বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Alex Pinkerton (আলোচনা | অবদান)
Complied WP:MOSMAIN
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Alex Pinkerton (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৫৯ নং লাইন:
[[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম]] পরবর্তী সময়ে ১৯৭৮ সালে এই প্রতিষ্ঠানটিকে সরকারের পক্ষ থেকে কলেজে (মহাবিদ্যালয়) রূপান্তর করা হয়; নতুন করে নামকরণ করা হয় 'বস্ত্রকৌশল ও প্রযুক্তি মহাবিদ্যালয়' এবং [[ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়|ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের]] অধিভুক্ত করে এখানে চার বছর মেয়াদী ব্যাচেলর ইন সায়েন্স (বি.এসসি.) ডিগ্রী কোর্স চালু করা হয়।
 
বাংলাদেশের চলমান অর্থনীতিতে [[তৈরি পোশাক শিল্প|পোশাক শিল্পের]] গুরুত্ব বিবেচনা করে তৎকালীন মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী [[নুরুল ইসলাম নাহিদ|নুরুল ইসলাম নাহিদের]] উদ্যোগে ২০১০ সালে বস্ত্রকৌশল শিক্ষার এই প্রতিষ্ঠানটিকে বিশ্ববিদ্যালয়ে পরিণত করার প্রস্তাব করা হলে বিলটি জাতীয় সংসদে সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। মহামান্য রাষ্ট্রপতির স্বাক্ষরের মাধ্যমে ২০১০ সালের ৫ই অক্টোবর ‘বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় বিল’ চূড়ান্তভাবে পাস হয়, যা ২২ ডিসেম্বর, ২০১০ থেকে কার্যকর হয়। এ জন্য প্রতি বছর ২২শে ডিসেম্বর দিনটিকে 'টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয় দিবস' হিসেবে পালন করা হয়ে থাকে। ২০১১ সালের ১৫ই মার্চ, গণপ্রজাতন্ত্রী [[বাংলাদেশ সরকার|বাংলাদেশ সরকারের]] মাননীয় প্রধানমন্ত্রী [[শেখ হাসিনা]] ‘বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়’ তথা 'বুটেক্স' -এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://bdnews24.com/campus/2011/03/15/pm-opens-first-textile-university|শিরোনাম=PM opens first textile university|কর্ম=bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ=16 June 2015}}</ref> বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বমানে‌র চৌকস বস্ত্র প্রকৌশলী গড়ে তুলে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের অগ্রগতিতে অবিরত অসামান্য ভূমিকা রেখে চলেছে।
 
== শিক্ষা কার্যক্রম ==