পরিবহন প্রকৌশল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
Anupamdutta73 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[চিত্র:Old_Market_Roundabout,_Bristol.jpg|থাম্ব|ব্রিস্টল, ইংল্যান্ডের এই ঘূর্ণিরাহাটির ক্ষেত্রে যে কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে তা শকট প্রবাহটিকে নির্বিঘ্নে পথ চলায় সাহয্য করছে।]]
'''পরিবহন প্রকৌশল''' বলতে যাত্রী ও মালামাল পরিবহনের ক্ষেত্রে বিদ্যমাণ ব্যবস্থা পদ্ধতিকে নিরাপদ, সাশ্রয়ী, দ্রুত, স্বাচ্ছন্দ্যপূর্ণ, সহজ, সুষ্ঠু, ও পরিবেশগতভাবে সমঞ্জসসামঞ্জস্য করে তুলবার প্রয়াসে গৃহীত পরিকল্পনা, নির্বাহী নকশা ও ব্যবস্থাপনার সিদ্ধান্তসমূহের ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক নীতি ও আধুনিক প্রযুক্তির মিশেলে গড়ে ওঠা শাস্ত্রকে বোঝায়। পরিবহন প্রকৌশল পুরকৌশলের একটি উপবিভাগ। পুরকৌশল পেশার ক্ষেত্রে পরিবহন প্রকৌশলের গুরুত্ব সম্পর্কে আন্দাজ করা যেতে পারে ASCE (মার্কিন পুরকৌশলী সমিতি) নামক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত পরিবহন সংক্রান্ত অধিদপ্তরগুলোর সংখ্যা দেখে। ASCE সংস্থাটির ১৮টি দপ্তরের মধ্যে এক-তৃতীয়াংশ দপ্তর তথা ছয়টি দপ্তর কেবল পরিবহন সংক্রান্ত। এগুলো হচ্ছেঃ উড়োপথ, আকাশপথ পরিবহন, মহাসড়ক, পাইপ-লাইন, জলপথ, বন্দর, উপকূল ও সমুদ্রপথ; এবং নগরকেন্দ্রিক পরিবহন।
 
বাংলাদেশ সড়ক ও পরিবহন সংস্থা (BRTC) পরিবহন ব্যবস্থাগুলো তদারক করে। পরিবহন ব্যবস্থার উন্নয়নকল্পে বাংলাদেশ সরকারের 'সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়' 'রেল মন্ত্রণালয়', 'বেসামরিক বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়' নামে তিনটি মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে।