হলুদ সাংবাদিকতা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Nobin Sadik (আলোচনা | অবদান)
আরও তথ্য যোগ
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Nobin Sadik-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৪ নং লাইন:
[[চিত্র:Independence Seaport Museum 224.JPG|thumb|left|"হলুদ সংবাদিকতা" বিষয়ক কার্টুন; [[স্প্যানিশ-আমেরিকান যুদ্ধ|স্প্যানিশ-আমেরিকান যুদ্ধকে]] কেন্দ্র করে [[জোসেফ পুলিৎজার]] আর [[উইলিয়াম রুডলফ হার্স্ট|উইলিয়াম রুডলফ হার্স্টের]] মধ্যে দ্বন্দ্ব চরমে উঠে]]
হলুদ সাংবাদিকতার জন্ম হয়েছিল সাংবাদিকতা জগতের অন্যতম দুই ব্যক্তিত্ব যুক্তরাষ্ট্রের [[জোসেফ পুলিৎজার]] আর [[উইলিয়াম রুডলফ হার্স্ট|উইলিয়াম রুডলফ হার্স্টের]] মধ্যে পেশাগত প্রতিযোগিতার ফল হিসেবে। এই দুই সম্পাদক তাদের নিজ নিজ পত্রিকার ব্যবসায়িক স্বার্থে একে অপরের অপেক্ষাকৃত যোগ্য সাংবাদিক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত কর্মচারীদের অধিক বেতনে নিজেদের প্রতিষ্ঠানে নিয়ে আসার প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হয়েছিলেন। এক পর্যায়ে ব্যক্তিগত কেলেংকারির চাঞ্চল্যকর খবর ছেপে তারা পত্রিকার কাটতি বাড়ানোর চেষ্টা করেন। পুলিৎজারের [[নিউ ইয়র্ক ওয়ার্ল্ড]] ও হার্স্টের [[নিউ ইয়র্ক জার্নাল|নিউ ইয়র্ক জার্নালের]] মধ্যে পরস্পর প্রতিযোগিতা এমন এক অরুচিকর পর্যায়ে পৌঁছে যায় যে, সংবাদের বস্তুনিষ্ঠতার পরিবর্তে পত্রিকার বাহ্যিক চাকচিক্য আর পাঠকদের উত্তেজনা দানই তাদের নিকট মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়।
 
>> '''''হলুদ রং-কে কেন অপসাংবাদিকতার প্রতীক মনে করা হয়?'''''
 
এই ঘটনার নাম হলুদ সাংবাদিকতা কেন দেয়া হলো এটা হয়তো অনেকেই ভাবছেন। এর পেছনেও এক ঘটনা আছে। পুলিৎজারের পত্রিকার এক কার্টুনিস্ট ছিলেন রিচার্ড আউটকল্ট। তার রচিত এক চরিত্র ছিলো মিকি ডুগান নামের এক বালক। পরবর্তীতে এই চরিত্রটি ইয়েলো কিড নামে পরিচিতি পায় বেশ। এই ইয়েলো কিডের জন্যে পুলিৎজারের পত্রিকা বেশ জনপ্রিয় ছিলো। তাই পরবর্তী বছরে হার্স্ট রিচার্ড আউটকল্টকে মোটা অংকের বেতন প্রস্তাব করে নিজের পত্রিকার জন্য সেই একই ইয়েলো কিড চরিত্র ছাপাতে থাকেন। তবুও পুলিৎজার থেমে থাকেননি। তিনি অন্য এক কার্টুনিস্ট দিয়ে সেই ইয়েলো কিড চরিত্রটি আঁকিয়ে নিজের পত্রিকায় ছাপাতে থাকেন। এভাবে দুইজনের মধ্যের দ্বন্দ বাড়তে থাকে। আর সাংবাদিকতার এই অসুস্থ প্রতিযোগিতার নাম দেয়া হয় ''ইয়েলো জার্নালিজম বা হলুদ সাংবাদিকতা।'' <ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=m.daily-bangladesh.com/feature/85535|শিরোনাম=হলুদ সাংবাদিকতার আদ্যোপান্ত|শেষাংশ=বাংলাদেশ|প্রথমাংশ=Daily Bangladesh :: ডেইলি|তারিখ=২০/০২/২০১৯|ওয়েবসাইট=Daily Bangladesh|ভাষা=en|সংগ্রহের-তারিখ=2020-09-24}}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==