ভূত চতুর্দশী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
নতুন পাতা
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
 
তথ্য যোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১ নং লাইন:
{{কাজ চলছে}}
'''ভূত চতুর্দশী ''' একটি [[বাঙালি হিন্দু]] উৎসব। হিন্দু শকাব্দ অনুসারে আশ্বিন মাসের কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশীর দিন অর্থাৎ দীপান্বিতা [[কালীপূজা|কালীপূজার]] আগের দিন ভূত চতুর্দশী পালন করা হয়। এই একই দিনে উত্তর ভারতে ''নরক চতুর্দশী'' বলে অপর একটি হিন্দু উৎসবও পালিত হয়। এই দিন বাঙ্গালী গৃহস্থের বাড়িতে চৌদ্দটি প্রদীপ জ্বালানো এবং [[চোদ্দশাক|চৌদ্দ রকম শাক]] একত্রে রান্না করে অন্নের সাথে খাওয়া প্রথা রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://eisamay.indiatimes.com/astrology/dharma-karma/rituals-and-festivals/hindu/bhoot-chaturdashi-2020-significance-of-the-day-before-kali-puja/articleshow/79206440.cms|শিরোনাম=ভূত চতুর্দশীতে চোদ্দ শাক খেয়ে বাড়িতে জ্বালাতে হয় ১৪ প্রদীপ, এর তাৎপর্য কী জানেন...|ওয়েবসাইট=EI Samay|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-13}}</ref>
== আচার ==
হিন্দু ধর্মে বিশ্বাস হয় মৃত পূর্ব পুরুষরা আশ্বিন মাসের কৃষ্ণ চতুর্দশীর দিন মর্ত্যে আসেন৷ তাদের আনন্দে রাখতে এবং অতৃপ্ত আত্মার অভিশাপ দূর করতে তাদের পূজা করা হয়। প্রথা অনুযায়ী চোদ্দ শাক খাওয়া হয় এবং চোদ্দ প্রদীপ জ্বালানো হয়। হিন্দু ধর্ম মতে মৃত্যুর মানব দেহ পঞ্চভূতে (ক্ষিতি-অপ-তেজ-মরুৎ-ব্যোম) বিলীন হয়ে পাঁচ উপাদানের মধ্যেই মিশে থাকেন। তাই প্রকৃতি থেকে সংগ্রহ করা ১৪ রকমের শাক মৃত ১৪ পুরুষের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করা হয়। ১৪ শাক ধোয়ার পর সেই বাড়ির প্রতিটি কোনে ছিটিয়ে দেওয়া হয় এবং প্রেত ও অশুভ শক্তি দূর করতে বাঙালি গৃহস্থরা এই দিন সন্ধেয় বাড়িতে চোদ্দ প্রদীপ জ্বালিয়ে থাকেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.sangbadpratidin.in/religion/bhut-chaturdashi-significance-and-inner-meanings-behind-the-ritual/|শিরোনাম=What is Bhut Chaturdashi?|তারিখ=2018-11-04|ওয়েবসাইট=Sangbad Pratidin|ভাষা=en-US|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-13}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==