অক্সিন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বাক্যবাগীশ (আলোচনা | অবদান) সংশোধন করে অনুযায়ী লেখার ট্যাগ: হাতদ্বারা প্রত্যাবর্তন মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
১ নং লাইন:
== সংজ্ঞা ==
অক্সিন উদ্ভিদের অগ্রস্থ ভাজক কলায়, বিশেষ করে কান্ডের অগ্রভাগ, ভ্রূণমুকুলাবরণী বা কোলিওপটাইল, ভ্রূণ ও কচিপাতা বা বর্ধনশীল পাতার কোশে উত্পন্ন হয় । === [1]. বৃদ্ধিনিয়ন্ত্রণ :- ===
(i) উদ্ভিদ কোশ বিভাজিত হয় ।
১৭ ⟶ ২০ নং লাইন:
(iv) কাক্ষিক মুকুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত হয়, ফলে উদ্ভিদের সামগ্রিক বৃদ্ধি ঘটে ।
=== [2]. ট্রপিক চলন নিয়ন্ত্রণ :- ===
=== [3]. অঙ্গমোচন রোধ:- ===
▲[2] ট্রপিক চলন নিয়ন্ত্রণ:- অক্সিন উদ্ভিদের ফটোট্রপিক ও জিওট্রপিক চলন নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা গ্রহন করে । অক্সিন আলোর উত্সের বিপরীত দিকে বেশি মাত্রায় সঞ্চিত হয়ে ওই অঞ্চলের কোশগুলির দ্রুত বিভাজন ঘটায়, ফলে উদ্ভিদের কান্ড আলোর উত্সের দিকে বেঁকে যায় । উদ্ভিদের মুল স্বল্প অক্সিনে বেশি অনুভূতিশীল হওয়ায় আলোর উত্সের দিকের কোশগুলি দ্রুত বিভাজিত হয়, ফলে মূল আলোর উত্সের বিপরীত দিকে বৃদ্ধি পায় ।
=== [4]. অঙ্গ বিভেদ নিয়ন্ত্রণ:- ===
=== [5]. ফলের পরিস্ফুটন:- ===
=== [6] উদ্ভিদের লিঙ্গ নির্ধারণ:- ===
▲ [3] অঙ্গমোচন রোধ:- অক্সিন উদ্ভিদের অপরিণত অঙ্গের (পাতা, মুকুল, ফুল, ফল ইত্যাদি) অকাল পতন রোধ করে ।
== অক্সিনের ব্যবহারিক প্রয়োগ ==
▲[4] অঙ্গ বিভেদ নিয়ন্ত্রণ:- লঘু ঘনত্বের অক্সিন উদ্ভিদের বিভিন্ন অঙ্গের, যেমন মূল, কান্ড, পাতা, ফুল, ফল ইত্যাদির পরিস্ফুটন ঘটায় । এইভাবে অক্সিন উদ্ভিদের ফল ও বীজ গঠনেও সাহায্য করে ।
▲[5] ফলের পরিস্ফুটন:- অক্সিনের প্রভাবে নিষেক ছাড়াই ডিম্বাশয়টি ফলে পরিণত হয়, ফলে বীজহীন ফল সৃষ্টি হয় । অক্সিনের প্রভাবে নিষেক ছাড়াই বীজ বিহীন ফল সৃষ্টি হওয়ায় এই পদ্ধতিকে পার্থেনোকার্পি বলে ।
▲[6] উদ্ভিদের লিঙ্গ নির্ধারণ:- উদ্ভিদের লিঙ্গ নির্ধারণে অক্সিন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়ে থাকে ।
▲• অক্সিনের ব্যবহারিক প্রয়োগ :-কৃষিকার্যে অক্সিন হরমোনের ব্যবহারিক প্রয়োগ হল :
[1] বীজহীন ফল উত্পাদন:- বীজহীন ফল (টম্যাটো, বেগুন, লঙ্কা, লাউ, কুমড়ো, পেঁপে, তরমুজ আঙ্গুর প্রভৃতি) উত্পাদনের জন্য অক্সিন প্রয়োগ করা হয় ।
|