সারাহ হোয়াটমোর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
Aishik Rehman (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
||
৫ নং লাইন:
==গবেষণা ও কর্মজীবন==
১৯৯০ এর দশকের শেষদিকে হোয়াটমোর গ্রামীণ ভূগোল, লিঙ্গ, বিকল্প খাদ্যজাল এবং [[সমালোচনামূলক ভূগোল|সমালোচনামূলক ভূগোলবিদদের]] পরিবেশগত সমস্যার প্রতি ঝুঁকে পড়ার প্রবনতা নিয়ে গবেষণা শুরু করেছিলেন। তিনি কর্মীজাল (অ্যাক্টর-নেটওয়ার্ক) তত্ত্ব এবং নারীবাদী বিজ্ঞান গবেষণার পক্ষে [[দ্বান্দ্বিক বস্তুবাদ|মার্কসবাদী বস্তুবাদ]] পদ্ধতি নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। ২০০২ সালে তিনি ''হাইব্রিড জিওগ্রাফিস'' বইয়ে তার দৃষ্টিভঙ্গি ব্যক্ত করেন,<ref name="hybrid geog">{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=Hybrid geographies: natures, cultures, spaces|শেষাংশ=Whatmore|প্রথমাংশ=Sarah|বছর=2002|প্রকাশক=SAGE Publications|আইএসবিএন=9780761965671}}</ref> এতে তিনি "মোর দেন হিউম্যান (মানুষের চেয়ে অধিক)"
তার সমালোচনামূলক ধারণা তাত্ত্বিকরা বেশ ভালভাবে গ্রহণ করেছে, তবে নীতি-ভিত্তিক পরিবেশগত চিন্তাবিদ এবং সনাতন ভূগোলবিদরা "তত্ত্বীকৃত" মানব-পরিবেশ সম্পর্কের দিকে কম ঝুঁকছেন। এতদসত্ত্বেও তিনি পরিবেশ, খাদ্য ও পল্লী বিষয়ক অধিদফতরের (ডিএফআরএ) বিজ্ঞান উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং এর সামাজিক বিজ্ঞান বিশেষজ্ঞ দলের সভাপতি; মন্ত্রিপরিষদ কার্যালয়ের জাতীয় বন্যা প্রতিরোধ পুনর্বিবেচনা (২০১৬) কার্যে পরামর্শ দেওয়ার জন্য বিজ্ঞান উপদেষ্টা দলের সদস্য এবং সংসদীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কার্যালয়ের পর্ষদের সদস্য হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
|