ফরিদপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
37.111.239.76-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে 37.111.238.188-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল পুনর্বহালকৃত
AftabBot-এর করা 4450504 নং সংস্করণে প্রত্যাবর্তন করা হয়েছে: ধ্বংসপ্রবণতা। (টুইং)
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১০৪ নং লাইন:
* তালমা মোড় (গোরুর খামার)
* অম্বিকা ময়দান
*ভাঙ্গা গোলচত্তর
*টিটা ভাসমান সেতু, আলফাডাঙ্গা
* ফরিদপুর জেলা জজ কোর্ট ভবন
* ফলিয়া মুন্সী বাড়ি ,আলফাডাঙ্গা
১১৫ ⟶ ১১৩ নং লাইন:
*মান্দারতলা রেলসেতু, মধুখালী
* [[বাইশ রশি জমিদার বাড়ি]]
 
ফরিদপুর নিয়ে কবিতা :
কবিতা প্রিয় ফরিদপুর
মোঃ ফয়সাল খান
 
কতশত বার তোমার বুকে পদচিহ্ন
এঁকে চলিয়াছি,
তাহার সীমা নাহি খুজিয়াছি;
তোমার এ কাঁজল বুকের স্ফূটিত শাপলা
কত যে তুলিয়াছি;
তাহারই ছবি শুধু ভাসে -
হে মোর রংতুলিতে অঙ্কিত প্রিয় জন্মভূমি;
যেথায় সুবিস্তিত পদ্মবিল, রাজহংসের দলের -
পদধ্বনি -কলকলানি-ছলাৎছলাৎ;
হাজারো বছরের পদধূলিতে মুখোরিত চিরহরিৎ পথ।
হে মোর রংতুলিতে অঙ্কিত প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমি।
তোমার ঐ মুখখানা-
চির রুপসী বাংলার প্রতিচ্ছবি,
তাহাতে মুগ্ন নয়নে ছন্দ রচিয়াছে কত যে কবি;
তোমাতেই শুধু মানায় নকশী কাঁথার মাঠ,
তোমারী রুপলাগী বিমহিত কবি-
রচিয়াছে সুজন বাদিয়ার ঘাট।
গ্রামীণ জীবন নদী তীরে দাড়ীয়ে
কোনো এক ভোর-বিকালে
বিমুগ্ধ নয়ন চাহনী নবীন পল্লবে।
পাবে কি খুজে কোথাও এই বাংলার কোনোখানে
রুপাই কিংবা আসমানীরে?
তোমার রুপের নাহি আছে সীমা,
হে চিরহরিৎ,চির যৌবনা রুপধারী।
পিপাসিত পথচারী হেটে চলে-
তোমারী মায়াবী কাঁজল বুকধরী।
বহে চলে পদ্মা, তাহার বুকে পালতোলা নৌকা
স্বপ্ন ছুইছুই, ছুটে চলে নিরবধি;
জেলেরা ইলিশের নেশায় -
পাড়ি জমায় মাঝনদী অবধি;
মাঝি পালতুলে চলে নিরবধি।
হে মোর জন্মভূমি -
তোমার এ রুপ-পদ্মার যৌবন দানিয়াছে বিধি।
মধুমতি, কুমারের তীরে আসিয়াছে ভীড়ে
শহর ও জনপদ;
তাদেরী কাঁজল বুকে বিন্দুবিন্দু স্নেহের পরশ
মধুরুপী নীরে।
হে মোর মাতৃভূমি।
স্নেহের পরশে সতেজ এ মনপ্রাণ -আঁখি
করিলা স্নিগ্ধ তুমি;
হে মোর স্বপ্নময়ী-শ্যামলভূমি।
সোনালী আঁশের স্বর্গভূমি,স্বপ্নের দল ভাসে,
এসো ভাই নিমন্ত্রণ তোমায়,
যেথায় কৃষকের প্রাণ হাসে।
 
==জনসংখ্যা ==