ডাইঅপ্টার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MSouvik01 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
MSouvik01 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
 
ফোকাস দূরত্বের পরিবর্তে আলোক ক্ষমতা ব্যবহারের প্রধান সুবিধা হলো- লেন্স তৈরির সমীকরণে বস্তুর দূরত্ব, প্রতিবিম্বের দূরত্ব ও ফোকাস দূরত্ব- সবগুলোই বিপরীত (ইনভার্স) আকারে থাকে। আরও সুবিধা হলো- কতগুলো অপেক্ষাকৃত পাতলা লেন্স কাছাকাছি স্থাপন করলে তাদের প্রকৃত ক্ষমতা স্ব স্ব লেন্সের ক্ষমতার যোগফলের প্রায় সমান হয়। অর্থাৎ, ২ ডাইঅপ্টার ক্ষমতার একটি পাতলা লেন্সকে ০.৫ ডাইঅপ্টারের অপর একটি পাতলা লেন্সের খুব কাছাকাছি রাখলে সম্মিলিত লেন্সের ফোকাস দূরত্ব একটি একক ২.৫ ডাইঅপ্টারের লেন্সের প্রায় সমান হয়।
 
ডাইঅপ্টার একটি এসআই-মেট্রিক পদ্ধতি অনুসৃত একক হলেও আদর্শ (স্ট্যান্ডার্ড) এককের তালিকায় এর নাম নেই। ফলে এই এককটির আন্তর্জাতিক নাম বা প্রতীকও নেই, একে ইনভার্স মিটার (মিটার<sup>-১</sup>) হিসেবে প্রকাশ করা যেতে পারে।
 
লেন্সকে এর মিটারে প্রকাশিত ফোকাস দূরত্বের বিপরীত রাশি দ্বারা চিহ্নিত করার ধারণাটি প্রথম দেন আলব্রেট নাগেল, ১৮৬৬ সালে। পরবর্তীতে [[ইয়োহানেস কেপলার|ইয়োহানেস কেপলারের]] ব্যবহৃত ''ডাইঅপট্রিস'' শব্দের উপর ভিত্তি করে ১৮৭২ সালে ফ্রান্সের চক্ষু বিশেষজ্ঞ ফার্দিনান্দ মোনোয়ার ''ডাইঅপ্টার'' শব্দটি ব্যবহারের প্রস্তাব দেন।