রুহিয়া আজাদ মেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের মেলা যোগ
৩১ নং লাইন:
১৯৪৭ সালে [[ব্রিটিশ ভারত]] ভেঙ্গে [[ভারত]] ও [[পাকিস্তান]] দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র গঠিত হলে [[নাগর নদী|নাগর নদীটি]] দুই দেশের [[আন্তঃসীমান্ত নদী|আন্তর্জাতিক সীমারেখায়]] পরিণত হয়, ফলে আলোয়াখোয়া মেলাটি নাগর নদীর পূর্ব প্রান্তে তৎকলীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) মধ্যে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। কয়েক বছর এভাবে চলার পর সীমানা নিরাপত্তার অজুহাতে তাও বন্ধ যায়।
 
এরপরে ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে [[ঠাকুরগাঁও জেলা|ঠাকুরগাঁও]] মহকুমার রুহিয়া এলাকার ব্যক্তিবর্গের উদ্যোগে ''রুহিয়া আজাদ মেলা'' নামে মেলাটির পুনর্জন্ম ঘটে। তখন থেকে অদ্যাবধি কাল পর্যন্ত মেলাটি বর্তমান [[রুহিয়া থানা|রুহিয়া থানার]] রামনাথ হাট সংলগ্ন এলাকায় প্রতি বছর আয়োজিত হয়ে আসছে। ''রুহিয়া আজাদ মেলা'' নতুন নামে এর যাত্রার শুরুর দিকে এটি স্থানীয় পরলোকগত ক্ষিতিন্দ্র মোহন সেন, মরহুম নুরল ইসলাম সাহেব, মরহুম নুরুল হক বোমবার্ড, মরহুম ফইম উদ্দীন, সাবেক পানি সম্পদমন্ত্রী ও আওয়ামীলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য [[রমেশ চন্দ্র সেন]], কমরেড আব্দুল আজিজসহ প্রমুখ ব্যক্তির পৃষ্টপোষকতা লাভ করে।<ref>[http://www.bhorerkagoj.com/print-edition/2016/11/08/115310.php উত্তর জনপদের কালের সাক্ষী রুহিয়া আজাদ মেলা], ৮ নভেম্বর ২০১৬</ref>
 
==নামকরণের পটভূমি==