গঙ্গাধর মেহের: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
শৈশবে তথ্য সংযোজন ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৩৫ নং লাইন:
== শৈশব ==
গঙ্গাধর [[১৮৬২]] সালে বর্তমান [[ওড়িশা|ওড়িশার]] [[বড়গড় জেলা|বড়গড় জেলার]] [[বারাপালি|বারপালিতে]] [[শ্রাবণ]] [[পূর্ণিমা|পূর্ণিমা তিথিতে]] জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাঁর পিতা চৈতন্য মেহের তাদের বুননের পারিবারিক পেশার পাশাপাশি গ্রাম্য [[বৈদ্য]] (আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক) হিসাবে কাজ করতেন। কিন্তু এই কাজগুলির উপার্জন দিয়ে তিনি পরিবারের আর্থিক চাহিদা না মেটায় তিনি একটি গ্রামের স্কুল খুলেছিলেন এবং কয়েকটি শিশুকে পড়াতে শুরু করেছিলেন। [[গঙ্গাধর মেহের]] বিভিন্ন অসুবিধার সম্মুখীন হয়ে ভার্নাকুলার স্ট্যান্ডার্ড পর্যন্ত পড়তে পেরেছিলেন এবং [[সাহিত্য|সাহিত্যের]] প্রতি তাঁর আগ্রহ শেষ পর্যন্ত কবিতা লেখার ক্ষেত্রে তার দক্ষতার জন্ম দিয়েছিল।
অল্প বয়সে [[বলরামদাস|বলরাম দাস]] রচিত ওড়িয়া [[রামায়ণ]] শুনেছিলেন এবং পরবর্তীতে তিনি নিজে ও [[সরলা দাস|সরলা দাসের]] ওড়িয়া [[মহাভারত|মহাভারতটি]] পড়েছিলেন। তিনি প্রচুর সংখ্যক [[সংস্কৃত সাহিত্য|সংস্কৃত বই]] পড়েন ও সংস্কৃত সাহিত্য রপ্ত করেন; যার মধ্যে ‘[[রঘুবংশম]]’ উল্লেখযোগ্য । তিনি তুলসী [[রামায়ণ]] অত্যন্ত শ্রদ্ধার সাথে অধ্যয়ন করতেন । এছাড়াও তিনি বাংলা পত্রিকা এবং সংবাদপত্র পড়তেন। [১]
[[গঙ্গাধর মেহের|গঙ্গাধর]] ১০ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন। তাঁর বাবার আর্থিক অবস্থা সন্তোষজনক না হওয়ায় গঙ্গাধর সকালে স্কুলে যেতেন এবং বিকেলে বাবাকে সাহায্য করতেন। স্পষ্ট এবং সুন্দর হাতের লেখার দ্বারাও তিনি বহু লোকের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন। পরিশ্রমের কারণে পরিবারের আর্থিক অবস্থার কিছুটা উন্নতি হলেও দুর্ভাগ্যবশত সেইসময় তাঁর পৈতৃক বাড়িতে আগুন লাগে ।
== জীবন ==
|