চিয়াং কাই-শেক: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
অ হটক্যাটের মাধ্যমে বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর চীনা সরকার প্রধান যোগ |
Adding 1 book for যাচাইযোগ্যতা) #IABot (v2.0.7) (GreenC bot |
||
৯৯ নং লাইন:
|poj2=Chiúⁿ Tiōng-chìng}}
'''চিয়াং কাই-শেক''' (৩১ অক্টোবর, ১৮৮৭ – ৫ এপ্রিল, ১৯৭৫) বিংশ শতাব্দীর একজন চীনা সামরিক ও রাজনৈতিক নেতা। প্রমিত চীনা ভাষায় তিনি '''জিয়াং জিয়েশি''' বা '''জিয়াং ঝংঝেং''' নামেও পরিচিত। [[সান ইয়াত-সেন|সান ইয়াৎ-সেনের]] অন্যতম ঘনিষ্ঠ সহযোগী চিয়াং ছিলেন চীনা জাতীয়তাবাদী দল ও [[কুওমিঙটাং]] (কেএমটি) দলের একজন প্রভাবশালী সদস্য। তিনি কুওমিঙটাঙের হোয়ামপোয়া সামরিক অ্যাকাডেমির কমান্ড্যান্ট ছিলেন। ১৯২৫ সালে সানের মৃত্যু হলে তিনি সে পদে অধিষ্ঠিত হন। ১৯২৬ সালে চিয়াং সমগ্র চীনকে একত্রিত করার উদ্দেশ্যে উত্তর অভিযান পরিচালনা করেন এবং অত্যন্ত অল্প সময়ের মধ্যে পরো চীনের অঘোষিত নেতায় পরিণত হন<ref name=a>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ=Zarrow|প্রথমাংশ=Peter Gue|বছর=2005|শিরোনাম=China in War and Revolution, 1895–1949|ইউআরএল=https://archive.org/details/chinawarrevoluti00zarr|পাতাসমূহ=
চিয়াঙের পূর্বসূরী সান ইয়াৎ-সেন ছিলেন জনপ্রিয় ও গ্রহণযোগ্য জননেতা। নেতা হিসেবে চীনা কমিউনিস্টদের শ্রদ্ধা অর্জন করতে তিনি সমর্থ হয়েছিলেন। কিন্তু পূর্বসূরীর ন্যায় চিয়াং চীনা কমিউনিস্ট পার্টির (সিসিপি) সাথে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে ব্যর্থ হন। ১৯২৭ সালে সাংহাই গণহত্যার পথ ধরে চীনা জাতীয়তাবাদী ও কমিউনিস্ট গোষ্ঠী দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যায়। এরপর চিয়াঙের নেতৃত্বাধীন জাতীয়তাবাদী গোষ্ঠী গোটা চীন জুড়ে কমিউনিস্টদের বিরুদ্ধে এক দীর্ঘ [[চীনা গৃহযুদ্ধ|গৃহযুদ্ধে]] জড়িয়ে পড়ে। ১৯৩৭ সালে জাপানি বাহিনী চীন আক্রমণ করলে তিনি সিসিপির সাথে একটি অস্থায়ী শান্তিচুক্তিতে সম্মত হতে বাধ্য হন। সম্মিলিত চীনা শক্তি প্রথম দিকে বেশ কয়েকটি যুদ্ধে জয়ী হলেও ১৯৪৫ সালে জাপান আত্মসমর্পণ করার সময় সিসিপি আর কেএমটি উভয়ের মধ্যে আস্থা, বিশ্বাস ও সহযোগিতার যথেষ্ট অভাব লক্ষ্য করা যায়।
|