মৌলিক পদার্থ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মাহীর আলী (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন ।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
মাহীর আলী (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন।
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২ নং লাইন:
এদের একটি [[অণু]] একই রকম এক বা একাধিক [[পরমাণু/পরমাণুর]] সমন্বয়ে তৈরি। যেমন, একটি মৌলিক পদার্থ, [[অক্সিজেন|অক্সিজেনের]] অণু O<sub>2</sub> দুটি একইরকম অক্সিজেন পরমাণু O এর সমন্বয়ে গঠিত।
 
এ পর্যন্ত মোট ১১৮টি মৌল চিহ্নিত হয়েছে যার মধ্যে ৯৪টি প্রকৃতিতে পাওয়া যায়, বাকী ২৪টি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী করা হয়। সাধারণত, একটি মৌলের পরমাণুতে [[প্রোটন]] সংখ্যা নির্দিষ্ট বা একই মৌলের প্রতিটি পরমাণুতে সমান সংখ্যা প্রোটন থাকে (অর্থাৎ, তাদের প্রত্যেকের [[পারমানবিক সংখ্যা]] একই এবং ভিন্ন ভিন্ন মৌলের পারমাণবিক সংখ্যা ভিন্ন)। তাই, সাধারণভাবে প্রোটন সংখ্যা দ্বারা কোন মৌল চেনা যায়। তবে, একই মৌলের ভিন্ন প্রোটন সংখ্যা বিশিষ্ট পরমাণুও রয়েছে, যাদেরকে [[আইসোটোপ]] বলে। পারমাণবিক সংখ্যার উর্ধ্বক্রমানুসারে সাজালে, ১১৮ টি মৌলের প্রথম ৮০টির অন্তত একটি করে আইসোটোপের স্থায়ী রূপ রয়েছে (কয়েকটি ব্যতীক্রমব্যতিক্রম ছাড়া), বাকী ৩৮টি মৌলের আইসোটোপ তেজষ্ক্রিয়, যা সময়ের সাথে ক্ষীয়মান।
 
প্রকৃতিতে যে মৌলগুলো পাওয়া যায় সেগুলোর ৩২টি মুক্তভাবে অর্থাৎ মৌলিক [[খনিজ]] রূপে থাকে (যেমন, [[তামা]], [[সোনা]], [[রূপা]], [[কার্বন]], [[গন্ধক]] ইত্যাদি)। বাকীগুলো বিভিন্ন যৌগ গঠন করে অর্থাৎ যৌগিক খনিজ রূপে বিদ্যমান।