মাক্স প্লাংক সোসাইটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

 

== লক্ষ্য ==

 

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা হিসেবে ম্যাক্স প্লাঙ্ক সোসাইটি বিখ্যাত। এখানের বিজ্ঞানীরা মোট ৩৩টি [[নোবেল পুরস্কার|নোবেল পুরষ্কার]] পেয়েছে। এটি বিশ্বের প্রধান মৌলিক গবেষণা সংস্থা হিসাবে পরিচিত। ২০১৮ সালে, প্রকৃতি প্রকাশনা সূচক ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউটগুলোকে প্রাকৃতিক জার্নালগুলোতে প্রকাশিত গবেষণার ক্ষেত্রে বিশ্বব্যাপী তৃতীয় স্থান দিয়েছে (চীনা বিজ্ঞান একাডেমী ও [[হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়|হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের]] পরে)।<ref>[https://www.natureindex.com/annual-tables/2018/institution/all/all Nature Publishing Index - 2018 Global Top 200 Institutions] {{Webarchive|url=https://web.archive.org/web/20180909001916/https://www.natureindex.com/annual-tables/2018/institution/all/all|date=9 September 2018}}, Nature Publishing Group</ref> টাইমস হাইয়ার এডুকেশন র‌্যাঙ্কিংয়ে মোট গবেষণার পরিমাণের ক্ষেত্রে, ম্যাক্স প্লাঙ্ক সোসাইটি কেবলমাত্র চীনা বিজ্ঞান একাডেমী, রাশিয়ান বিজ্ঞান একাডেমি এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এর পরে স্থান পেয়েছে।<ref>[http://www.timeshighereducation.co.uk/news/the-titans-institutional-rankings-by-output-and-citations/408424.article The titans: Institutional rankings by output and citations] {{Webarchive|url=https://web.archive.org/web/20141006081138/http://www.timeshighereducation.co.uk/news/the-titans-institutional-rankings-by-output-and-citations/408424.article|date=6 October 2014}}, Times Higher Education, 17 September 2009</ref> থমসন রয়টার্স-সায়েন্স ওয়াচ ওয়েবসাইট বিজ্ঞানে প্রভাবশালী গবেষণার ক্ষেত্রে ম্যাক্স প্লাঙ্ক সোসাইটিকে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পর বিশ্বব্যাপী দ্বিতীয় শীর্ষস্থানীয় গবেষণা সংস্থা হিসাবে স্থান দিয়েছে।<ref>[http://archive.sciencewatch.com/inter/ins/09/09Top20Overall/] {{Webarchive|url=https://web.archive.org/web/20150426185924/http://archive.sciencewatch.com/inter/ins/09/09Top20Overall/|date=26 April 2015}} Science Watch</ref>