সিপাহী ও জনতার বিপ্লব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Manisha Mrinmoyi (আলোচনা | অবদান)
Manisha Mrinmoyi (আলোচনা | অবদান)
৭ নং লাইন:
 
== ঘটনাবলী ==
বাংলাদেশের সেনানিবাসে গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল যে [[খালেদ মোশাররফ|ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফ]] এবংপড়েছিল। লেফটেন্যান্ট কর্নেল এটিএম হায়দার ছিলেন ভারতীয় এজেন্ট যারা বাংলাদেশকে ভারতের কাছে হস্তান্তর করে দিবে।  কর্নেল(অবসরপ্রাপ্ত) আবু তাহের সরকার প্রতিস্থাপনের জন্য তার ও মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমানের অনুগত সৈনিকদের সংগঠিত করেছিলেন। তারা ১৯ ৭৫১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর অভ্যুত্থান শুরু করে। খালেদ মোশাররফ এবং লেফটেন্যান্ট কর্নেল এটিএম হায়দার অভ্যুত্থানকে প্রতিহত করার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু ব্যর্থ হন, সেনাবাহিনীর সৈন্যরা তাদের হত্যা করে।  কর্নেল আবু তাহের ১৯ ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে সেনাবাহিনী থেকে পদত্যাগ করেছিলেন এবং [[জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (রব)|জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলে]] যোগ দিয়েছিলেন।  রাস্তায় সৈন্যরা চিৎকার করে নারা-ই-তাকবীর এবং সিপাহী-জনতা জিন্দাবাদ শ্লোগান দেয়।
 
পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল কর্নেল [[আবু তাহের]] ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের মৃত্যুর সাথে জড়িত ছিলেন।  সেনাবাহিনী প্রধান মেজর জেনারেল [[জিয়াউর রহমান|জিয়াউর রহমানকে]] খালেদ মোশাররফের গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছে। এই অভ্যুত্থান জিয়াউর রহমানকে সরকারে যাওয়ার পথ তৈরি করে দিয়েছিল।  লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু তাহেরকে ২১ জুলাই ১৯৭৬ সালেরআবু জুলাইয়েসাদাত রাষ্ট্রপতিমোহাম্মদ জিয়াউরসায়েম রহমানরাষ্ট্রপতি থাকাকালীন ফাঁসি দিয়েছিলেন।দেয়া হয়।
 
== উত্তরাধিকার ==