জোহরা বেগম কাজী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎জন্ম ও শিক্ষাজীবন: বানান ঠিক করা হয়েছে, ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে, লিংক সংযোজন, অক্ষম লিঙ্ক বিয়োগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
এই হলো অভীক (আলোচনা | অবদান)
→‎কর্মজীবন: ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩৫ নং লাইন:
১৯৩৫ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করার পর জোহরা কাজী কর্মজীবনে প্রবেশ করেন৷ তিনি প্রথমে ইয়োথমাল ওমেন্স পাবলিক হাসপাতালে ডাক্তার হিসেবে যোগদেন৷ এরপর বিলাসপুর সরকারি হসপিটালে যোগ দেন৷ পরবর্তীকালে মানুষের সেবার জন্য [[মহাত্মা গান্ধী]] নির্মাণ করেন [[সেবাগ্রাম]]৷ এই সেবাগ্রামে অবৈতনিকভাবে কাজ করেন জোহরা৷ এছাড়াও তিনি ভারতের বিভিন্ন বেসরকারি ও সরকারি প্রতিষ্ঠানে ডাক্তার হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করেছেন। [[বঙ্গভঙ্গ (১৯৪৭)|বঙ্গভঙ্গ]]ের পর তিনি [[ঢাকা|ঢাকায়]] চলে আসেন৷ ১৯৪৮ সালে তিনি [[ঢাকা মেডিকেল কলেজ]]ে যোগ দেন৷ ঢামেক হাসপাতালে কর্মরত অবস্থায় অবসর সময়ে তিনি [[সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল (ঢাকা)]]-এ সাম্মানিক কর্নেল হিসাবেও দায়িত্ব পালন করেন৷ মিটফোর্ড মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (বর্তমানে [[স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল]]) এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনি [[স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যা]] বিভাগের প্রধান ও সাম্মানিক অধ্যাপিকা ছিলেন৷ ১৯৭৩ সালে চাকরি থেকে অবসর নেবার পর বেশ কিছু বছর হলি ফ্যামিলি রেডক্রিসেন্ট হাসপাতালে পরামর্শক (কনসালট্যান্ট) হিসাবে চিকিৎ‍সা সেবা প্রদান করেন৷ পরবর্তীকালে তিনি [[বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ]]ে সাম্মানিক অধ্যাপক হিসেবে কাজ করেন৷
 
ঢাকা মেডিকেলে দায়িত্ব পালন করার সময় নারী রোগীদের চিকিৎসা সংক্রান্ত কুসংস্কার তাকেতাঁকে আহত করে। তিনি তাদের সাথে সরাসরি কথা বলে তাদের ভুল ধারণা দূর করার চেষ্টা করতেন। তাঁর কারণে পরবর্তীতে চিকিৎসা শাস্ত্রে এদেশে নারী শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি বৃদ্ধি পায়। <ref name =tds>{{cite news|URL=http://www.thedailystar.net/news-detail-62300|title=A tribute to Dr Zohra Kazi|author=মুহাম্মাদ মুরাদ লতিফ|প্রকাশক=দ্য ডেইলি স্টার}}</ref>
 
== পুরস্কার, স্বীকৃতি ও সম্মাননা ==