হিন্দু-মুসলিম সম্পর্ক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
শব্দচয়ন সঠিককরণ
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
Adding 2 books for যাচাইযোগ্যতা) #IABot (v2.0.7) (GreenC bot
১৩ নং লাইন:
 
===গ্রন্থাবলি===
হিন্দুধর্মের মুল ধর্মগ্রন্থগুলো হল [[বেদ]] ও [[উপনিষদ]] যেগুলোকে ঈশ্বরের বানী হিসেবে গণ্য করা হয়| আর মহামনীষিদের বানীগুলোকে যে গ্রন্থে অন্তর্ভুক্ত করা হয় সেগুলোকে [[স্মৃতি (হিন্দুশাস্ত্র)|স্মৃতি]] বলা হয়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Klostermaier|প্রথমাংশ=Klaus K.|লেখক-সংযোগ=Klaus Klostermaier|শিরোনাম=A Survey of Hinduism.|ইউআরএল=https://archive.org/details/surveyhinduismth00klos_502|বছর=2007|প্রকাশক=State University of New York Press|অবস্থান=Albany, N.Y.|আইএসবিএন=0-7914-7082-2|পাতাসমূহ=46–49[https://archive.org/details/surveyhinduismth00klos_502/page/n64 46]–49|সংস্করণ=3. ed.}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=World History|পাতা=90|বছর=2012|লেখক=William Duiker, Jackson Spielvogel|প্রকাশক=Cengage learning}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Psychology, Religion, and Spirituality|বছর=2009|ইউআরএল=https://archive.org/details/psychologyreligi00nels|পাতা=[https://archive.org/details/psychologyreligi00nels/page/n91 77]|লেখক=James M. Nelson|প্রকাশক=Springer}}</ref>
ইসলামধর্মে [[কুরআন]] হল প্রধান [[ধর্মগ্রন্থ]] যাকে ঈশ্বরের বাণী হিসেবে গণ্য করা হয়<ref>Neal Robinson (2013), Islam: A Concise Introduction, Routledge, {{আইএসবিএন|978-0878402243}}, Chapter 7</ref>, যেটি ঈশ্বরের কাছ থেকে স্বর্গীয় দুত বা ফেরেশতা [[জিবরাঈল]] এর মাধ্যমে ইসলাম ধর্মের প্রধান [[নবী]] [[মুহাম্মাদ]] কাছে প্রেরিত আল্লাহর (ইসলাম ধর্মে সর্বশক্তিমান ঈশ্বরের নাম) বাণী হিসেবে বিশ্বাস করা হয়। এছাড়া, হিন্দুধর্মের স্মৃতির মত ইসলাম ধর্মেও নবী মুহাম্মাদ এর বাণীসমূহ যা [[হাদীস]] নামে পরিচিত, তা প্রত্যক্ষদর্শীদের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ বিবরণ অনুযায়ী মুহাম্মাদ -এর মৃত্যূর পর বিভিন্ন গ্রন্থ আকারে উৎসসহ লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। এই গ্রন্থগুলোও ইসলামী বিধিবিধানের উৎস।