ছিগাপ্পু রোজাক্কাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
রাইসুল সজীব (আলোচনা | অবদান) বানান সংশোধন |
|||
৮ নং লাইন:
| চিত্রনাট্যকার =
| কাহিনীকার =
| শ্রেষ্ঠাংশে = [[
| সুরকার = [[ইলাইয়ারাজা]]
| চিত্রগ্রাহক = পি. এস. নিবাস
২২ নং লাইন:
}}
'''''ছিগাপ্পু রোজাক্কাল''''' ({{lang-ta|சிகப்பு ரோஜாக்கள்|lit=লাল গোলাপগুচ্ছ}}) ১৯৭৮ সালের একটি তামিল চলচ্চিত্র যেখানে [[
[[কমল হাসন]]ের করা [[নারীবিদ্বেষ]]ী চরিত্র 'দিলীপ' চরিত্রটি অনেক খ্যাতি পেয়েছিলো এবং তিনি [[ফিল্মফেয়ার সেরা অভিনেতা পুরস্কার - তামিল]] পেয়েছিলেন, অপরদিকে [[পি. ভারতীরাজা]] পেয়েছিলেন [[শ্রেষ্ঠ পরিচালক বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার - তামিল|সেরা তামিল চলচ্চিত্র পরিচালক বিষয়শ্রেণীতে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার]]।
==কাহিনীসংক্ষেপ==
দিলীপ (
দিলীপ একদিন শারদা (শ্রীদেবী) নামের একটি মেয়ের সঙ্গে পরিচিত হয় যে একটি বিপণী বিতানের কর্মচারী। দিলীপ শারদার সঙ্গে বন্ধুত্ব করে এবং শারদা একজন রক্ষণশীল মহিলা হওয়ার কারণে দিলীপকে বিয়ের প্রস্তাব দেয়। দিলীপ শারদার সঙ্গে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে যায় এবং তাদের জীবন সামনে এগুতে থাকে। হঠাৎ শারদা একদিন একটি কক্ষের দেওয়ালে লেখা খুঁজে পায় যেখানে তার স্বামীর অতীত সম্বন্ধে বিস্তারিত বর্ণনা আছে, সে জানতে পারে যে দিলীপ শৈশব কালে গরীব এবং গ্রাম্য ছেলে ছিল, তার মা তাকে দেখতে পারতোনা, একদিন সে একটি কামুক মেয়ের পাল্লায় পড়ে এবং মেয়েটি তাকে ঘরে নিয়ে তার সামনে তার কাঁচুলি খুলে বক্ষবন্ধনী দেখায় আর তার শরীর স্পর্শের আহ্বান জানায়, দিলীপ অস্বীকৃতি জানায় আর মেয়েটি তাকে জড়িয়ে ধরে, মেয়েটির বাবা-মা ঘটনাস্থলে এসে পড়ে, মেয়েটি দিলীপের দোষ দিয়ে তাকে মার খাওয়ায়, দিলীপ গ্রাম থেকে পালিয়ে যায় এবং শহরে পাড়ি জমায় এবং এভাবেই বর্তমানে সে নারীদেরকে ঘৃণা করে। শারদা তাদের বসবাসের দালানটির নীচতলার একটি কক্ষের দরজা খুলে দিলীপের পালক বাবার সামনে পড়ে যায়, সে দিলীপের যৌনমিলনের ভিডিও দেখছিল, শারদা তার ঐ কক্ষের দরজা আটকিয়ে দেয় এবং পালানোর চেষ্টা করে তবে দিলীপ সঙ্গে সঙ্গে তার কার্যালয় থেকে এসে পড়ে, তবে সে তাকে কিছু বুঝতে দেয়না। দিলীপ খেয়াল করে যে তার পিতার কক্ষ আটকানো, সে দরজা খোলার পর জানতে পারে শারদা আটকিয়েছে। দিলীপ শারদাকে ধরার চেষ্টা করতে থাকে, শারদা চালাকি করে বাইরে আসতে সক্ষম হয়। দিলীপ শারদার পিছু নেয়, তবে তাকে ধরতে ব্যর্থ হয় আর পুলিশ দিলীপকে গ্রেফতার করে ফেলে, এরপর পুলিশ তার মানসিক রোগের চিকিৎসা করানোর পরে কারাগারে পুরে রাখে।
==চরিত্র==
*দিলীপ - [[
*শারদা - [[শ্রীদেবী]]
*দিলীপের কার্যালয়ের ব্যবস্থাপক - গৌন্দমণি
৩৮ নং লাইন:
==সঙ্গীত==
এই চলচ্চিত্রে কেবল মাত্র দুটি গান আছে একটি 'ইন্দা মিনমিনিক্কু' যেটি বসুদেব এবং [[এস. জনকী]]র গাওয়া, গীতিকার [[কন্নদাস]] এবং আরেকটি 'নিনাইভো ওরু পারাভাই' যেটি অভিনেতা [[
==তথ্যসূত্র==
|