জার্মান ফিজিক্যাল সোসাইটি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
সূত্রপূরণ ব্যবহার করে 3টি তথ্যসূত্র পূরণ করা হয়েছে ()
১ নং লাইন:
জার্মান ফিজিক্যাল সোসাইটি(জার্মান:ডয়েচে ফিজিকালিশ্চে গেসেলশাফট বা ডিপিজি) পদার্থবিজ্ঞানীদের প্রাচীনতম সংগঠন। ২০১৯ সালে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, বিশ্বজুড়ে ডিপিজের ৬০,৫৪৭ জন সদস্য আছেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://www.dpg-physik.de/ueber-uns/profil-und-selbstverstaendnis/zahlen-und-fakten?year|title=2019Zahlen und Fakten|work=DPG}}</ref>এটি প্রতিবছর বার্ষিক সম্মেলন (জাহরেসটাংগুং) ও বসন্তকালীন সম্মেলন (ফ্রুহজারস্টাগুনগেন) আয়োজন করে, যা বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে আয়োজিত হয়। <ref>http{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://www.dpg-physik.de/|title=Willkommen bei der Deutschen Physikalischen Gesellschaft e. V.|work=DPG}}</ref>ডিপিজি বিশুদ্ধ ও ফলিত -উভয় ধরনের পদার্থবিজ্ঞান নিয়েই কাজ করে। এর প্রধান উদ্দেশ্য জার্মানিতে বসবাসরত বিজ্ঞানীদের মধ্যে পারস্পরিক যোগাযোগ বৃদ্ধি , বহির্বিশ্বে জার্মান বিজ্ঞানীদের প্রতিনিধিত্ব করা ও এর সদস্য এবং সদস্যদের বিদেশি সহকর্মীদের সাথে পদার্থবিজ্ঞান সম্পর্কিত ভাবধারার যথাযথ বিনিময়। ডিপিজির সদস্যরা বিজ্ঞানচর্চায় সততা,সহনশীলতা, মুক্তি ও মর্যাদা রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ । তাঁরা এ ব্যাপারেও সচেতন যে মানবসমাজের যাবতীয় কর্মকাণ্ডের জন্য বিজ্ঞানীদেরকেই দায়ভার নিতে হবে।
 
==সম্মেলন ও তরুণ মেধার লালন==
৭ নং লাইন:
==পুরস্কার ও বিদ্যালয়ভিত্তিক প্রকল্প==
 
ডিপিজি প্রতি বছরই পদার্থবিজ্ঞানীদের আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পুরস্কার দ্বারা সম্মানিত করে। এর মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য হলো [[মাক্স প্লাংক পদক]]। [[তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান|তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানে]] অবদান রাখার জন্য এ পুরস্কারটি দেওয়া হয়। ১৯২৯ সালে প্রথম এ পুরস্কার প্রদান করা হয়। এছাড়াও ডিপিজি ব্যবহারিক পদার্থবিজ্ঞানে অবদান রাখার জন্য স্টার্ন-গারলাখ পদক প্রদান করে। ১৯৩৩ সালে প্রথম এ পদকটি দেওয়া হয়। জার্মানি ও বহির্বিশ্বের অন্যান্য সংস্থাগুলোর সাথে একত্রে এটি অটো হান পুরস্কার এবং ম্যাক্স বর্ন পুরস্কার ও পদক প্রদান করে। এছাড়াও যারা বৈজ্ঞানিক তথ্যগুলোকে সাধারণের দৃষ্টিগোচর করায় ভূমিকা রাখেন, তাদের ভৌত বিজ্ঞান সাংবাদিকতা পদকে ভূষিত করা হয়। এছাড়াও পদার্থবিজ্ঞানে অসামান্য অর্জনের জন্য স্কুল-স্নাতকদেরও ডিপিজি পুরস্কৃত করে। <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|url=https://web.archive.org/web/20070429224743/http://www.dpg-physik.de/dpg/preise/index.html|title=Preise der Deutschen Physikalischen Gesellschaft|date=29 April 2007|work=web.archive.org}}</ref>"জুগেন্ড ফোরশেত"(তরুণ বিজ্ঞানীদের লড়াই) সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় ডিপিজি সম্পৃক্ত রয়েছে। পাশাপাশি সংস্থাটি উদ্ভাবনী বিদ্যালয়ভিত্তিক প্রকল্প ও শিক্ষকদের জন্য উন্নততর প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে।
 
২০০২ সাল থেকেই সংস্থাটির আর্থ-সামাজিক পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ(ফাখভারব্যান্ড ফিজিক সোজিওকনোমিশ্চার সিস্টেম) প্রতিভাবান তরুণ বিজ্ঞানীদের পুরস্কৃত করে আসছে। পুরস্কারটির মূল উদ্দেশ্য হলো- "যেসব তরুণ বিজ্ঞানী আর্থসামাজিক উন্নয়নে পদার্থবিজ্ঞানের কলাকৌশল ব্যবহার করবেন, তাদের সম্মানিত করা। " পুরস্কারপ্রাপ্তরা হলেন- ভিক্তোরিয়া কলিজ্জা (২০১৩), আর্নে ট্রাউলসেন (২০১২),সান্তো ফরচুনাতো (২০১১), ডিয়ার্ক ব্রকম্যান (২০১০), ডানকান ওয়াটস(২০০৯), ফাব্রিজিও লিলিও(২০০৮),কাটারজিনা নাইদ ওয়েরন (২০০৭), হাভিয়ের গাবাইস (২০০৬), রিউভেন কোহেন (২০০৫), ইলিস ফারকাস(২০০৪), ভাসিলিকি পিয়েরো(২০০৩) ও ড্যামিয়েন শ্যালেট (২০০২)।