কাবাব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Great Hero32 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২২ নং লাইন:
[[ইবনে সাইয়ার আল-ওয়ারাক]] এর দশম শতাব্দীর [[বাগদাদ|বাগদাদী]] বই '' কিতাব আল-তাবিখ '', যেখানে পরম্পরায় পাওয়া মেসোপটেমিয়া, পারস্য এবং আরব খাবারের একটি মিশ্রিত রন্ধন প্রণালী আছে, সেখানে কাটা মাংসের '' কাবাব '' এর বর্ণনা রয়েছে, সেগুলি হয় পাত্রে রেখে ভাজা বা আগুনে পোড়ানো।<ref name="Nasrallah 2007">{{বই উদ্ধৃতি |ইউআরএল=https://books.google.com/?id=sQCwCQAAQBAJ&pg=PA40&lpg=PA40#v=onepage |শিরোনাম=Annals of the caliphs' kitchens: Ibn Sayyār al-Warrāq's tenth-century Baghdadi cookbook |শেষাংশ=Nasrallah |প্রথমাংশ=Nawal |প্রকাশক=[[Brill Publishers|Brill]] |বছর=2007 |আইএসবিএন=9789047423058 |পাতাসমূহ=40}}</ref> এই অঞ্চলে, ছোট ছোট খণ্ড বা মাংসের টুকরোগুলি রান্না করার পদ্ধতিটির একটি দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে, যেখানে কসাইয়ের দোকানে মাংসের ছোট ছোট টুকরো পাওয়া যেত এবং যেখানে রান্নার জ্বালানী তুলনামূলকভাবে খুব কম পাওয়া যেত, সেই শহরগুলিতেই এগুলি কার্যকর হত। তুলনামূলকভাবে ইউরোপে, যেখানে বনজ সম্পদ অনেক বেশি, সেখানে মাংসের বড় বড় টুকরো একসাথে পুড়িয়ে রান্না করা হত।<ref name="Oxford Companion"/> প্রকৃতপক্ষে, বহু সংস্কৃতিতে পাওয়া গেছে লোহার শিকে মাংস গেঁথে আগুনের উপরে রেখে রান্না করা, যেমন [[অ্যান্টিকুচো]], যেটি ইউরোপ এবং এশিয়ার সাথে যোগাযোগের অনেক আগে থেকেই দক্ষিণ আমেরিকায় রান্না করা হত।
 
তবে, ইংরেজিতে, '' কাবাব '' বা '' শিশ কাবাব '' বলতে কখনও কখনও একটি রন্ধনসম্পর্কীয় শব্দ হিসাবে ব্যবহার হয়, যেটি কোনও শিকের উপরে ছোট ছোট মাংস রান্না করাকে বোঝায়,<ref name="Oxford Companion"/> '' কাবাব '' মূলত পারস্য এবং তুরস্কের মধ্যযুগীয় রান্নাঘরে তৈরি মাংসের বিভিন্ন খাবারগুলির সাথে সম্পর্কিত।<ref name="encyclopedia" /> যদিও শব্দটির উৎস প্রাচীনকালের সঙ্গে সম্পর্কিত, তুর্কিরা একে জনপ্রিয় করে তুলেছিল, যেগুলি লোহার শিকে রান্না করা হত, তবে স্টু, মাংসের বল এবং অন্যান্য ধরনেও রান্না হত।<ref name="Oxford Companion"/><ref name="encyclopedia" /> মুসলিম প্রভাবের সাথে সমান্তরাল ভাবে এই খাবারটি বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে।<ref name="Oxford Companion"/> [[মরক্কো]] ভ্রমণকারী [[ইবন বতুতা]]র মতে, [[দিল্লি সুলতান|দিল্লি সুলতানি]]র সময় (১২০৬-১৫২৬) রাজবাড়িতে কাবাব পরিবেশিত হত, এমনকি সাধারণ মানুষেরাও প্রাতঃরাশে [[নান (রুটি)|নানের]] সাথে এটি উপভোগ করত।<ref name="indian">{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Achaya|প্রথমাংশ= K. T.|শিরোনাম=A Historical Dictionary of Indian Food|প্রকাশক=Oxford University Press|অবস্থান=Delhi|বছর=1998|পাতাসমূহ=115}}</ref> কাবাবের রন্ধন প্রণালী স্থানীয় রান্নার শৈলী এবং অভিনবত্বের সাথে গৃহীত হয়েছে এবং সংহত করা হয়েছে। এখনকার সর্বব্যাপী পথচলতি খাবার ডোনার কাবাব থেকে শুরু করে, [[সুতি কাবাব]] ও শিশ কাবাবের বিভিন্ন প্রকরণ পর্যন্ত, যেমন [[দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া]] এর [[সাটায়]]।<ref name="Oxford Companion"/><ref>{{cite news|title=6 Unique Kebabs in India and Where To Find Them|url=https://www.mistay.in/travel-blog/6-unique-kebabs-in-india-and-where-to-find-them/
|publisher=mistay|access-date=2020-11-09}}</ref>
 
[[চিত্র:Kebab.jpg|right|thumb|বিভিন্ন ধরনের ইরানী শিক কাবাব]]