আবদুল করিম খন্দকার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎তথ্যসূত্র: তথ্যসূত্র যোগ/সংশোধন
ট্যাগ: ২০১৭ উৎস সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪৩ নং লাইন:
==সমালোচনা==
২০১৪ সালে তার বই ''[[১৯৭১ : ভেতরে বাইরে]]'' প্রকাশিত হয়। এতে প্রকাশিত কিছু তথ্যের কারণে ইতিহাস বিকৃতির অভিযোগ এনে কেউ কেউ তার সমালোচনা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=এ কে খন্দকারের ‘১৯৭১: ভেতরে বাইরে’: আওয়ামী লীগ নেতাদের প্রতিক্রিয়া |ইউআরএল=http://bangla.irib.ir/2010-04-21-08-29-09/item/65588 |সংগ্রহের-তারিখ=২০১৮-১২-০২ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20140911103828/http://bangla.irib.ir/2010-04-21-08-29-09/item/65588 |আর্কাইভের-তারিখ=২০১৪-০৯-১১ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> উক্ত গ্রন্থে তিনি লেখেন, শেখ মুজিব ৭ই মার্চ থেকে শুরু করে গ্রেপ্তারের আগ পর্যন্ত স্বাধীনতার কোন ঘোষণা দিয়ে যান নি, কোন লিখিত চিরকুট বা রেকর্ডকৃত কণ্ঠবার্তাও রেখে যান নি এবং পূর্বনির্ধারিত কোন দিকনির্দেশনাও দিয়ে যান নি।<ref name=ak/> তার মতে,
{{উক্তি|দেশের এ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু সাতই মার্চ ভাষণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধু কী বলেন তা শোনার জন্য দেশের মানুষ অপেক্ষা করছিল। [[ইয়াহিয়া খান]] অনুধাবন করতে পেরেছিলেন যে সাতই মার্চ যদি বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষণা করেন, তাহলে এই আন্দোলনকে কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে না। তাই তিনি বঙ্গবন্ধুকে বলেন, "তুমি এমন কিছু করো না, যা পরিস্থিতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে নিয়ে যায়। আমি আলোচনা করার জন্য ঢাকায় আসছি।" সাতই মার্চের ভাষণের দিন ক্যান্টনমেন্টের ভেতরের পরিস্থিতি বেশ স্বাভাবিক ছিল, সবাই ব্যস্ত ছিল নিজ নিজ কাজে। এদিন বঙ্গবন্ধু যে ভাষণটি দিলেন, তা খুবই তির্যক ছিল। ক্যান্টনমেন্টের ভেতরে বাঙালিরা ভাবতে আরম্ভ করল, সত্যিই কি যুদ্ধ শুরু হয়ে গেল, আমরা কি যুদ্ধে নামব, নাকি গ্রামে চলে যাব। [[৭ই মার্চের ভাষণ|সাতই মার্চের ভাষণটি]] আমি শুনেছি। এর মধ্যে যে কথাগুলো আমার ভালো লেগেছিল, তা হলো: “দুর্গ গড়ে তোলো", 'তোমাদের যার যা কিছু আছে, তা-ই নিয়ে প্রস্তুত থাকো", 'শত্রর মোকাবিলা করতে হবে", “এবারের সংগ্রামম আমাদের যুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।' এ সময় সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ তার কাছ থেকে এ ধরনের কথা আশা করছিল। ওই কথাগুলো শক্তিশালী ছিল বটে, তবে তা বাস্তবে রূপ দেওয়ার পরিকল্পনা আওয়ামী লীগের নেতাদের ছিল না। বঙ্গবন্ধুর ভাষণটি তাৎপর্যপূর্ণ ছিল, কিন্তু আমার মনে হয়েছে, কীভাবে স্বাধীনতা অর্জন করতে হবে, তা তিনি পরিষ্কার করেননি। তা ছাড়া জনগণকে যুদ্ধ করার জন্য যেভাবে প্রস্তুত করা প্রয়োজন, তা করা হয়নি। ভাষণে চূড়ান্ত কোনো দিকনির্দেশনা পাওয়া গেল না। ভাষণটির পর মানুষজন ভাবতে শুরু করল--এরপর কী হবে? আওয়ামী লীগের পূর্বপ্রস্তুতি না থাকায় যুদ্ধ শুরু করার কথা বলাও একেবারে বোকামি হতো। সম্ভবত এ কারণেই বঙ্গবন্ধু সাতই মার্চ সরাসরি স্বাধীনতা ঘোষণা করা থেকে বিরত থাকেন। তা ছাড়া ইয়াহিয়া খান নিজেও ওই ধরনের ঘোষণা না দেওয়ার জন্য বঙ্গবন্ধুকে অনুরোধ করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু হয়তো ঢাকায় ইয়াহিয়ার উপস্থিতিতে একটি রাজনৈতিক সমাধানের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছিলেন। বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণেই যে মুক্তিযুদ্ধ আরম্ভ হয়েছিল, তা আমি মনে করি না। এই ভাষণের শেষ শব্দগুলো ছিল "জয় বাংলা, জয় পাকিস্তান"। তিনি যুদ্ধের ডাক দিয়ে বললেন, "জয় পাকিস্তান"! এটি যে যুদ্ধের ডাক বা স্বাধীনতার আহ্বান, তা প্রচণ্ডভাবে প্রশ্নবিদ্ধ এবং তর্কাতীতও নয়। যদি আওয়ামী লীগের নেতাদের কোনো যুদ্ধ-পরিকল্পনা থাকত, তাহলে মার্চের শুরু থেকে জনগণ এবং সরকারি, বেসরকারি ও সামরিক কর্মকর্তাদের স্বল্প সময়ে সঠিকভাবে সংগঠিত করা যেত। সেটা করা হলে আমার মনে হয় যুদ্ধটি হয়তো-বা খুব অল্প সময়ের মধ্যে শেষ হয়ে যেত এবং আমাদের বিজয় নিশ্চিত হতো। কিন্তু পরিতাপের বিষয়, সেটা করা হয়নি।... মুক্তিযুদ্ধের সময় থিয়েটার রোডে প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ যে ঘরে থাকতেন তার পাশের ঘরেই আমি মুক্তিযুদ্ধের শেষের দিকে থাকতাম। একদিন আমি তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, “স্যার, বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার আগে আপনি কি তার কাছ থেকে কোনো নির্দেশ পেয়েছিলেন?' উত্তরে তিনি বলেছিলেন, 'না, আমি কোনো নির্দেশ পাইনি।' ওই রাতে বঙ্গবন্ধু সবাইকে আত্মগোপন করার কথা বলেন, অথচ তিনি কোথায় যাবেন, সে কথা কাউকে বলেননি। যদি তিনি গ্রেপ্তার হন, তাহলে দলের নেতৃত্ব কী হবে, তা-ও তিনি কাউকে বলেননি। এ ছাড়া মঈদুল হাসান, উইং কমান্ডার এস আর মীর্জা এবং আমার মধ্যকার আলোচনাভিত্তিক ''মুক্তিযুদ্ধের পূর্বাপরঃ কথোপকথন'' গ্রস্থটিতে ২৫ মার্চ সন্ধ্যায় তাজউদ্দীন আহমদ ও শেখ মুজিবের সাক্ষাতের বিষয়ে সাংবাদিক মঈদুল হাসান বলেন: ২৫-২৬ মার্চ রাতে শেখ মুজিবুর রহমান যে পাকিস্তানিদের হাতে বন্দী হবেন, তিনি যে বাড়িতেই থাকবেন--এই সিদ্ধান্তটা তিনি দলের নেতৃস্থানীয় কারও সঙ্গে আলাপ করেননি । তেমনি বলে যাননি যে তিনি না থাকলে কে বা কারা নেতৃত্ব দেবেন এবং কোন লক্ষ্যে কাজ করবেন। নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কি কোনো আলাদা কমিটি করতে হবে? তাদের কৌশলটা কী হবে? এঁদের কি কোনো কর্মসূচি থাকবে? সেখানে দলের প্রবীণদের কী ভূমিকা হবে, তরুণদেরই বা কী ভূমিকা হবে-এসব কোনো প্রশ্নের উত্তরই কারও জানা ছিল না।...মুক্তিযুদ্ধকালে আমিও একদিন [[তাজউদ্দীন আহমদ]]কে ২৫ মার্চের রাতের ঘটনা নিয়ে জিজ্ঞেস করেছিলাম। তাজউদ্দীন আহমদ স্বীকার করেছিলেন, সেই খসড়া ঘোষণাটি তার নিজের লেখা ছিল এবং তিনি বঙ্গবন্ধুকে খসড়া ঘোষণাটি পাঠ করার প্রস্তাব করেছিলেন। লেখাটা ছিল সম্ভবত এই রকম : “পাকিস্তানি সেনারা আমাদের আক্রমণ করেছে অতর্কিতভাবে। তারা সর্বত্র দমননীতি শুরু করেছে। এই অবস্থায় আমাদের দেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে সবাইকে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে এবং আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করলাম।" তাজউদ্দীন সাহেব আরও বলেন, এই খসড়া ঘোষণাটা শেখ মুজিবুর রহমানকে দেওয়ার পর সেটা তিনি পড়ে কোনো কিছুই বললেন না, নিরুত্তর রইলেন। অনেকটা এড়িয়ে গেলেন। পরবর্তী সময়ে মঈদুল হাসানের কাছ থেকে জানতে পারি, তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুকে বলেছিলেন, “মুজিব ভাই, এটা আপনাকে বলে যেতেই হবে। কেননা কালকে কী হবে, যদি আমাদের সবাইকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায়? তাহলে কেউ জানবে না যে আমাদের কী করতে হবে? এই ঘোষণা কোনো গোপন জায়গায় সংরক্ষিত থাকলে পরে আমরা ঘোষণাটি প্রচার করতে পারব। যদি বেতার মারফত কিছু করা যায়, তাহলে সেটাও করা হবে।' বঙ্গবন্ধু তখন প্রত্যুত্তরে বলেছিলেন, 'এটা আমার বিরুদ্ধে একটা দলিল হয়ে থাকবে। এর জন্য পাকিস্তানিরা আমাকে দেশদ্রোহের বিচার করতে পারবে।' এ কথায় তাজউদ্দীন আহমদ অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হয়ে সম্ভবত রাত নয়টার পরপরই ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ছেড়ে চলে যান। পরবর্তীকালে [[মঈদুল হাসান]] এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক [[আবদুল মোমিন (রাজনীতিবিদ)|আবদুল মোমিনকে]] জিজ্ঞেস করেছিলেন। তিনিও ২৫ মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে উপস্থিত ছিলেন। আবদুল মোমিন বলেন, তিনি যখন বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে ঢুকছিলেন, তখন দেখেন যে তাজউদ্দীন আহমদ খুব রাগান্বিত চেহারায় ফাইলপত্র বগলে নিয়ে চলে যাচ্ছেন। আবদুল মোমিন তাজউদ্দীনের হাত ধরে জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি রেগে চলে যাও কেন? তখন তাজউদ্দীন আহমদ তার কাছে আগের ঘটনাটি বর্ণনা করে বলেন, 'বঙ্গবন্ধু একটু ঝুঁকিও নিতে রাজি নন। অথচ আমাদের ওপর একটা আঘাত বা আক্রমণ আসছেই।'<ref name=ak>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=খন্দকার |প্রথমাংশ1=এ কে |শিরোনাম=১৯৭১: ভেতরে বাইরে |তারিখ=২০১৪ |প্রকাশক=প্রথমা প্রকাশন |আইএসবিএন=978-984-90747-4-8 |পাতাসমূহ=৩১-৫৬৭০ |ইউআরএল=https://books.google.com.au/books?id=sLyRrgEACAAJ&dq=১৯৭১+ভেতরে+বাইরে&hl=bn&sa=X&ved=2ahUKEwjArdiIvrPsAhUJGDQIHRFSC4kQ6AEwAHoECAEQAQ |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |ভাষা=bn}}</ref>}}
 
খন্দকার আরও যোগ করেন, [[জিয়াউর রহমান]] নয়, পূর্ব বাংলা বেতার কেন্দ্রের একজন টেকনিশিয়ান ২৬শে মার্চ প্রথম বেতারে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।<ref name=ak/> এরপর, আওয়ামী লীগের রাজনীতিবিদ [[এম. এ. হান্নান]] ২৬ দ্বিতীয়বার বেতারে উক্ত ঘোষণা পাঠ করেন।<ref name=ak/> তৃতীয়ত, ২৭ শে মার্চ, চট্টগ্রামের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের সমসাময়িক কমান্ডার মেজর জিয়াউর রহমান আবারও কালুরঘাট রেডিও স্টেশন থেকে শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন।<ref name=ak/>
কিন্তু প্রকাশের পরপর সমসাময়িক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দর মাঝে এবং সংসদ অধিবেশনে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয় এবং লেখক ও বইটির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক তথ্য বিকৃতির অভিযোগে মামলা করা হয়<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Court summons AK Khandaker |ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/english/politics/news/bd/41339.details |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |কর্ম=[[banglanews24.com]] |তারিখ=১১ জুন ২০১৫ |ভাষা=bn}}</ref>, এবং লেখক বইটির উক্ত অংশ ও তৎসংশ্লিষ্ট আরও কিছু অংশ প্রত্যাহার করেন<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=AK Khandker revises his book |ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/uncategorized/2014/09/06/ak-khandker-revises-his-book |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |কর্ম=[[Dhaka Tribune]] |তারিখ=৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪}}</ref> ও ২০১৯ সালের ১১ই আগস্ট এর জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে শেখ মুজিবের ব্যপারে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য জাতির নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ঘোষণা করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=প্রতিবেদক |প্রথমাংশ1=নিজস্ব |শিরোনাম=জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন এ কে খন্দকার |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/politics/জাতির-কাছে-ক্ষমা-চাইলেন-এ-কে-খন্দকার |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |কর্ম=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn}}</ref>
 
কিন্তু প্রকাশের পরপর সমসাময়িক আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দর মাঝে এবং সংসদ অধিবেশনে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয় এবং লেখক ও বইটির বিরুদ্ধে রাজনৈতিক তথ্য বিকৃতির অভিযোগে মামলা করা হয়হয়।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Court summons AK Khandaker |ইউআরএল=https://www.banglanews24.com/english/politics/news/bd/41339.details |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |কর্ম=[[banglanews24.com]] |তারিখ=১১ জুন ২০১৫ |ভাষা=bn}}</ref>, এবংপ্রথমদিকে বিএনপি তার সমর্থন করলেও জিয়াকে স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক না বলায় তাদের অনেক নেতাকর্মীও তার সমালোচনা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সেই বইয়ের জন্য ক্ষমা চাইলেন এ কে খন্দকার |ইউআরএল=https://www.youtube.com/watch?v=Rnb-VzWfD-A |প্রকাশক=[[যমুনা টেলিভিশন]] ইউটিউব পাতা |সংগ্রহের-তারিখ=১৬ অক্টোবর ২০২০ |তারিখ=২৬ জুন ২০১৯}}</ref> ক্ষমতাসীন [[আওয়ামী লীগ]]ের নেতাকর্মীদের আপত্তি ও প্রতিবাদের এক পর্যায়ে লেখক বইটির উক্ত অংশ ও তৎসংশ্লিষ্ট আরও কিছু অংশ প্রত্যাহার করেনকরেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শিরোনাম=AK Khandker revises his book |ইউআরএল=https://www.dhakatribune.com/uncategorized/2014/09/06/ak-khandker-revises-his-book |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |কর্ম=[[Dhaka Tribune]] |তারিখ=৬ সেপ্টেম্বর ২০১৪}}</ref> ২০১৯ সালের ১১ই আগস্ট এর জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে শেখ মুজিবের ব্যপারে ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য জাতির নিকট ক্ষমা প্রার্থনা ঘোষণা করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি |শেষাংশ1=প্রতিবেদক |প্রথমাংশ1=নিজস্ব |শিরোনাম=জাতির কাছে ক্ষমা চাইলেন এ কে খন্দকার |ইউআরএল=https://www.prothomalo.com/politics/জাতির-কাছে-ক্ষমা-চাইলেন-এ-কে-খন্দকার |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ অক্টোবর ২০২০ |কর্ম=[[প্রথম আলো]] |ভাষা=bn}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
{{সূত্র তালিকা|৩}}
 
== বহিঃসংযোগ ==