সিদ্ধার্থ ঘোষ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৯ নং লাইন:
==কর্মজীবন==
 
কলেজ থেকে বেরিয়ে প্রথমে তিনি 'বিড়লা ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল অ্যান্ড টেকনোলজিক্যাল মিউজিয়াম'- এ যোগদান করেন। এই সময়ে অর্থাৎ সত্তরের দশকের শুরুতে তিনি "সিদ্ধার্থ ঘোষ" ছদ্মনামে লেখা শুরু করেন এবং তা' প্রকাশ হতে থাকে কিশোর জ্ঞান বিজ্ঞান, আনন্দমেলা, সন্দেশ, এক্ষণ, দেশ ইত্যাদি পত্র-পত্রিকায়। পরে যোগ দেন 'ন্যাশনাল ইন্সট্রুমেন্টস এবং সেন্ট্রাল গ্লাস অ্যান্ড সেরামিক রিসার্চ ইনস্টিটিউট'-এ রক্ষনাবেক্ষন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে। নব্বইয়ের দশকে কাজ করেছেন 'ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স টেকনোলজি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ'- এর বিজ্ঞানী হিসাবে। বছর দুয়েক যুক্ত ছিলেন [[এশিয়াটিক সোসাইটি |এশিয়াটিক সোসাইটিতে]] আর শেষ চার বৎসর ছিলেন কলকাতার 'সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্স'-এ। <ref name ="KV">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = 'স্বর্ণযুগের সিদ্ধার্থ' : সন্তু বাগ কল্পবিশ্ব পত্রিকা |ইউআরএল =https://kalpabiswa.com/article/%E0%A6%B8%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A3%E0%A6%AF%E0%A7%81%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%B8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5/| সংগ্রহের-তারিখ = ২০২০-১০-২৯}}</ref> কিন্তু ইতিমধ্যে কল্পবিজ্ঞান ও রহস্য গল্প-উপন্যাস লিখে অল্প সময়ের মধ্যেই তিনি পাঠকপ্রিয় হয়ে ওঠেন। সাহিত্য ও সংস্কৃতির ভূত, গোয়েন্দা, বিজ্ঞান, কারিগরির রসদদার হিসাবে যেমন বড়দের জন্য কলম ধরতেন, তেমন ছোটদের মনোরঞ্জন করতেন।'কিশোর জ্ঞান বিজ্ঞান' ও 'আনন্দমেলা'র নিয়মিত লেখক ছিলেন তিনি। কলকাতার রায়বাড়ির প্রতি তাঁর প্রবল আকর্ষণ ছিল। উপেন্দ্রকিশোর, সুকুমার সত্যজিতের কাজে বিশেষভাবে অনুপ্রাণিত হয়ে ওঠেন। এঁদের তিনি বিজ্ঞানীর মর্যাদা দিয়েছিলেন। তাঁদের কাজের প্রতিটি বিষয়ের তথ্যের পুঙ্খানুপুঙ্খ বিশ্লেষণ করেছেন নিজের প্রবন্ধ সমূহে। সুকুমার রায় শীর্ষক গুচ্ছের পাঁচটি লেখায় প্রাবন্ধিক হিসাবে তাঁর সে বৈশিষ্ট্য স্পষ্ট। <ref name ="ABP">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = পুস্তক পরিচয়: 'ধন্যি মশাই আপনার চোখ' | ইউআরএল = https://www.anandabazar.com/supplementary/pustokporichoi/a-book-review-on-prabandha-sangraha-1.582162| সংগ্রহের-তারিখ =২০২০-১০-২৭}}</ref> বিজ্ঞানের বিভিন্ন তথ্যের উপর নির্ভর করে বিজ্ঞানভিত্তিক কাহিনী যেমন উপহার দিয়েছেন, তেমনি বাংলায় বিজ্ঞানচর্চাকে জনপ্রিয় করার লক্ষ্যে অনেক অঙ্ক ও ধাঁধার বই। কল্পবিজ্ঞানে তাঁর সৃষ্ট বিখ্যাত চরিত্র দুটি হল 'ঝন্টুমামা' আর 'যন্ত্রমানব যুধিষ্ঠির'। মার্কিনি কল্পবিজ্ঞান লেখক[[আইজাক আসিমভ]] ছিলেন তাঁর প্রিয় লেখক। "তৃতীয় নয়ন" নামে তাঁর কল্পবিজ্ঞানের বই সিদ্ধার্থ সম্পাদনা করেন আর নিজে লেখেন চারটি কল্পবিজ্ঞানের বই। ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে স্টকহলমে সায়েন্স ফিকশনের অনুষ্ঠানে "ফ্যান্টাসটিকা-৯২" আমন্ত্রিত হয়ে প্রথম বিদেশে যান। ওই বছরই আপসালায় তিনি স্বদেশী স্টিম ইঞ্জিনের সম্বন্ধে তাঁর পত্রিকা উপস্থিত করেন। <ref name="সংসদ"> অঞ্জলি বসু সম্পাদিত, ''সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান'', দ্বিতীয় খণ্ড, সাহিত্য সংসদ, কলকাতা, জানুয়ারি ২০১৯ পৃষ্ঠা ৪২৯, {{আইএসবিএন|978-81-7955-292-6}}</ref> বাংলায় সাহিত্যিকদের মধ্যে তিনি [[প্রেমেন্দ্র মিত্র]] সৃষ্ট চরিত্র ঘনাদার নামে "ঘনাদা ক্লাব" প্রতিষ্ঠার জন্য 'কিশোর জ্ঞান বিজ্ঞান' পত্রিকার সম্পাদকের কাছে আবেদন করেন এবং শুরুও করেছিলেন। তিনি পঞ্চাশটির বেশি বই লিখেছেন এবং বেশিরভাগ বাংলাতেই। কিছু বিখ্যাত বইয়ের অনুবাদ ও করেছেন তিনি। উল্লেখযোগ্য গ্রন্থগুলি হল -
 
==রচনাবলী==