আখেরী চাহার শোম্বা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
H.M.Abu Bakar 53 (আলোচনা | অবদান)
২৩ হিজরী পর্যন্ত হায়াত পাননি,২৩ হিজরী কিভাবে হবে?
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
H.M.Abu Bakar 53 (আলোচনা | অবদান)
নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মৃত্যু ১১হিজরি
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
== মূল ঘটনা ==
১০১১ হিজরির শুরুতে রসূলুল্লাহ (স) গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে, নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর বুধবার মহানবী (স) সুস্থ হয়ে ওঠেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার।
 
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় রসূলুল্লাহ (স) গোসল করেন এবং শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেন। মদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন<ref name="ই১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৩ |শিরোনাম=অবিস্মরণীয় আখেরী চাহার সোম্বা |ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMDRfMTNfNF8yMl8xXzg1MDA= |সংবাদপত্র=দৈনিক ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> এবং দলে দলে এসে নবী (স) কে একনজর দেখে গেলেন।<ref name="ইন" /> সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন।<ref name="ই১" /> নবীর রোগমুক্তিতে তার অনুসারীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন;<ref name="ই১" /> যেমনঃ [[আবু বকর]] সিদ্দিক (রা) ৫ হাজার দিরহাম, [[ওমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] (রা)৭ হাজার দিরহাম, [[উসমান|ওসমান]] ১০ হাজার দিরহাম, [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] (রা) ৩ হাজার দিরহাম, আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা) ১০০ উট দান করেন।<ref name="ইন" />
 
উল্লেখ্য যে, ২৯ সফর তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার মাত্র ১৫১৩ দিন পর ১২ রবিউল আউয়াল ইহকাল ত্যাগ করেন মানবতার মুক্তিদূত হযরত মোহাম্মদ (স) ।
 
== পালন বিধি ==