত্রই তিনি ঘোষণা করেন {{cquote|'''''Yes, I shall restart the school.'''''}}<ref name="শৈলাচল-১৯" />}}
এবং সাথে সাথেই টেলিফোনে তিনি ক্যান্টনমেন্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার কে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল থেকে [[ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালক উচ্চ বিদ্যালয়|ক্যান্টনমেন্ট হাই স্কুল]] সরিয়ে নেওয়ার নির্দেশ দেন।
 
৭৫ নং লাইন:
 
=== স্বাধীনতা-উত্তর মৌলিক যাত্রা ===
স্বাধীনতার পর প্রতিষ্ঠানের প্রকৃত দায়িত্ব পাওয়ার পর মাত্র কয়েকজন আবাসিক-অনাবাসিক শিক্ষার্থী, চারজন শিক্ষক এবং মাত্র ১০ হাজার টাকা পুঁজি নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি তার মৌলিক অস্তিত্ব রক্ষা করে পুনরায় যাত্রা শুরু করে। কয়েকদিনের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানের ১০ জন শিক্ষক নিয়োগ করা হয় যারা একই বছর মার্চ মাসের মধ্যেই প্রতিষ্ঠানের যোগ দেন।<ref name="শৈলাচল-১৯" />
 
==== বঙ্গবন্ধুর সফর ====
১৯৭২ সালের এপ্রিল মাসের কোন একদিন [[শেখ মুজিবুর রহমান|বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান]] [[কুমিল্লা সেনানিবাস]] পরিদর্শনে আসলে এই প্রতিষ্ঠানটি সরেজমিনে পরিদর্শন করেন। প্রতিষ্ঠানের নতুনভাবে চালু করতে শিক্ষকদের প্রচেষ্টায় সন্তুষ্ট হয়ে তিনি প্রতিষ্ঠানকে ১০ হাজার টাকা অনুদান দেন।<ref name="শৈলাচল-১৯" />
 
=== কলেজ চালু ===
[[কুমিল্লা সেনানিবাস|কুমিল্লা সেনানিবাসের]] তৎকালীন ক্যান্টনমেন্ট এক্সিকিউটিভ অফিসার এর উদ্যোগে ১৯৭৫ শাহরিক ক্যান্টনমেন্ট মার্কেটে একটি শিল্প প্রদর্শনীর আয়োজন হয়। এই প্রদর্শনী থেকে আনুমানিক ২ লক্ষ টাকা আয় হয়। তৎকালীন ব্রিগেড কমান্ডারের পরামর্শে তিনি এই টাকা দিয়ে '''ক্যান্টনমেন্ট কলেজ''' নামে একটি স্বতন্ত্র কলেজ চালু করেন।<ref name="শৈলাচল-১৯" />
 
কিন্তু নানা প্রতিবন্ধকতা ফলে কলেজটির চালানো সম্ভব না হওয়ায় তিনি কলেজটিকে [[ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড বালক উচ্চ বিদ্যালয়|ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড হাই স্কুলের]] সাথে একত্রীকরণ করার ব্যাপারে বোর্ড ডিরেক্টরের সাথে আলোচনা করলে তিনি তা অসম্ভব বলে জানিয়ে দেন। ফলে আর কোনো উপায় না থাকায় প্রতিষ্ঠানটিকে ইস্পাহানী পাবলিক স্কুলের সাথে সংযুক্ত করা প্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে।
 
এই বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও সদস্যদের সাথে আলোচনার পর ১৯৭৫ সালের ২৮ অক্টোবরে ক্যান্টনমেন্ট কলেজ-কে ইস্পাহানী পাবলিক স্কুলের সাথে সংযুক্ত করে বিদ্যালয়ের নাম '''ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল ও কলেজ''' রাখা হয়।<ref name="শৈলাচল-১৯" />
 
== ক্যাম্পাসের বর্ণনা ==