শাবনূর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

58.145.188.238-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 58.145.189.236-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
58.145.188.238-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 58.145.189.236-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
২৪ নং লাইন:
}}
{{শাবনূর পার্শ্বদণ্ড}}
'''শাবনূর''' (জন্ম: ১৭ ডিসেম্বর ১৯৭৬)<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=শাবনূরের আজ জন্মদিন |ইউআরএল=https://www.priyo.com/i/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%86%E0%A6%9C-%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8 |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ এপ্রিল ২০২০ |কর্ম=প্রিয়.কম |তারিখ=১৭ ডিসেম্বর ২০১৪}}</ref> হলেন বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের ইতিহাসের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠসবচেয়ে জনপ্রিয় অভিনেত্রী।তিনি ২০০৫ সালে মোস্তাফিজুর রহমান মানিক পরিচালিত ''[[দুই নয়নের আলো]]'' ছবিতে অভিনয় করে [[জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)|জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার]] লাভ করেন। এছাড়া তিনি ছয়বার [[বাচসাস পুরস্কার]] অর্জন করেছেন। তিনি রেকর্ড সংখ্যক ১০ বার তারকা জরিপে [[শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রীর জন্য মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার|শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেত্রী বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার]] লাভ করেছেন।
 
শাবনূরের চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে ''[[চাঁদনী রাতে]]'' (১৯৯৩) চলচ্চিত্র দিয়ে। এই চলচ্চিত্রটি ব্যবসায়িকভাবে ব্যর্থ হলেও পরে [[সালমান শাহ|সালমান শাহের]] সাথে জুটি বেধে তিনি সফলতা লাভ করেন। সালমান শাহের সাথে তার অভিনীত ''[[স্বপ্নের ঠিকানা]]'' (১৯৯৫) ও ''[[সত্যের মৃত্যু নাই]]'' (১৯৯৬) যথাক্রমে বাংলাদেশের দ্বিতীয় ও তৃতীয় [[বাংলাদেশের সর্বাধিক ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রসমূহের তালিকা|শীর্ষ ব্যবসা সফল]] চলচ্চিত্র।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সিনেমার আয়-ব্যয় ও ফাঁকা বুলি |ইউআরএল=http://www.kalerkantho.com/print-edition/ronger-mela/2015/08/06/252833 |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ এপ্রিল ২০২০ |কর্ম=[[দৈনিক কালের কণ্ঠ]] |তারিখ=৬ আগস্ট ২০১৫}}</ref> ১৯৯৯ থেকে ২০০৩ পর্যন্ত তিনি টানা পাঁচবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার লাভ করেন, তন্মধ্যে প্রথম তিন বছর কোন নির্দিষ্ট চলচ্চিত্রের জন্য পুরস্কার প্রদান করা হয়নি এবং পরের দুই বছর যথাক্রমে ''[[শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ]]'' (২০০১) ও ''[[স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ]]'' (২০০২) চলচ্চিত্রের জন্য। তার পরের পাঁচটি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার আসে ''[[ফুলের মত বউ]]'' (২০০৪), ''[[মোল্লা বাড়ীর বউ]]'' (২০০৫), ''[[আমার প্রাণের স্বামী]]'' (২০০৭), ''[[১ টাকার বউ]]'' (২০০৮), ও ''[[বলবো কথা বাসর ঘরে]]'' (২০০৯) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য।