জিয়াউদ্দিন আহমেদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Manisha Mrinmoyi (আলোচনা | অবদান)
Manisha Mrinmoyi (আলোচনা | অবদান)
৩৬ নং লাইন:
 
===বাংলাদেশ সেনাবাহিনী===
জিয়াউদ্দিন ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লেফটেন্যান্ট কর্নেল হিসেবে কমিশন লাভ করেন। তিনি ঢাকার ৪৬ ব্রিগেডের প্রথম অধিনায়ক ছিলেন। ১৫ আগস্ট ১৯৭৫ এ বঙ্গবন্ধু যখন সপরিবারে নিহত হন তখন তিনি ঢাকায় ডিরেক্টরেট অফ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্স (ডিএফআই), ঢাকা ডিটাচমেন্টের অফিসার ইন চার্জ তেহিসেবে কর্মরত ছিলেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=মেজর জিয়াউদ্দিন: অনন্তলোকে এক সাহসী নক্ষত্র |ইউআরএল=https://www.channelionline.com/%E0%A6%AE%E0%A7%87%E0%A6%9C%E0%A6%B0-%E0%A6%85%E0%A6%AC-%E0%A6%9C%E0%A6%BF%E0%A7%9F%E0%A6%BE%E0%A6%89%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%A8-%E0%A6%85%E0%A6%A8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A4/ |ওয়েবসাইট=channelionline.com |সংগ্রহের-তারিখ=১৪ আগস্ট ২০২০}}</ref> [[শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ড|শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের]] পর তাঁকে তার দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়।
 
৭ নভেম্বর লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাহেরের নেতৃত্বে সিপাহি জনতার বিপ্লবে তিনি অংশ নেন। এরপর সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাহেরের সৈনিক সংস্থার পক্ষে অবস্থান নিয়ে তার অনুসারীদের নিয়ে সুন্দরবনে আশ্রয় নেন। ১৯৭৬ সালের জানুয়ারিতে সুন্দরবনে সেনা অভিযানে লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিন গ্রেফতার হন। সামরিক আদালতে গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে লেফটেন্যান্ট কর্নেল তাহেরকে ফাঁসি ও আ স ম আবদুর রব, মেজর জলিলসহ অন্যদের সঙ্গে লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিনকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। এ নিয়ে তখন সারাদেশের মুক্তিযোদ্ধারা আন্দোলন শুরু করলে আ স ম আবদুর রব, মেজর জলিলসহ অন্যদের সঙ্গে লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিনও ১৯৮০ সালে রাষ্ট্রপতির সাধারণ ক্ষমায় মুক্তি লাভ করেন।<ref name="বিডিনিউজ" /> ১৯৮৩ সালে জেনারেল এরশাদের সময় লেফটেন্যান্ট কর্নেল জিয়াউদ্দিন দেশ ছেড়ে সিঙ্গাপুরে আশ্রয় নেন।