বের্নার্দো হুসেই: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Hirok Raja (আলাপ)-এর করা 1টি সম্পাদনা বাতিল। (TW) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
||
১৮ নং লাইন:
| prizes = [[চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার]] (১৯৪৭)
}}
'''বের্নার্দো আলবের্তো হুসেই''' ({{lang-es|Bernardo Alberto Houssay}}; জন্ম: ১০ এপ্রিল, ১৮৮৭ - মৃত্যু: ২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১) [[বুয়েনোস আইরেস]] নগরীতে জন্মগ্রহণকারী প্রথিতযশা [[আর্জেন্টিনীয়]] [[শারীরবিদ্যা|শারীরবিজ্ঞানী]]
| শেষাংশ১ = Sulek | প্রথমাংশ১ = K.
| শিরোনাম = Nobel prize for Carl Ferdinand Cori and Gerta Theresa Cori in 1947 for discovery of the course of catalytic metabolism of glycogen. Prize for Alberto Bernardo Houssay for discovery on the role of the hypophysis in carbohydrate metabolism
৩০ নং লাইন:
== শিক্ষাজীবন ==
বের্নার্দো আলবের্তো হুসেই বুয়েনোস আইরেসে জন্মগ্রহণ
প্রথিতযশা তরুণ বের্নার্দো আলবের্তো হুসেই ১৪ বছর বয়সে [[বুয়েনোস আইরেস বিশ্ববিদ্যালয়]]-এর অধীন ফার্মেসি স্কুলে ভর্তি হন। এরপর ১৭ বছর বয়সে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯০৪ থেকে ১৯১০ সময়কালে মেডিকেল স্কুলে অধ্যয়ন করেন। তৃতীয় বর্ষের ছাত্র অবস্থায়ই হুসেই গবেষক হিসেবে দায়িত্ব পালন করতে থাকেন ও ফিজিওলজি বিভাগের প্রধান থেকে সহকারী শিক্ষক মনোনীত হন। স্নাতক ডিগ্রী লাভের পর তিনি দ্রুত নিজেকে তৈরী করতে থাকেন ও [[pituitary|পিটুইটারি]] যৌগের শারীরবৃত্তীয় কর্মকাণ্ডের বিষয়ে [[Doctor of Medicine|এম.ডি.]] অভিসন্দর্ভ উপস্থাপন করেন যা ১৯১১ সালে প্রকাশিত
== কর্মজীবন ==
১৯০৮ সাল থেকে একই বিভাগে সহকারী প্রভাষকের দায়িত্ব পালন করেন। এর পরপরই ডক্টরেট ডিগ্রী লাভের পর বিশ্ববিদ্যালয়ের [[Veterinary Medicine|ভেটেরিনারী মেডিসিন]] স্কুলের ফিজিওলজির অধ্যাপক পদে নিযুক্তি লাভ করেন। একইসঙ্গে তিনি ব্যক্তিগতভাবে চিকিৎসা চর্চা শুরু করেন ও সহকারী [[চিকিৎসক]] হিসেবে বুয়েনোস আইরেসের পৌর হাসপাতালে কাজ করেন। ১৯১৩ সালে আলভিয়ার হাসপাতের প্রধান চিকিৎসক মনোনীত হন। ১৯১৫ সালে বুয়েনোস আইরেসের জাতীয় জনস্বাস্থ্য গবেষণাগারে এক্সপেরিমেন্টাল [[Pathology|প্যাথলজি]] শাখার প্রধান হন।
১৯১৯ সালে বুয়েনোস আইরেস চিকিৎসা বিশ্ববিদ্যালয়ের শারীরবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান হিসেবে মনোনীত হন। ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত এ দায়িত্বে
হুসেই শারীরবিজ্ঞানের অনেকগুলো শাখায় কাজ করেছেন। তন্মধ্যে, স্নায়ুতন্ত্র, পরিপাকপ্রণালী, শ্বাসপ্রণালী ও রক্তসংবহনতন্ত্র অন্যতম। তবে, [[বহুমূত্র রোগ|বহুমূত্র বা ডায়াবেটিস মেলিটাস]] রোগে [[শর্করা|শর্করার]] [[বিপাক]] পিটুইটারি গ্রন্থির ভূমিকায় পরীক্ষামূলক তদন্তকার্যে অবদান রাখায় ১৯৪৭ সালে ফিজিওলজি বা চিকিৎসাশাস্ত্রে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন তিনি।
৪৩ নং লাইন:
== মূল্যায়ণ ==
হুসেইয়ের অনেক ছাত্রও তার সাথে কাজ করেছেন। তারাও বিশ্বের সর্বত্র প্রভাব বিস্তার করে গেছেন। তন্মধ্যে [[Eduardo Braun-Menéndez|এদুয়ার্দো ব্রাউন-মেনেন্দেস]] ও [[ব্রাজিল|ব্রাজিলীয়]]
স্নায়ু-শারীরবিজ্ঞানের জনকরূপে পরিচিত [[Miguel Rolando Covian|মিগেল রোলান্দু কভিয়ান]] অন্যতম। তাদেরকে সাথে নিয়ে মানব শারীরবৃত্ত শীর্ষক অত্যন্ত প্রভাববিস্তারকারী গ্রন্থ প্রকাশ করেন যা [[লাতিন আমেরিকা|লাতিন আমেরিকায়]] [[স্পেনীয় ভাষা|স্পেনীয়]] ও [[পর্তুগিজ ভাষা|পর্তুগিজ ভাষায়]] প্রকাশিত
== ব্যক্তিগত জীবন ==
[[আর্জেন্টিনা|আর্জেন্টিনাসহ]] লাতিন আমেরিকায় বিজ্ঞানীদের প্রধান নেতা হিসেবেও সক্রিয়
২১ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১ তারিখে আর্জেন্টিনার বুয়েনোস আইরেসে ৮৪ বছর বয়সে তার দেহাবসান ঘটে।
|