রাণাঘাট জংশন রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
{{Infobox station
| name = [[File:Indian_Railways_Suburban_Railway_Logo.svg|50px]]<br>{{fontcolor|blue|রানাঘাট জংশন}}
| native_name =
| type = কলকাতা শহরতলি রেলওয়ে জংশন স্টেশন
২২ নং লাইন:
| status = সক্রিয়
| elevation = {{রূপান্তর|13|m}}
| map_locator =
| map_locator = {{Location map | India West Bengal | lat=23.1534| long=88.57|width =300| caption = রানাঘাট স্টেশনের অবস্থান (পশ্চিমবঙ্গ)}}
| service =
{{s-rail|title =ভারতীয় রেল}}
৩০ নং লাইন:
}}
 
'''রানাঘাট জংশন রেলওয়ে স্টেশন''' ''শিয়ালদহ-রানাঘাট লাইন''-এর একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন ও রেল প্রান্তিক। এটি শিয়ালদহ থেকে ৮০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।এই স্টেশনটি [[রাণাঘাট]] শহরের একমাত্র রেলওয়ে স্টেশন। দেশবিভাগের পূর্বে এটি উত্তরবঙ্গ গামী রেলপথে অতি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন ছিল। এটি রানাঘাট শহর ও পার্শ্ববর্তী এলাকার রেল-পরিষেবা প্রদান করে। যাত্রী সংখ্যার দিক দিয়ে এটি [[নদীয়া জেলা]]র মধ্যে অন্যতম বড় ও [[পূর্ব রেল]] এর একটি ব্যস্ত, বৃহৎ রেল স্টেশন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম =অপেক্ষায় রাতের প্ল্যাটফর্ম|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/ | সংগ্রহের-তারিখ = ২২-০৮- আগস্ট ২০১৬| সংবাদপত্র = আনন্দবাজার প্রত্রিকা}}</ref>
 
==ইতিহাস==
[[File:Birds eye-view, Ranaghat Station.jpg|thumb|right|পাখির চোখে রানাঘাট স্টেশন]]
এই রেলওয়ে স্টেশনটি ১৮৬৩-১৮৬৪ সালের মাঝে ''[[ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে]]'' তৈরি করে। সেই সময় এই স্টেশনটি ''কলকাতা(শিয়ালদহ)-কুষ্টিয়া লাইন'' এর অংশ ছিল। ১৮৮২-১৮৮৪ সালের মাঝে রানাঘাট-বনগাঁ লাইন তৈরি করে ''সেন্ট্রাল বেঙ্গল রেলওয়ে''। ১৯০০ সালের দিকে লালগোলা লাইন তৈরি করা হয়।
 
==বিদ্যুতায়ন==
রানাঘাট স্টেশন থেকে প্রথম দিকে কয়লাচালিত রেলগাড়ি চলাচল করত। অনেক পরে ১৯৬৩ সালের দিকে শিয়ালদহ-রানাঘাট ও রানাঘাট-বনগাঁ লাইনে বিদ্যুৎচালিত ট্রেন চলাচল শুরু করে। ১৯৯৫-২০০০ সালে রানাঘাট-গেদে শাখায় বিদ্যুতায়ন করা হয়।
 
==পরিকাঠামো==
রানাঘাট স্টেশনে ৭ টি প্লাটফর্ম রয়েছে।এছাড়া এখানে পণ্যবাহী রেলগাড়ির পণ্যদ্রব্য ওঠানো-নামানোর ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে একটি নতুন ওয়াগন মেরামতি কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এখান থেকে সংরক্ষিত ও অসংরক্ষিত দুপ্রকার টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন রেলযাত্রীরা।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ট্রেন থামিয়ে দিলেন মনোরোগী|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/|সংগ্রহের-তারিখ=২২-০৮- আগস্ট ২০১৬|সংবাদপত্র=আনন্দবাজার পত্রিকা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=|মাধ্যম=}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=হাঁটতে গেলেই হোঁচট খাচ্ছে পথযাত্রীরা|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/|সংগ্রহের-তারিখ=২২-০৮- আগস্ট ২০১৬|সংবাদপত্র=আনন্দবাজার পত্রিকা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=|মাধ্যম=}}</ref>
[[File:Ranaghat Junction Railway Station.jpeg|thumb|right]]
রানাঘাট স্টেশনে ৭ টি প্লাটফর্ম রয়েছে।এছাড়া এখানে পণ্যবাহী রেলগাড়ির পণ্যদ্রব্য ওঠানো-নামানোর ব্যবস্থা রয়েছে। এখানে একটি নতুন ওয়াগন মেরামতি কেন্দ্র খোলা হয়েছে। এখান থেকে সংরক্ষিত ও অসংরক্ষিত দুপ্রকার টিকিট সংগ্রহ করতে পারেন রেলযাত্রীরা।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=ট্রেন থামিয়ে দিলেন মনোরোগী|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/|সংগ্রহের-তারিখ=২২-০৮-২০১৬|সংবাদপত্র=আনন্দবাজার পত্রিকা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=|মাধ্যম=}}</ref><ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|শিরোনাম=হাঁটতে গেলেই হোঁচট খাচ্ছে পথযাত্রীরা|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/|সংগ্রহের-তারিখ=২২-০৮-২০১৬|সংবাদপত্র=আনন্দবাজার পত্রিকা|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=|কর্ম=|মাধ্যম=}}</ref>
 
==রেল লাইন==
৫৩ নং লাইন:
==তথ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
 
==বহিঃসংযোগ==
 
{{কলকাতা শহরতলি রেল, পূর্ব}}