বিবর্ধক কাচ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ইতিহাস: লেখা যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎বিবর্ধন: লেখা যোগ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
 
বিবর্ধক কাচের বিবর্ধন যে বিষয়টির উপর নির্ভর করে সেটি হলো- ব্যবহারকারীর চোখ ও অভীষ্ট বস্তুর মধ্যে কোথায় বিবর্ধক কাচটি স্থাপন করা হয়েছে। কৌণিক বিবর্ধনের উপর বিবর্ধন কাচের ক্ষমতা নির্ভর করে (আলোকীয় ক্ষমতার উপর নির্ভর করে না)। ব্যবহারকারীর চোখের রেটিনায় বিবর্ধক কাচসহ ও কাচছাড়া গঠিত বিম্বের আকৃতির অনুপাত। কাচছাড়া বিম্বে গঠিত আকৃতির ক্ষেত্রে এটা ধরে নেওয়া হয়, ব্যবহারকারী বস্তুটিকে নিজের চোখের সর্বনিম্ন ততটুকু দূরত্বে লক্ষ্যবস্তু নিয়ে আসবে, যে দূরত্বে বস্তুটি অস্পষ্ট দেখায় না। একে বলা হয়, "কোনো বস্তু দেখার নিম্নবিন্দু।" বয়সের সাথে সাথে নিম্নবিন্দুর মানের পরিবর্তন হয়। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে নিম্নবিন্দুর মান ৫ সেন্টিমিটার , অপরপক্ষে পূর্ণবয়স্ক ব্যক্তির ক্ষেত্রে এর মান ১ বা ২ মিটার। বিবর্ধক তৈরির ক্ষেত্রে নিম্নবিন্দুর আদর্শ মান ০.২৫ মিটার।
 
লেন্সকে একটি চোখের সবচেয়ে নিকটবর্তী (সর্বনিম্ন যে অবস্থানে বা যে দূরত্বে লেন্সটি নিয়ে এলে বস্তু অস্পষ্ট দেখায় না) অবস্থানে নিয়ে এলে এবং এর পর চোখ ও লেন্স একসাথে সরিয়ে নিলে সবচেয়ে ভালো ফোকাস পাওয়া যায়। আর সবচেয়ে ভালো ফোকাস পাওয়া গেলেই সর্বোচ্চ বিবর্ধন ক্ষমতা পাওয়া যাবে। নিম্নোক্ত সূত্রের আলোকে বিবর্ধন কাচের বিবর্ধন ক্ষমতা নিম্নোক্ত সূত্রের আলোকে ব্যাখ্যা করা যায়: MP''<sub>0</sub>&nbsp;=&nbsp;(0.25&nbsp;m)Φ&nbsp;+&nbsp; 1, এখানে Φ হলো ডায়োট্রপ এককে আলোকীয় ক্ষমতা এবং ০.২৫ মিটার হলো অনুমিত লক্ষ্যবিন্দু
 
==তথ্যসূত্র==