বাংলা লিপি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
Emdad Tafsir (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
২৯ নং লাইন:
=== বাংলা মুদ্রণের প্রথম অর্ধশতাব্দী ===
[[File:A Grammar of the Bengal Language.png|thumb|বাংলা ভাষার ব্যাকরণ রচয়িতা [[ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড]] কর্তৃক ১৭৭৮ সালে প্রকাশিত [[আ গ্রামার অব দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ]] পুস্তকের স্ক্যান করা প্রচ্ছদ]]
১৭৭৮ সালে [[ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেড|ন্যাথানিয়েল ব্র্যাসি হ্যালহেডের]] (হালেদ) ''[[আ গ্রামার অব দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ]]'' প্রকাশনার মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণশিল্পের জন্ম হয়। বইটি [[ইংরেজি ভাষা]]তে লেখা হলেও এতে বাংলা বর্ণপরিচয় ও বাংলা লেখার নিদর্শন সবই বাংলা মুদ্রাক্ষরে ছাপা হয়। এই মুদ্রণে প্রথমবারের মত "
১৮০০ সালে শ্রীরামপুরে ব্যাপটিস্ট মিশন প্রেস প্রতিষ্ঠিত হয়। এখানে উইলিয়াম কেরি ও উইলিয়াম ওয়ার্ড ছিলেন ছাপখান বিশেষজ্ঞ। তারা সেখানে পঞ্চানন কর্মকারের চাকরির ব্যবস্থা করেন। এদের মিলিত প্রচেষ্টায় বাংলা হরফের চেহারার উন্নতি হতে থাকে। ১৯শ শতকের তৃতীয় দশকেই বাংলা ছাপার চেহারা অনেকখানি পাল্টে যায়। ১৮৩১ সালে ভিনসেন্ট ফিগিন্স সম্ভবত প্রথম বাণিজ্যিকভাবে বিক্রির জন্য বাংলা হরফ তৈরি করেছিলেন।
৩৫ নং লাইন:
এসময়কার বাংলা হরফের বৈশিষ্ট্যগুলি এরকম:
* [[অনুস্বার|অনুস্বারের]] নিচের দাগটি ছিল না। ছিল কেবল গোল চিহ্নটি।
* ব্যঞ্জনের খাড়া দাগের সাথে [[
* "তু" [[যুক্তাক্ষর]]টি বর্তমান চেহারা পায়। অর্থাৎ "[[ত]]"-এর নিচে "ু" বসিয়ে।
* "স্থ" (স+থ) [[যুক্তাক্ষর]]টি হালেদের সময়ে, অর্থাৎ ১৮শ শতকে "স"-এর নিচে পরিষ্কার "থ" লিখে দেখানো হয়েছিল, কিন্তু পরবর্তীতে এটি "স"-এর নিচে ছোট "হ"-এর মত অক্ষর বসিয়ে নির্দেশ করা হয়। ফলে [[যুক্তাক্ষর]]টি অস্বচ্ছ রূপ ধারণ করে। এখনো এই অস্বচ্ছ রূপটিই ব্যবহার করা হয়। এরকম আরো বহু যুক্তাক্ষরের অস্বচ্ছ রূপ ১৯শ শতকের শুরুর এই পর্বে নির্দিষ্ট হয়ে যায়।
|