স্বতঃবাষ্পীভবন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান) |
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান) |
||
৩৮ নং লাইন:
;বাতাসে বাষ্পীভূত পদার্থের [[Concentration|ঘনত্ব]]: যদি বায়ুতে ইতিমধ্যে বাষ্পীভূত পদার্থের উচ্চ ঘনত্ব থাকে তবে প্রদত্ত পদার্থটি আরও ধীরে ধীরে বাষ্পীভূত হবে।
;বাতাসের প্রবাহ গতি: এটি উপরের ঘনত্ব সম্পর্কিত বিষয়টিরই কিছুটা অংশ।
;তরলে দ্রবীভূত খনিজের পরিমাণ
;আন্তঃআণবিক শক্তি: তরল অবস্থায় অণুগুলিকে একত্রে রাখার শক্তি যত বেশি হবে বেরিয়ে যেতে তত বেশি শক্তির প্রয়োজন হবে।
;[[Pressure|চাপ]]: অণুগুলিকে পৃষ্ঠতলে নিজেদের থেকে চালিত করা থেকে বিরত রাখলে বাষ্পীভবন দ্রুত ঘটে।
;[[Surface area|পৃষ্ঠতল]]: কোনও বস্তুর পৃষ্ঠের ক্ষেত্র বৃহত্তর হলে দ্রুত বাষ্পীভূত হবে। কারণ প্রতি একক আয়তনের পৃষ্ঠতলে আরও বেশি অণু থাকবে বলে বেরিয়ে যাওয়ার শক্তিও সম্ভাব্যভাবে বেড়ে যাবে।
;পদার্থের [[Temperature|তাপমাত্রা]]: পদার্থের তাপমাত্রা যত বেশি তার পৃষ্ঠের অণুগুলির গতিবেগ শক্তি ততো বেশি বলে তাদের বাষ্পীভবনের হার ততো দ্রুত হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ন্যাশনাল ওয়েদার সার্ভিস দেশব্যাপী বিভিন্ন স্থানে বাইরে রাখা মানকযুক্ত "প্যান" (একটি মুক্ত জলের পৃষ্ঠতল) থেকে বাষ্পীভবনের প্রকৃত হার পরিমাপ করে। বিশ্বজুড়ে অন্যরাও একইভাবে করে। মার্কিন তথ্য সংগ্রহ করে বার্ষিক বাষ্পীভবন মানচিত্রে সংকলিত করা হয়। পরিমাপের পরিসীমা প্রতি বছর ৩০ এর কম থেকে {{convert|১২০|in|mm}}
== তথ্যসূত্র ==
|