কল্যাণী রেলওয়ে স্টেশন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Anupamdutta73 (আলোচনা | অবদান)
৪৬ নং লাইন:
 
==ইতিহাস==
পূর্ব বাংলার সঙ্গে রেলপথে কলকাতা শহরের যোগাযোগের জন্য কলকাতা (শিয়ালদহ) -কষ্টিয়া কুষ্টিয়া লাইনটি ১৮৬২ সালে চালু হয়। সেই সময় ইস্টার্ন বেঙ্গল রেলওয়ে [[হুগলি নদী|হুগলি নদীর]] পূর্বদিকে কাজ করত। ভারতের [[ব্রিটিশ সরকার]] তখন চন্দমারী হোল্টহল্ট নামের রুসভেল্ট শহরে রেলওয়ে স্টেশন স্থাপন করে। ১৯৫৪ সালে এটি কল্যাণী শহরের নামে নামকরণ করা হয়। ১৯৭৯ সালে রেললাইনটি কল্যাণী প্রধান থেকে কল্যাণি সীমন্তসীমান্ত স্টেশনে প্রসারিত এবং কল্যাণী ও কল্যাণী সীমান্ত স্থানীয় ইএমইউ ট্রেনগুলির মাধ্যমে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করে। শিয়ালদহ রেল স্টেশন এবং কল্যাণী জংশন স্টেশনের দূরত্ব ৪৮ কিমি।<ref name=":0" /><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.anandabazar.com/district/nodia-murshidabbad/%E0%A6%B8-%E0%A6%AE%E0%A6%B0-%E0%A6%95-%E0%A6%B6%E0%A6%B9%E0%A6%B0-%E0%A6%B0-%E0%A6%B8-%E0%A6%AE-%E0%A6%A4-%E0%A6%A8-%E0%A7%9F-%E0%A6%AC-%E0%A7%9C-%E0%A6%89%E0%A6%A0-%E0%A6%9B-%E0%A6%95%E0%A6%B2-%E0%A6%AF-%E0%A6%A3-1.104947|শিরোনাম=সামরিক শহরের স্মৃতি নিয়ে বেড়ে উঠেছে কল্যাণী|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=January 13, 2015|ওয়েবসাইট=anandabazar.com|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|অকার্যকর-ইউআরএল=|সংগ্রহের-তারিখ=June 14, 2017}}</ref>
==বৈদ্যুতিকরণ==
শিয়ালদহ-রানাঘাট লাইনটি ১৯৬৩-১৯৬৪ সালে বৈদ্যুতিকরণ সম্পূর্ণ হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.irfca.org/docs/electrification-history.html|শিরোনাম=History of Electrification|শেষাংশ=IR Electrification Chronology up to 31.03.2004|প্রথমাংশ=|তারিখ=|ওয়েবসাইট=|আর্কাইভের-ইউআরএল=|আর্কাইভের-তারিখ=|অকার্যকর-ইউআরএল=|সংগ্রহের-তারিখ=June 14, 2017}}</ref>