১৯ দফা কর্মসূচি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
উৎস
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪৪ নং লাইন:
 
==কর্মসূচির উদ্দেশ্য==
১৯ দফা কর্মসূচির মূল উদ্দেশ্য ছিল উন্নয়নের হার বাড়ানো, উৎপাদন ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধির লক্ষ্যে পরনির্ভরশীলতা কমানো, আয়ের সুষম বণ্টন, জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কমিয়ে আনা, খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন। এজন্য ১৯৮০ সালের জুলাইয়ে দ্বিতীয় পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য জিয়াউর রহমানের ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেন। জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন, খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি, জনসংখ্যা বৃদ্ধি রোধ, নিরক্ষরতা দূরীকরণ, সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবহার ও রফতানি আয় বৃদ্ধির মাধ্যমে স্বনির্ভরতা অর্জন। প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণ ও স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রামের জনগণকে সম্পৃক্ত করে গ্রামীণ জীবনযাত্রার মান উন্নত করা ছিল পরিকল্পনার অন্যতম লক্ষ্য। বাংলাদেশের একটি স্বতন্ত্র শক্তিশালী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তোলার ব্যাপারে জিয়াউর রহমানের অগ্রণী ভূমিকা ছিল প্রশংসনীয়। এ ছাড়া ব্যাপক খাল খনন কর্মসূচি, স্বনির্ভর প্রকল্প এবং বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিরও তিনি ছিলেন প্রধান প্রবক্তা।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.dailynayadiganta.com/opinion/504579/কৃষি-উন্নয়নে-শহীদ-জিয়ার-অবদান|শিরোনাম=কৃষি-উন্নয়নে শহীদ জিয়ার অবদান|শেষাংশ=রহমান খান|প্রথমাংশ=ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর|তারিখ=৩০ মে ২০২০|ওয়েবসাইট=Daily Nayadiganta|ভাষা=bn|সংগ্রহের-তারিখ=2020-11-11}}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্রতালিকা}}
 
[[বিষয়শ্রেণী:জিয়াউর রহমান]]