কাও শিংচিয়েন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
Zaheen গাও শিংশিয়ান কে কাও শিংচিয়েন শিরোনামে স্থানান্তর করেছেন: সঠিক ম্যান্ডারিন চীনা উচ্চারণ অনুযায়ী প্রতিবর্ণীকৃত শিরোনামে স্থানান্তর
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
কিছু চীনা প্রতিবর্ণীকরণ সংশোধন
১ নং লাইন:
{{তথ্যছক লেখক
| নাম = গাওকাও শিংশিয়ানশিংচিয়েন
| চিত্র = Gao Xingjian (2012, cropped).jpg
| স্থানীয়_নাম =
১৪ নং লাইন:
| পুরস্কার = {{awd|[[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার]]|২০০০}}
}}
'''গাওকাও শিংশিয়ানশিংচিয়েন''' ({{zh-cp|c=高行健|p=Gāo Xíngjiàn}}; জ.জন্ম [[জানুয়ারি ৪]], ১৯৪০) একজন চীনা [[উপন্যাস|ঔপন্যাসিক]], নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক এবং অনুবাদক। তিনি ২০০০ সালে [[সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার]] লাভ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.nobelprize.org/nobel_prizes/literature/laureates/2000/press.html|শিরোনাম=The Nobel Prize for Literature 2000|প্রকাশক=[[Nobel Prize|Nobelprize.org]]|উক্তি=The Nobel Prize in Literature for 2000 goes to the Chinese writer Gao Xingjian "for an œuvre of universal validity, bitter insights and linguistic ingenuity, which has opened new paths for the Chinese novel and drama".}}</ref> সাহিত্য রচনা ছাড়াও অনুবাদক হিসেবে তার খ্যাতি রয়েছে। তিনি প্রধানতঃ [[স্যামুয়েল বেকেট]] এবং [[ইউজিন আয়নেস্কো|ইউজিন আয়নেস্কোর]] রচনাসমূহ চীনা ভাষায় অনুবাদ করেছেন।
 
== জীবনী ==
গাওকাও শিংশিয়ানশিংচিয়েন ১৯৪০ সালের [[জানুয়ারি ৪]] তারিখে [[চীন|চীনের]] [[জিয়াংজিচিয়াংশি]] প্রদেশের ঘাংযুকানচৌ (ইংঃফিনিন Ganzhou) অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেন। এখানেই তার শিক্ষাজীবনের সূত্রপাত। তবে তিনি উচ্চতর শিক্ষা গ্রহণ করতে পারেননি। ১৯৭৯ সালে লেখালেখি শুরু করেন। একই সাথে তিনি চীনের সমাজতান্ত্রিক দলের সদস্য ছিলেন। ১৯৮১ সালে তিনি ''অ্যা প্রিলিমিনারি ডিসকাশন অফ দ্য আর্ট অফ মডার্ন ফিকশন'' লিখে সমসাময়িক লেখক ও সমালোচক সমাজের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন। ১৯৮৬ সালে তার বিখ্যাত বই ''দ্য আদার শোর'' প্রকাশিত হয়। এই বইয়ের বিরুদ্ধে পশ্চিমা অপসংস্কৃতির সংক্রমণের অভিযোগ উত্থাপিত হয়। এতে তিনি চীন সরকারের বিরাগভাজন হয়ে পড়েন। তাকে গ্রেপ্তারের আশঙ্কা দেখা দেয়।
 
একই সময় তার [[ফুসফুসের ক্যান্সার]] হয়েছে বলে ডাক্তারী পরীক্ষায় ইঙ্গিত করা হয় যা পরে ভুল প্রমাণিত হয়েছিল। একই সঙ্গে পুলিশী ঝামেলা এড়াতে এবং ক্যান্সার হয়েছে বলে জীবনের আশা একরকম ত্যাগ করেই তিনি এক অনির্দিষ্ট ও নিরুদ্দেশ যাত্রায় ঘর ছেড়ে বেরিয়ে পড়েন। দীর্ঘ প্রায় ১০ মাস [[ইয়াংজি নদী|ইয়াংজি নদীর]] কূল ধরে হেঁটে চলেন। একে তার জীবনের মহান ''অডিসি'' বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে এ হেন অনিশ্চিত অভিযাত্রার মধ্য দিয়ে তার পুনর্জন্ম হয়েছিল; তিনি জীবন সম্পর্কে অভিজ্ঞ এক পূর্ণবয়স্ক পুরুষে পরিণত হন। এই অডিসিতে তিনি ১৫,০০০ কিলোমিটার হেঁটেছিলেন বলে ধারণা করা হয়। এই অভিযানে চীনের বিভিন্ন প্রত্যন্ত স্থানের সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রার সাথে তার পরিচয় ঘটে। এই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থেকে পরবর্তীতে তিনি একটি ভ্রমণকাহিনী ও স্মৃতিচারণমূলক উপন্যাস রচনা করেন যার নাম ''সোউল মাউন্টেইন'' (এই উপন্যাসটির বাংলা অনুবাদ [[আত্মাপর্বত]] নামে প্রকাশিত হচ্ছে)।
[[চিত্র:গাও শিংশিয়ান.png|thumb|right|250px|একটি চাইনিজ বইয়ের প্রচ্ছদে গাওকাও শিংশিয়ানেরশিংচিয়েনের ছবি]]
ভ্রমণ শেষে তিনি আবার সক্রিয় লেখালেখি শুরু করেন।
 
২৮ নং লাইন:
 
== পুরস্কার ও সম্মাননা ==
* গাওকাও শিংশিয়ানেরশিংচিয়েনের রচনাসমূহের সুয়েডীয় অনুবাদ করেন [[Göran Malmqvist]]। এই অনুবাদকই মূলত তার নোবেল প্রাপ্তিতে ভূমিকা রেখেছেন। তিনি যে নোবেল পেয়েছেন তা জানানোর ১০ দিন আগেই শিংশিয়ানশিংচিয়েন তার সুয়েডীয় প্রকাশক পরিবর্তন করেছিলেন। কিন্তু এতেও Göran Malmqvist নোবেল পুরস্কার বিষয়ে কোন তথ্য ফাঁস করতে রাজি হননি। চীনের সংবাদ ও রাষ্ট্রীয় মাধ্যম তার সম্বন্ধে প্রায় নীরবই রয়েছে। অবশ্য ২০০১ সালে Yangcheng Evening News নামক একটি চীনা সংবাদ মাধ্যম তার নোবেল প্রাপ্তির সমালোচনা করেছে।
* [[Ordre des Arts et des Lettres|Chevalier de l'Ordre des Arts et des Lettres]] - ১৯৯২ সালে ফরাসি সরকার কর্তৃক প্রদত্ব।