শান্ত কোট্টেগোদা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শ. তাওসিফ (আলোচনা | অবদান)
পাভেল ম. (আলোচনা | অবদান)
২৯ নং লাইন:
শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনীতে ৩৪ বছর কাজ করা শান্ত ছিলেন খুবই কর্মঠ এবং মেধাবী। ১৯৭১ সালে কমিশন পাবার সঙ্গে সঙ্গেই তাকে সাম্যবাদবিরোধী সামরিক অভিযানে নামতে হয়, তাছাড়া ১৯৮৭ সালের পুনরায় সাম্যবাদীদের উত্থান এবং এলটিটিই'র সঙ্গে উত্তর এবং পূর্বাঞ্চলে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় কাজ করেন শান্ত।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.thesundayleader.lk/archive/20040808/review-5.htm|শিরোনাম=The Commander's Wife|ওয়েবসাইট=thesundayleader.lk|তারিখ=8 August 2004|সংগ্রহের-তারিখ=9 March 2018|আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180312032347/http://www.thesundayleader.lk/archive/20040808/review-5.htm|আর্কাইভের-তারিখ=১২ মার্চ ২০১৮|অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ}}</ref> জাফনা এলাকার একটি ডিভিশনের নেতৃত্ব দেওয়া সহ শান্ত ভাভুনিয়ার ৫১তম ডিভিশনের অধিনায়কও ছিলেন, এছাড়া সেনাসদরে তিনি প্রশিক্ষণ এবং গোয়েন্দা শাখায় কাজ করেছেন। সেনাপ্রধান হওয়ার পর তিনি শ্রীলঙ্কা লাইট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের 'কর্নেল অব দ্যা রেজিমেন্ট' সম্মান লাভ করেছিলেন।<ref name="stcmloba1">http://www.stcmloba.net/html/News%20Letter/Dec98/major_general_shantha_kottegoda_.htm{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
==সামরিক কর্মজীবন==
১৯৭০ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে শান্ত দিয়াতালাওয়ার 'সেনা প্রশিক্ষণ কেন্দ্র'তে (এখন [[শ্রীলঙ্কা মিলিটারি একাডেমি]]) যোগ দেন, এবং পরের বছরের জুন মাসে [[শ্রীলঙ্কা সেনাবাহিনী হাল্কা পদাতিক রেজিমেন্ট|সিলন লাইট ইনফ্যান্ট্রি]] রেজিমেন্টে ২য় লেফটেন্যান্ট হিসেবে কমিশন পান। ১৯৭৩ সালে তিনি লেফটেন্যান্ট, '৭৬ এ ক্যাপ্টেন, '৮০তে মেজর, '৯১তে কর্নেল এবং ১৯৯৩ সালে ব্রিগেডিয়ার হন। মেজর-জেনারেল পদবীতে উন্নীত হন ১৯৯৮ সালে; ২০০০ সাল থেকে ২০০২ সাল পর্যন্ত তিনি ওয়ান্নী সেনাজোনের অধিনায়ক ছিলেন।<ref name="stcmloba2">http://www.stcmloba.net/html/LG%20Shantha%20Kottegoda%20Felic/Introduction.htm{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref>
 
==তথ্যসূত্র==