তাপ ধারকত্ব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MaharajaAD (আলোচনা | অবদান) অসম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
MaharajaAD (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
||
১ নং লাইন:
কোন পদার্থের তাপমাত্রা একক পরিমাণ বৃদ্ধি করতে যে নির্দিষ্ট পরিমাণ তাপের প্রয়োজন হয় তাকে ঐ পদার্থের '''তাপ ধারকত্ব''' ('''তাপধারণ ক্ষমতা''') বলে।<ref>{{cite book|first1=ডেভিড|last1=হ্যালিডে| author1link =ডেভিড হ্যালিডে (physicist)|first2=
অর্থাৎ বস্তুটি যেন এক অবস্থা থেকে অন্য কোন অবস্থায় (কঠিন থেকে তরল বা তরল থেকে বাষ্প) রুপ না নেয়। কারণ সেক্ষেত্রে প্রযুক্ত তাপ বস্তুটির অবস্থার পরিবর্তনে ব্যবহৃত হয়ে যায় এবং বস্তুর তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকে। কোন ১ কেজি ভরের বস্তুর তাপমাত্রা ১ কেলভিন বাড়াতে যে তাপের প্রয়োজন হয়, তাকে ঐ বস্তুর উপাদানের আপেক্ষিক তাপ ধারণ ক্ষমতা বা [[আপেক্ষিক তাপ]] বলে। অর্থাৎ {{math|আপেক্ষিক তাপ {{=}} {{sfrac|গৃহিত বা বর্জিত তাপ (''Q'')|ভর (''m'') × তাপমাত্রার পার্থক্য (Δ''θ'')}}}}
১০ নং লাইন:
গাণিতিকভাবে,
:<math>S=\frac{C}{m}\quad\left[C=\frac{Q}{\Delta\theta}\right]
</math>
নীচে কয়েকটি পদার্থের আপেক্ষিক তাপ দেওয়া হল:
{| class="wikitable"
!পদার্থ
!আপেক্ষিক তাপ (J kg<sup>−1</sup> K<sup>−1</sup>)
|-
|[[পানি]]
|৪২০০
|-
|[[বরফ]]
|২১০০
|-
|[[জলীয় বাষ্প]]
|২০০০
|-
|[[সীসা]]
|১৩০
|-
|[[তামা]]
|৪০০
|-
|[[রূপা]]
|২৩০
|-
|[[পিতল]]
|২৩০
|-
|[[মানব দেহ|মানবদেহ]]
|৩৪৭০
|}
==তথ্যসূত্র==
|