সিঙ্গাপুর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Moheen (আলোচনা | অবদান)
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:কমনওয়েলথ প্রজাতন্ত্র যোগ
RockyMasum (আলোচনা | অবদান)
→‎অর্থনীতি: সংশোধন
৯৫ নং লাইন:
 
== অর্থনীতি ==
১৯৬৫ সালে স্বাধীনতা লাভের পূর্বে সিঙ্গাপুর ব্রিটিশদের অধীনে একটি 'ক্রাউন কলোনি' ছিল । ছিল।<ref name="Bureau of Economic and Business Affairs">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.state.gov/e/eb/rls/othr/ics/2012/191233.htm |শিরোনাম=2012 Investment Climate Statement – Singapore |লেখক=Bureau of Economic and Business Affairs |তারিখ=June 2012 |প্রকাশক=United States Department of State |সংগ্রহের-তারিখ=10 March 2014}}</ref> এই দ্বীপটি পূর্ব এশিয়াতে ব্রিটিশ নৌবাহিনীর প্রধান ঘাঁটি ছিল ।ছিল। ব্রিটিশ নৌবাহিনীর প্রধান ঘাঁটি থাকার কারণে সিঙ্গাপুরকে তখন ' জিবরালটার অব দা ইস্ট ' বলা হত । হত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.treasury.gov.au/PublicationsAndMedia/Publications/2012/Economic-Roundup-Issue-4/HTML/article3|শিরোনাম=The familiar pattern of Chinese consumption growth|প্রকাশক=|সংগ্রহের-তারিখ=4 March 2015|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131203122237/http://www.treasury.gov.au/PublicationsAndMedia/Publications/2012/Economic-Roundup-Issue-4/HTML/article3|আর্কাইভের-তারিখ=৩ ডিসেম্বর ২০১৩|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> ১৮৬৯ সালে সুয়েজ ক্যানাল খোলার পর ইউরোপ এবং এশিয়ার মধ্যে সমুদ্র বাণিজ্য বৃদ্ধি পায় , ঠিক তখনই সিঙ্গাপুরকে বিশ্বের প্রধান সমুদ্র বন্দর হিসেবে ব্যবহার করা শুরু হয় । হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mti.gov.sg/ResearchRoom/SiteAssets/Pages/Economic-Survey-of-Singapore-2012/FullReport_AES2012.pdf}}</ref>
 
১৯৬৫ সালে অর্থাৎ স্বাধীনতা লাভের বছরে এই দেশের মাথাপিছু আয় ছিল ৫১৬ মার্কিন ডলার ।ডলার। এই ৫১৬ ইউ.এস. ডলার ছিল তখন পূর্ব এশিয়ার মধ্যে তৃতীয় সর্বোচ্চ ।সর্বোচ্চ। স্বাধীনতার পরে ইউরোপ থেকে বিনিয়োগ আসার মাধ্যমে সিঙ্গাপুরের অর্থনীতি ধীরে ধীরে শক্তিশালী হওয়া শুরু করে ।করে। আশির দশকের মাঝখান দিকে এই দেশটি উন্নত রাষ্ট্রের মর্যাদা লাভ করে ।করে। জাতিসংঘের মানব উন্নয়ন সূচকে সিঙ্গাপুরের অবস্থান বিশ্বে নবম। সিঙ্গাপুর আসিয়ানের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্যদের মধ্যে অন্যতম। <ref name=tem1 /><ref>{{cite report|url=http://www.sgx.com/wps/portal/sgxweb/home/marketinfo/market_statistics|title=Statistical Report, March 2014|publisher=Singapore Exchange}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.pmo.gov.sg/content/pmosite/mediacentre/speechesninterviews/primeminister/2009/May/speeches_by_primeministerleehsienloongandmalaysianprimeministern.html#.VDvFfPmSxXY |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জুলাই ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20141019145833/http://www.pmo.gov.sg/content/pmosite/mediacentre/speechesninterviews/primeminister/2009/May/speeches_by_primeministerleehsienloongandmalaysianprimeministern.html#.VDvFfPmSxXY#.VDvFfPmSxXY |আর্কাইভের-তারিখ=১৯ অক্টোবর ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.singstat.gov.sg/statistics/visualising_data/visualiser/trade/trade.html |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জুলাই ২০১৫ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20141021082312/http://www.singstat.gov.sg/statistics/visualising_data/visualiser/trade/trade.html |আর্কাইভের-তারিখ=২১ অক্টোবর ২০১৪ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
আয়তনে এটি কোনো নগরাঞ্চলের সমান হলেও এর জিডিপি ভারতের দিল্লি , মুম্বাই ও ব্যাঙ্গালুরুর সমষ্টিগত জিডিপির সমতুল্য। চীন , মালয়েশিয়া ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন দেশটির প্রধান বাণিজ্য সহযোগী দেশ।
 
== জনসংখ্যা ==
সিঙ্গাপুরের জনসংখ্যা প্রায় পাঁচ মিলিয়ন ।মিলিয়ন।
 
== সংস্কৃতি ==
সিঙ্গাপুরের সংস্কৃতি পশ্চিমা ঘরানার হলেও এখানে গোঁড়া হিন্দুবাদ, গোঁড়া খ্রিষ্টানবাদ , গোঁড়া ইসলামবাদ (মালয় সংস্কৃতি) এবং গোঁড়া বৌদ্ধবাদ (চাইনিজ সংস্কৃতি) আছে ।আছে।
 
== ভাষা ==
সিঙ্গাপুরের ৪টি দাপ্তরিক ভাষা রয়েছে। এগুলি হল: ইংরেজি, মালয়, চীনা মান্দারিন এবং তামিল। সাধারন ভাষা হিসেবে এখানে ইংরেজিই প্রচলিত। এছাড়াও ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা ও সরকারি কর্মকান্ডে প্রধানত ইংরেজিই ব্যবহৃত হয়। সিঙ্গাপুরের প্রায় ৮০% লোক ইংরেজিতে, ৬৫% লোক মান্দারিন, ১৭% লোক মালয় এবং ৪% লোক তামিল ভাষায় কথা বলে থাকে। মালয় ভাষী প্রতিবেশী রাষ্ট্র মালয়েশিয়া এবং ইন্দোনেশিয়ার সাথে বৈপরীত্যতা এড়াতে ব্রিটেনের কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৬০ সালে সিঙ্গাপুর সরকার মালয়কে জাতীয় ভাষা হিসেবে গ্রহণ করে। সিঙ্গাপুরের জাতীয় সঙ্গীতও মালয় ভাষাতে রচিত।
 
== শিক্ষা ==