মেলানকলিয়া (২০১১-এর চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
মঈনুল হাসান (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
মঈনুল হাসান (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৩ নং লাইন:
 
== কাহিনী সংক্ষেপ ==
'''প্রথম অংশ (জাস্টিন):''' বিবাহের দিন নিজ পরিবার এবং সকল অতিথিদের সামনে মনের গহীনে আচ্ছাদিত তীব্র বিষণ্ণতাকে ছাপিয়ে হাসিখুশি থাকার অভিনয় করে জাস্টিন। কিন্তু বিয়ের খরচ বহন করা তার দুলাভাইয়ের চাপ এবং তার পরিকল্পিত অনুষ্ঠানসূচী বজায় রাখতে হিমশিম খেতে থাকে জাস্টিন। তার এই বিষণ্ণতা আর কেউ না বুঝলেও তার বোন ক্ল্যায়ার বুঝতে পারে এবং তাকে কোনোমতে রাত শেষ করতে সাহায্য করে। এর পর যতো দিন যায় ততোই জাস্টিনের বিষণ্ণতা ও ক্ষিপ্রতা বাড়তে থাকে এবং উদ্ভট সব কর্মকাণ্ড ঘটাতে লাগে। এসব দেখে জাস্টিনের বড় বোন ক্ল্যায়ার চিন্তিত হয়ে পড়ে।
দ্বিতীয় অংশ (ক্লেয়ার):
 
'''দ্বিতীয় অংশ (ক্লেয়ার):''' সৌরজগতে একটা নিঃসঙ্গ গ্রহ (Rouge Planet) প্রবেশ করেছে। পৃথিবীর চেয়ে দশ গুন বড় গ্রহটির নাম মেলানকলি। গ্রহটি সূর্যের খুব কাছ দিয়ে প্রদক্ষিণ করার পর একদম পৃথিবীর পাশ ঘেষে চলে যাবে। কিন্তু কিছু বিজ্ঞানী বলছে যে এটা পৃথিবীর পাশ দিয়ে ফ্লাই বাই করার সময় একে অপরের মহাকর্ষীয় বলে বাঁধা পড়বে এবং পৃথিবী ও মেলানকলি মরণ নিত্যে মেতে উঠবে। অর্থাৎ মেলানকলি কিছুদূর গিয়ে আবার পৃথিবীর দিকে ফিরে এসে পৃথিবীকে আঘাত করবে। যার ফলে ধ্বংস হয়ে যাবে আমাদের চিরচেনা পৃথিবী। পৃথিবী থেকে চিরতরে হারিয়ে যাবে প্রাণের স্পন্দন।
অপরদিকে প্রকৃত বিজ্ঞানীদের মতে এমনটি ঘটার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। তবুও অজানা বিপদের আশঙ্কায় বিষণ্ন হয়ে পরে ক্লেয়ার। তার বিজ্ঞানী স্বামী তাকে আশ্বস্ত করে যে এমন কিছু হবে না। কিন্তু তবুও ক্লেয়ার তার ছোট ছেলের কথা ভেবে দিন দিন মনমরা পড়ে।