পাপুয়া নিউ গিনির ইতিহাস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Jdebabrata (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
'''[[Papua New Guinea|পাপুয়া নিউগিনি]]র [[prehistory|প্রাগৈতিহাসিক]]''' ঘটনাটি প্রায় ৬০,০০০ বছর আগের, মানুষ যখন প্রথম [[Australia (continent)|অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ]]-এর দিকে অভিবাসন করেছিল। আর তার [[recorded history|লিখিত ইতিহাস]] শুরু হয়, ১৭ শতাব্দীর গোড়ার দিকে, যখন [[Europe|ইউরোপ]]-এর নাবিকরা প্রথম [[New Guinea|নিউ গিনি]]র দেখা পায়।
 
 
== প্রত্নতত্ত্ব ==
{{Seeআরও alsoদেখুন|আম্বাম পাথর}}
[[File:Oceania UN Geoscheme - Map of Melanesia.svg|thumb|350px|[[Oceania|ওশেয়ানিয়া]]র অঞ্চলসমূহ: [[Australasia|অস্ট্রালেশিয়া]], [[Polynesia|পলিনেশিয়া]], [[Micronesia|মাইক্রোনেশিয়া]], এবং [[Melanesia|মেলানেশিয়া]]। [[Australasia|অস্ট্রালেশিয়া]]-র অন্তর্গত [[Australia (landmass)|অস্ট্রেলিয়ান স্থলভাগ]] ([[Tasmania|তাসমানিয়া]] সহ), [[New Zealand|নিউজিল্যান্ড]], এবং [[New Guinea|নিউ গিনি]]।]]
 
এখানে পাওয়া প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণগুলি ইঙ্গিত দেয়, মানুষ সম্ভবত ৬০,০০০ বছর আগে নিউ গিনিতে এসেছিল। যদিও এ নিয়ে বিতর্ক আছে। <ref>{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=http://www.anthro.utah.edu/PDFs/Papers/JAS%3DOC%26A.pdf|titleশিরোনাম=Dating the colonization of Sahul (Pleistocene Australia–New Guinea): a review of recent research|authorলেখক=J.F. O’Connella, J. Allen|journalসাময়িকী=Journal of Archaeological Science|volumeখণ্ড=31|issueসংখ্যা নং=6|doiডিওআই=10.1016/j.jas.2003.11.005|pagesপাতাসমূহ=835–853|dateতারিখ=9 November 2003|urlইউআরএল-statusঅবস্থা=dead|archiveurlআর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20131103111901/http://www.anthro.utah.edu/PDFs/Papers/JAS%3DOC%26A.pdf|archivedateআর্কাইভের-তারিখ=3 November 2013|df=dmy-all}}</ref><ref>{{citeসাময়িকী journalউদ্ধৃতি|titleশিরোনাম=Peopling of Sahul: mtDNA Variation in Aboriginal Australian and Papua New Guinean Populations|authorলেখক=Alan J. Redd1, Mark Stoneking|journalসাময়িকী=American Journal of Human Genetics|volumeখণ্ড=65|issueসংখ্যা নং=3|dateতারিখ=September 1999|pagesপাতাসমূহ=808–828|doiডিওআই=10.1086/302533|pmid=10441589|pmc=1377989}}</ref>
[[Ice Age|বরফ যুগে]], তারা সম্ভবত [[Southeast Asia|দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া]] থেকে সমুদ্রপথে এখানে এসেছিল। তখন সমুদ্র-তল নিচু থাকায় দ্বীপগুলির মাঝের দূরত্ব কম ছিল। প্রথম আগমনকারীরা যদিও ছিল শিকারী এবং সংগ্রহকারী, তবুও প্রাথমিক নিদর্শণগুলি প্রমাণ করে, তারা বনের পরিবেশকে খাদ্য সরবরাহের উপযোগী করে নিয়েছিল। মেসোপটেমিয়া এবং মিশরে যখন কৃষিক্ষেত্রের বিকাশ ঘটেছিল, সেই একই সময়ে [[Kuk (New Guinea)|কুক]]-এ [[neolithic|নতুন প্রস্তরযুগীয়]] উদ্যানচর্চার ইঙ্গিতও রয়েছে। এখনকার প্রধান খাদ্য - মিষ্টি আলু এবং শূকর পরে এলেও, শেলফিস এবং মাছ দীর্ঘকাল ধরে উপকূলের বাসিন্দাদের খাদ্যতালিকার মূল ভিত্তি ছিল। সাম্প্রতিক প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা থেকে জানা গেছে, ৫০,০০০ বছর আগে উষ্ণতর উপকূল অঞ্চলে সীমাবদ্ধ না থেকে, মানুষ ২,০০০ মিটার (৬,৬০০ ফুট) উচ্চতার জায়গাগুলিও দখল করেছিল।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি|urlইউআরএল=https://www.reuters.com/article/2010/09/30/us-australia-png-humans-idUSTRE68T4X620100930
|workকর্ম=Reuters
|dateতারিখ=30 September 2010
|titleশিরোনাম=Early humans lived in PNG highlands 50,000 years ago
}}</ref>
 
১৬ ⟶ ১৫ নং লাইন:
[[File:Thevenot - Hollandia Nova detecta 1644.png|thumb|350px|[[Golden Age of Dutch cartography|নেদারল্যান্ডস কার্টোগ্রাফির স্বর্ণযুগ]]-এর একটি সাধারণ মানচিত্র। ডাচ অনুসন্ধান ও আবিষ্কারের স্বর্ণ যুগে [[Australasia|অস্ট্রালেসিয়া]] (খ্রিস্টীয় ১৫৯০ দশক-১৭২০ দশক): [[New Guinea#European contact|নোভা গিনি]] ([[New Guinea|নিউ গিনি]]), [[New Holland (Australia)|নোভা হল্যান্ডিয়া]] ([[mainland Australia|অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ড]]), [[Van Diemen's Land|ভ্যান ডায়মেনস ল্যান্ড]] ([[Tasmania|তাসমানিয়া]]) এবং [[New Zealand place names|নোভা জিল্যান্ডিয়া]] ([[History of New Zealand|নিউজিল্যান্ড]])।]]
 
[[Europe|ইউরোপীয়]]রা যখন প্রথম এখানে উপস্থিত হয়, তখন নিউ গিনি এবং আশেপাশের দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দাদের প্রযুক্তি ছিল হাড়, কাঠ এবং পাথরের সরঞ্জাম, আর ছিল একটি উৎপাদনশীল কৃষিব্যবস্থা। তাদের বানিজ্যবাণিজ্য চলত উপকূলে (মূলত মৃৎশিল্প, ঝিনুকের অলঙ্কার এবং খাবারের জিনিসপত্র) এবং দেশের অভ্যন্তরে (ঝিনুক ও সমুদ্রিক পণ্যের বিনিময়ে বনজ সম্পদ)।
 
দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরে যাত্রার সময় নিউ গিনি দেখা প্রথম ইউরোপীয় ছিল, সম্ভবত ১৬ শতাব্দীর গোড়ার দিকে [[Portuguese people|পর্তুগিজ]] এবং [[Spanish people|স্প্যানিশ]] নাবিকরা। ১৫২৬-১৫২৭ সালে পর্তুগিজ অভিযাত্রী [[Jorge de Menezes|জর্জি ডি মেনেজেস]] দুর্ঘটনাক্রমে মূল দ্বীপে আসেন এবং তাঁকেই "পাপুয়া" নামকরণের কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি [[Melanesia|মেলানেশিয়ান]] মানুষদের কুঁচকানো চুলের জন্য এই [[Malay language|মালয়]] শব্দটি ব্যবহার করেন। স্পেনের [[Yñigo Ortiz de Retez|ইয়াগিও আর্তিজ দে রেতেজ]], ১৫৪৫ সালে দ্বীপটির জন্য "নিউ গিনি" শব্দটি প্রয়োগ করেন। কারণ এই দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দা এবং [[Guinea (region)|আফ্রিকান গিনি]] উপকূলে মানুষগুলির মধ্যে তিনি একটি মিল দেখতে পান।
৪১ ⟶ ৪০ নং লাইন:
== নিউ গিনির ভূখণ্ড ==
নিউ গিনির সাবেক জার্মান অঞ্চল শাসন করার জন্য কমনওয়েলথ অস্ট্রেলিয়া, ১৯২০ সালে [[League of Nations|লীগ অফ নেশনস]] থেকে একটি ম্যান্ডেট গ্রহণ করেছিল। এই আদেশের অধীনে এই অঞ্চলটি পরিচালিত হত। কিন্তু ১৯৪১ সালের ডিসেম্বরে [[Japan|জাপান]] আগ্রাসনের কারণে, এই অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক প্রশাসন বরখাস্ত হয়। যুদ্ধের অন্তিম মাসগুলিতে অস্ট্রেলিয়ান এবং আমেরিকান বাহিনী ঐ অঞ্চলগুলি পুনরায় দখল করার আগে পর্যন্ত, নিউ গিনির বেশিরভাগ অঞ্চল, [[Bougainville Island|বাওগেইনভিলিয়া]] এবং [[New Britain|নিউ ব্রিটেন]] দ্বীপপুঞ্জ সহ বেশিরভাগ অঞ্চল, জাপানি বাহিনীর দখলে চলে যায়।
 
 
== তথ্যসূত্র ==